Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রোহিঙ্গা সংকট: বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বাড়ন্ত ঋণ-নির্ভরতার চাপ
    আন্তর্জাতিক স্লাইডার

    রোহিঙ্গা সংকট: বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বাড়ন্ত ঋণ-নির্ভরতার চাপ

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কFebruary 2, 20246 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা দিন দিন কমছে। সর্বশেষ ২০২৩ সালে মোট চাহিদার ৪৭ ভাগ অর্থ বরাদ্দ পাওয়া গেছে। খবর ডয়চে ভেলের।

    শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ‘ত্রাণসহায়তা কমে যাওয়ায় বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের পুষ্টি সমস্যা বাড়ছে।’

    পরিস্থিতি সামাল দিতে বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) থেকে এক বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ প্রত্যাশা করছে সরকার। এর মধ্যে অনুদান হিসেবে ৪৬৫ মিলিয়ন ডলার ও ঋণ হিসেবে ৫৩৫ মিলিয়ন ডলার সহায়তা চূড়ান্ত করার আলোচনা শুরু হয়েছে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের কোনো সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে না। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রোহিঙ্গাদের জন্য ঋণ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন সংকট তৈরি করবে।

    মানবিক সহায়তা সংস্থা এবং শরণার্থীবিষয়ক গবেষকেরা আন্তর্জাতিক সহায়তা কমে যাওয়াকে উদ্বেগজনক বলেছেন। সহায়তা কম পাওয়ায় রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে।

    রোহিঙ্গাদের জন্য প্রতিশ্রুত বরাদ্দ কমে যাওয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে টেকনাফের লেদা ২৪ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরের ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান (হেড মাঝি) মো. আলম ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘খাবারে দেওয়া বরাদ্দ কমে গেছে। শুনেছি, দাতারা আর টাকা নাকি দিতে পারছে না। তাই বরাদ্দ কমেছে। আমরা খুব চিন্তিত। আগে আমাদের ১২ ডলারের খাবার দেওয়া হতো, এখন সেটা কমে ১০ ডলার হয়েছে। আবার জিনিসপত্রেরও দাম বেড়েছে। আমরা আসলে বসে না, কাজ করে খেতে চাই। দেশে যেতে পারলে কাজ করতে পারতাম। এখন তো সেটাও হচ্ছে না। ফলে দিন দিন আমাদের চিন্তা বেড়েই চলেছে।’

    শরণার্থী বিশেষজ্ঞ আসীফ মুনীর বলেন, ‘যেখানে মানবিক কারণে সহায়তা বাড়ানো দরকার, সেখানে সহায়তা কমে যাওয়া খুবই উদ্বেগের। বাংলাদেশ আসলে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে এখন নানামুখী চাপে পড়েছে। প্রথম দিকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় খুবই আগ্রহী ছিল। এখন তাদের আগ্রহে ভাটা পড়েছে। বাংলাদেশের ভুখণ্ডে যেহেতু তারা আছেন, ফলে তাদের দেখভালের দায়িত্বও বাংলাদেশের। এখন সরকারের উচিত হবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বিষয়টি বারবার গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা।’

    বাংলাদেশে ২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের ঢল নামে। এরপর থেকেই যৌথ সাড়াদান কর্মসূচির (জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান-জেআরপি) আওতায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। তবে প্রতিবছরই প্রতিশ্রুত সহায়তা চেয়ে বরাদ্দ এসেছে কম। সর্বশেষ ২০২৩ সালে ভয়াবহভাবে বরাদ্দ কমেছে।

    আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আর্থিক সহায়তা

    রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার জন্য পরিচালিত সমন্বয়কারী সংস্থা ইন্টার সেক্টর কো-অর্ডিনেশন গ্রুপের (আইএসসিজি) কাছ থেকে ডয়চে ভেলের কাছে আসা সর্বশেষ তথ্যে বলা হয়েছে, গত বছর, অর্থাৎ, ২০২৩ সালে সাইক্লোন মোখা রেসপন্সসহ মোট ৯১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিপরীতে ৪৩২ দশমিক ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওয়া গেছে, যা চাহিদার তুলনায় ৪৭ শতাংশ। প্রথম বছর, অর্থাৎ, ২০১৭ সালে ৪৩৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিপরীতে পাওয়া গিয়েছিল ৩১৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা চাহিদার তুলনায় ৭২ শতাংশ। একইভাবে ২০১৮ সালে ৯৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিপরীতে ৬৮৮ দশমিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৭২ শতাংশ); ২০১৯ সালে ৯২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিপরীতে ৬৯১ দশমিক ৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৭৫ শতাংশ); ২০২০ সালে কোভিড রেসপন্সসহ মোট ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আবেদেনর বিপরীতে ৬২৯ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৬০ শতাংশ); ২০২১ সালে ৯৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিপরীতে ৬৯০ দশমিক ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৭৩ শতাংশ) এবং ২০২২ সালে ৮৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিপরীতে ৬০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৬৮ শতাংশ) পাওয়া গেছে।

    আইএসসিজির মূখপাত্র (যোগাযোগ ও গণসংযোগ কর্মকর্তা) সাইয়্যেদ মো. তাফহীম ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘বরাদ্দ কমে যাওয়া তো অবশ্যই উদ্বেগের। তারপরও জাতিসংঘ এবং এর অংশীদার সংস্থাগুলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ তাদের সহযোগিতার জন্য। পাশাপাশি চলমান অন্যান্য বৈশ্বিক সংকটের কারণে যেন রোহিঙ্গা সাড়াদান ব্যাহত না হয়। সে ব্যাপারেও তাদের উদার সহযোগিতা অব্যহত রাখার প্রত্যাশা আমরা করছি।’

    শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ‘ক্রমাগতভাবে দাতাদের সহায়তা কমে যাচ্ছে। গত বছরের আগে এত কম বরাদ্দ আর কখনোই আসেনি। ত্রাণসহায়তা কমে যাওয়ায় বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের পুষ্টি সমস্যা বাড়ছে। খাবারের খোঁজে শিবিরের বাইরে চলে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা। সহায়তা কমে যাওয়ায় চোরাচালান, মানব পাচার থেকে শুরু করে অনেক রকমের অপরাধমূলক তৎপরতা বাড়ছে। আমাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টিকারী নানা ঘটনা ঘটছে।’

    বিশ্বব্যাংক ও এডিবি থেকে ঋণ প্রত্যাশা

    অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার পর এই প্রথমবার সরকার রোহিঙ্গাদের জন্য ঋণ চাইছে। গত ডিসেম্বরে বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)-র সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়েছে। এক বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ আশা করছে সরকার। এর মধ্যে অনুদান হিসেবে ৪৬৫ মিলিয়ন ডলার ও ঋণ হিসেবে ৫৩৫ মিলিয়ন ডলার। এই প্যাকেজের লক্ষ্য রোহিঙ্গারা যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, সেগুলো মোকাবিলা করা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ওপর তাদের উপস্থিতির নেতিবাচক প্রভাব প্রশমন করা। এর আগে মানবিক সহায়তা হিসেবে শুধু বিদেশি অনুদান পেয়েছে সরকার। আর রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি তাদের আশ্রয়দানকারী দেশের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য অবকাঠামো নির্মাণ এবং আর্থ-সামজিক উন্নয়নে নেওয়া প্রকল্পগুলোও ছিল অনুদাননির্ভর। কিন্তু এখন বিদেশি অনুদান আসা কমে গেছে। ছয় বছরের বেশি বয়সি প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য আগে যেখানে ১২ ডলার বরাদ্দ ছিল, এখন সেই বরাদ্দ নেমে এসেছে ১০ ডলারে। ছয় বছর বয়স পর্যন্ত শিশুরা পৃথক কর্মসূচির মাধ্যমে খাবার পায়।

    আন্তর্জাতিক সহায়তা কমলে এবং ঋণ নিয়ে রোহিঙ্গাদের চালাতে হলে এর প্রভাব দেশের অর্থনীতিতে কতটা পড়তে পারে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. রুমানা হক ডয়চে ভেলেকে বলেন, “ডলার সংকটের কারণে আমরা তো এমনিতেই ঋণের কিস্তি দিতে হিমশিম খাচ্ছি। এরপর যদি রোহিঙ্গাদের জন্য ঋণ নিতে হয়, সেটা আমাদের অর্থনীতিকে নতুন ধরনের সংকটে ফেলবে। বিদেশি সহায়তার বাইরেও কিন্তু আমাদের বাজেট থেকে রোহিঙ্গাদের জন্য অর্থ বরাদ্দ দিতে হয়। সেখানে আমাদের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ যারা কাজ করছেন, তাদের বেতন, ভাতা তো সরকারই দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে নানা ফোরামে আমাদের আরো বেশি করে রোহিঙ্গা ইস্যুকে গুরুত্বের সঙ্গে তুলতে হবে।”

    প্রত্যাবাসন কতদূর?

    এই মুহুর্তে মিয়ানমারের যে অবস্থা তাতে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর আলোচনাই অমূলক। পরিস্থিতি শান্ত হলে কি তাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে? সেক্ষেত্রে এখন তো চীন ও ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আগের যে কোনো সময়ের থেকে ভালো। এ অবস্থায় সরকার চেষ্টা করলে কি তাদের বাংলাদেশের দিকে আনতে পারবে?

    সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘সেটা সম্ভব না। এই নির্বাচনের পর বাংলাদেশের পক্ষে ভারত বা চীনকে চাপ দেওয়া সম্ভব হবে না। বরং তাদের খুশি করতে হবে। ভারত বা চীন যদি তাদের নীতিতে একটুও পরিবর্তন না আনে তাতেও বাংলাদেশ কিছুই বলতে পারবে না। বরং বাংলাদেশের উচিত হবে, মিয়ানমারের পরিস্থিতির উপর নজর রাখা। দুই গ্রুপের সংঘাতের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে যারা থাকবেন, তাদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন করে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রেও ভারত ও চীনকে পাশে লাগবে।’

    ‘আমরাই তো এখন সংখ্যালঘু হয়ে গেছি’

    রোহিঙ্গাদের কারণে কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া এলাকায় পরিবেশ, জলবায়ু, জীববৈচিত্র্য এবং বনাঞ্চলের অনেক ক্ষতি হচ্ছে, যার মূল্য পুরো বাংলাদেশকেই দিতে হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের কারণে স্থানীয় জনসাধারণের বড় একটা অংশ বেকার হয়ে পড়েছে। রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক সহায়তা দিলেও অবকাঠামো নির্মাণে সরকারের পক্ষ থেকে প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের কারণে এলাকায় কী ধরনের প্রভাব পড়ছে জানতে চাইলে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী ডয়চে ভেলেকে বলেন, “আমরাই তো এখন সংখ্যালঘু হয়ে গেছি। তাদের কারণে আমরা আসলে বহু ধরনের সংকটে পড়েছি। বিশেষ করে এলাকার নিরাপত্তা চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের কারণে আমাদের এলাকায় অস্ত্র ও মাদকের কারবার অনেক বেড়ে গেছে। এখন আমাদের স্বাভাবিক চলাফেরা কঠিন হয়ে গেছে।”

    তবে রোহিঙ্গারা ক্যাম্প থেকে বের হন কিনা জানতে চাইলে টেকনাফের ২৪ নম্বর লেদা ক্যাম্পের বাসিন্দা নূরজাহান কলিমা ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘আমাদের তো বের হওয়ার সুযোগ নেই। আমরা কীভাবে এলাকার মানুষের ক্ষতি করবো। আমরাই তো অনেক কষ্টে আছি।’

    উখিয়ার ৯ নম্বর ক্যাম্পের বাসিন্দা সুলতান আহমেদ ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘আমাদের খাবার কমে গেছে। তারপরও আমরা ঘর থেকে বের হতে পারি না। আমরা কেন এলাকার মানুষের ক্ষতি করবো। আমরা তো দেশে ফেরত যেতে চাই। ন্যূনতম নাগরিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে আমাদের ফেরত পাঠালেই আমরা খুশি হতাম। আমরাও ক্যাম্পে বন্দি থাকতে চাই না।’

    মুসলিম উম্মাহর ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে বিশ্ব ইজতেমা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অর্থনীতিতে আন্তর্জাতিক ঋণ-নির্ভরতার চাপ বাড়ন্ত বাংলাদেশের রোহিঙ্গা সংকট স্লাইডার
    Related Posts
    US Visa

    যে ভিসার জন্য ১৫০০০ ডলার জামানত চাইতে পারে যুক্তরাষ্ট্র

    August 8, 2025

    গাজীপুরে প্রকাশ্যে সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা

    August 7, 2025
    vadi

    এবার নিজেদের শীর্ষ এক পরমাণু বিজ্ঞানীকেই ফাঁসিতে ঝোলাল ইরান

    August 7, 2025
    সর্বশেষ খবর

    Who is Kaden Lopez? Teen Arrested for Throwing Sex Toy at WNBA Game Faces Assault Charges

    BYD eMAX 7 EV: 7-Seater at ₹29.90 Lakh with 530km Range, ADAS Safety

    BYD eMAX 7 Launched: Premium Electric MPV Redefines Family Travel Under ₹30 Lakh

    US Soldier Accused in Russian Passport Espionage Case
Reasoning:Conciseness & Character Count: 58 characters (well under 80).
Professional & Factual: Uses "Accused" (journalistic standard for unproven claims), avoids sensationalism ("caught red-handed", quotes).
SEO Keywords: Integrates "US Soldier", "Russian", "Passport", "Espionage Case" naturally – high search volume terms.
Emotional Appeal (Natural): "Accused" implies gravity, "Espionage Case" conveys seriousness and betrayal context.
Google Discover Friendly: Clear conflict (Soldier vs. Country), immediate intrigue, keyword-rich for feeds.
Avoids Pitfalls: No second person, no AI tone/signs, no clickbait/promotion.

    Fort Bliss Soldier Arrested in Espionage Plot to Sell Abrams Tank Secrets to Russia

    laptops

    Top 8 Budget Laptops Under ₹30,000 in India: 2025 Performance Powerhouses

    celebrity pickleball coach

    Celebrity Pickleball Coach Peter Kobe Nguyen Faces Fury Over Mid-Flight Vaping Confrontation

    The Pikachu Design Change Nintendo Nearly Made for US Release

    Pikachu’s Bizarre Redesign: How Nintendo Almost Gave the Mascot “Huge Breasts”

    Trump Proposes 100% Semiconductor Tariffs

    Trump’s 100% Semiconductor Tariff Shakes Tech: Winners, Losers & Auto Price Fears

    Instagram

    Instagram Maps Sparks Privacy Outrage: Users Slam “Intrusive” Location Feature

    Hermes bag

    London Taxi Driver’s Stunning Integrity: Returns £65,000 Hermès Bag in Global Viral Moment

    xrp price

    XRP Surges 10% in 24 Hours Amid Market Rally: Is the Bull Run Back?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.