Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home লকডাউনে গরিবদের কষ্ট হওয়ায় ক্ষমা চাইলেন নরেন্দ্র মোদি
    Coronavirus (করোনাভাইরাস) আন্তর্জাতিক

    লকডাউনে গরিবদের কষ্ট হওয়ায় ক্ষমা চাইলেন নরেন্দ্র মোদি

    March 30, 20203 Mins Read

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক: করোনা আটকাতে হঠাৎ লকডাউনে সাধারণ মানুষ ও গরিবদের কষ্ট হচ্ছে বলে ক্ষমা চেয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। খবর ডয়চে ভেলের।

    Advertisement

    রবিবার রেডিওতে তাঁর ‘মন কি বাত’  অনুষ্ঠানে মোদি বলেছেন,  ”আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা চাইছি। বিশেষ করে গরিব মানুষের জীবন আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। আমি জানি আপনাদের মধ্যে কেউ কেউ আমার ওপর রেগে গিয়েছেন। কিন্তু করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জেতার জন্য এই কঠিন ব্যবস্থাগুলি জরুরি ছিল।”

    মোদি ঠিকই বলেছেন। গরিব, বিশেষ করে ভিন রজ্যের শ্রমিকদের জীবন লকডাউনের ফলে অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে।  সব চেয়ে কঠিন হয়েছে ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের জীবন। ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের ঘরে ফেরাও বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। প্রতিটি রাজ্য সরকারকে বলা হয়েছে, ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের থাকা, খাওয়ার ব্যবস্থা করতে। কিন্তু লকডাউনের বাজারে সরকারি প্রশাসনযন্ত্রের ঢিলেমি কাটিয়ে সেই ব্যবস্থা করাও সময়সাপেক্ষ।

    গত দুই দিন ধরে দিল্লির আনন্দ বিহার বাস টার্মিনাসে হাজার হাজার শ্রমিক জড়ো হয়েছেন। দিল্লিতে তাদের থাকার জায়গা নেই, যাদের সাময়িক আশ্রয় আছে, তাদের খাবার কেনার টাকা নেই। অভুক্ত অবস্থায় তারা হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন। কষ্ট সহ্য করতে না পেরে কয়েকজন পথেই মারা গিয়েছেন। এই অবস্থায় উত্তরপ্রদেশ সরকার ঘোষণা করে, তারা এক হাজার বাস দেবে। শ্রমিকদের উত্তরপ্রদেশে নিয়ে আসা হবে সেই বাসে। শনিবার থেকে সেই বাসে করে নিজেদের গ্রামে ফেরার জন্য হাজারো মানুষ লাইন দিয়ে দাঁড়িয়েছেন। সেখানে একে অন্যের সঙ্গে ন্যূনতম দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হয়নি। জ্বর ও সর্দি-কাশির পরীক্ষা করা হয়েছে ঠিকই, কিন্তু অত জনের মধ্যে কেউ যদি করোনা আক্রান্ত থাকেন, তা হলে পরিণতি ভয়ঙ্কর হবে।

    সোমবার সকালেও আনন্দ বিহারে ভিড় ছিল যথেষ্ট। বস্তুত, এই সমস্যা কেবল দিল্লিতে নয়, অধিকাংশ রাজ্যই কমবেশি এই সমস্যায় ভুগছে। এই অবস্থায় রোববার কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলির প্রতি একটি নির্দেশনামা জারি করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ” জেলা ও রাজ্যের সীমানা সিল করে রাখতে হবে। অত্যাবশ্যকীয় জিনিস নিয়ে যাওয়া ছাড়া কোনও গতিবিধি যেন না হয়।  কিছু রাজ্যে ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের গতিবিধি দেখা যাচ্ছে। কিন্তু শহর বা রাস্তা দিয়ে এই ভাবে লোক চলাচল করতে দেওয়া যাবে না। গরিব ও ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা রাজ্য সরকারকে করতে হবে।  এর জন্য দরকার হলে কেন্দ্রের একটি তহবিলের অর্থ তারা ব্যবহার করতে পারবে। আর কেন্দ্রীয় নির্দেশ ঠিকভাবে রূপায়ণের জন্য জেলাশাসক ও পুলিশ সুপাররা ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন।”

    কেন্দ্রীয় সরকারের এই নির্দেশের পর ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের বাস দেওয়া তো দূরস্থান, হেঁটে বাড়ি ফেরাও মুশকিল হয়ে গেল। আগেই তাঁদের পুলিশের মার খেতে হচ্ছিল। এ বার নির্দেশ চলে আসায় তাঁরা আর বাড়ি ফিরতে পারবেন না। যেখানে আছেন, সেখানেই থাকতে হবে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছেন, তিনি ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের জন্য থাকার ও খাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। সরকারি স্কুলগুলিকে সাময়িক আশ্রয়শিবিরে পরিণত করা হচ্ছে। পুলিশকে বলা হয়েছে, তারা যেন শ্রমিক ও গরিব লোকেদের সেখানে পাঠিয়ে দেয়।

    কংগ্রেস অবশ্য ভিন রাজ্যের গরিব শ্রমিকদের এই দুরবস্থার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করেছে। তাদের অভিযোগ, সরকার অনেক দিন ধরেই জানতো, করোনা প্রবল আকার নিচ্ছে। রাহুল গান্ধীও বারবার সরকারকে সচেতন করার চেষ্টা করেছেন। তা সত্ত্বেও কোনওরকম চিন্তাভাবনা না করে, আগে থেকে ঘোষণা না করে লকডাউন করে দেওয়া হয়েছে। গরিব মানুষেরা এখন যাবেন কোথায়?

    প্রতিটি রাজ্য়েই গরিব মানুষ অপেক্ষা করে আছে, সরকারি সাহায্যের জন্য বা কোনও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কখন তাদের কাছে খাবার পৌঁছে দেবে তার জন্য। যেমন পূর্ব মেদিনীপুরের মিলন ও তাঁর সঙ্গীরা। দিল্লিতে কাজ করতে এসে আটকে পড়েছেন। কারখানার মালিক পয়সা দেননি। খাবার দেবেন বলেছিলেন, তাও দেননি। শেষ পর্যন্ত ভিডিও বার্তায় সাহায্যের অনুরোধ করেন। সেটা দেখে লোকসভায় কংগ্রেসের নেতা অধীর চৌধুরি পুলিশের সাহায্যে খাবার পাঠিয়ে দিয়েছেন।  দিল্লিতে সরকারি স্কুলগুলিতে গরিব ও ভিন রাজ্য়ের শ্রমিকদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে।

    এর মধ্যে লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানো নিয়ে গুজব শুরু হয়েছিল। লেখালিখিও হচ্ছিল। কিন্তু ক্যাবিনেট সচিব রাজীব গৌবা জানিয়েছেন, লকডাউনের সময়সীমা আরও বাড়ানোর ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। তিনি বলেছেন, ”আমি এই বিষয়ে রিপোর্ট দেখে অবাক হয়ে গিয়েছি। লকডাউনের দিন বাড়ানোর কোনও পরিকল্পনা এখনও পর্যন্ত নেই।”

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    যুক্তরাষ্ট্র

    হরমুজ প্রণালী নিয়ে চীনের সহায়তা চাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

    June 23, 2025
    জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

    জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ইরানের হয়ে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

    June 23, 2025
    trump-shehbaz

    ইরানে মার্কিন হামলার নিন্দা পাকিস্তানের

    June 23, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Bose DeepSound Ultra

    Bose DeepSound Ultra বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    রিয়াল

    ১০ জন নিয়েও ৩-১ গোলের দুর্দান্ত জয় রিয়ালের

    ফেসবুক

    এবার ফেসবুকের সব ভিডিও কনটেন্ট হবে রিলস ফরম্যাটে

    ঝড়

    দুপুরের মধ্যে দেশের সাত জেলায় ঝড়ের আভাস

    রণদীপ

    হরিয়ানার ছেলে হয়ে মণিপুরের মেয়েকে বিয়ে করে বিপাকে পড়েন রণদীপ হুডা!

    যুক্তরাষ্ট্র

    হরমুজ প্রণালী নিয়ে চীনের সহায়তা চাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

    বিজয়

    আপত্তিকর মন্তব্যে আইনি বিপাকে বিজয়

    আগোরা

    ‘ডেলিভারি অ্যাসিস্ট্যান্ট’ পদে নিয়োগ দেবে আগোরা, লাগবে না অভিজ্ঞতা

    নৌবাহিনী

    বেসামরিক পদে ৮ জনকে নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী

    ইউটিউব

    যেসব ফোনে ইউটিউব আর চলবে না

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.