Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home লামিশার মৃ ত্যু র আগের লেখা ‘অ্যা ডোর কল্ড ডেথ’ পড়ে কাঁদছে সবাই
    জাতীয়

    লামিশার মৃ ত্যু র আগের লেখা ‘অ্যা ডোর কল্ড ডেথ’ পড়ে কাঁদছে সবাই

    March 10, 20244 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারান বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী লামিশা ইসলাম। মৃত্যুর কয়েক দিন আগে তাঁর একটি লেখা বুয়েটের বার্ষিক ম্যাগাজিন ‘অযান্ত্রিক’-এ প্রকাশ পায়। লেখার শিরোনাম ছিল ‘অ্যা ডোর কল্ড ডেথ’ (মৃত্যু নামক একটি দরজা)।

    লামিশার মৃ ত্যু র আগের লেখা ‘অ্যা ডোর কল্ড ডেথ' পড়ে কাঁদছে সবাই

    মেয়ে কেন এই শিরোনামে লিখল– তার কোনো উত্তর জানা নেই পুলিশ কর্মকর্তা বাবা মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলামের। গত বৃহস্পতিবার পুলিশ সদরদপ্তরে তিনি বলেন, মেয়ের ওই লেখাটাই এখন সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিচ্ছে। মৃত্যু নিয়ে লামিশা যা লিখেছে, ওর সঙ্গে সেটাই ঘটবে, ভাবতেও পারিনি! লেখাটি পড়ে বুয়েটের শিক্ষার্থী ও তার সহপাঠীরাও কাঁদছে।

    লামিশার লেখার শেষ অংশ ছিল এমন– আমি মা ডাক শুনতে পেলাম। ঠিক সেই বিস্তীর্ণ জঙ্গলের মাঝখানে ছিলাম দাদির বাড়ির পেছনে, যখন তার বিষণ্ন কণ্ঠস্বর উচ্চারিত হয়েছিল। এবং তার কথা শেষ হওয়ার পরপরই, মাটি কাঁপতে শুরু করে, যেন একটি দৈত্য তার পথ দিয়ে যাচ্ছে। ভেতরে সুড়ঙ্গ। কিন্তু আমি সেই প্রাণীর মুখোমুখি হওয়ার আগেই, আবার এই যন্ত্রণাদায়ক শব্দ ‘মা’র মুখোমুখি হয়েছিলাম।

    পুলিশের রিক্রুটমেন্ট অ্যান্ড ক্যারিয়ার প্ল্যানিং-১-এর (আরঅ্যান্ডসিপি) অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ নাসিরুল ইসলাম বলেন, ২০১৯ সালে লামিশা ও রাইশার মা স্ট্রোকের পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। দুই মেয়েকে নিয়েই চলছিল জীবন। ওরাই আমার পৃথিবী ছিল। জীবনে হয়তো আর কাউকে হারাতে হবে না, এই বিশ্বাস নিয়েই চলছিলাম। হঠাৎ সেদিন সন্ধ্যায় এক দুর্ঘটনায় হারাতে হলো বড় মেয়ে লামিশাকে। ছোট মেয়েকে তেমন টেনশন করা লাগে না। ওকে নিয়ে বেশি টেনশন করা লাগত। মেয়েটা সব সময় বিভিন্ন কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকত, নিজের খেয়াল রাখারই সময় হতো না তার। আর ওকেই হারাতে হলো আমার। ঘটনার দিন লামিশার সঙ্গে সর্বশেষ কথা হয় রাত ১০টা ৩ মিনিটে। ওই সময় বারবার বলছিল, বাবা আমার নিঃশ্বাস ভারী হয়ে আসছে, খুব কষ্ট হচ্ছে, আমি হয়তো আর বাঁচব না; ভেতরে এসে তুমি আমাকে এখান থেকে বের করে নিয়ে যাও; আমাকে বাঁচাও। খুব করে অনুরোধ করে বলে, বাবা নিয়ে যাও। কিন্তু আমি কিছুই করতে পারিনি।

    গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে বেইলি রোডের ‘গ্রিন কোজি কটেজ’ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ওই ঘটনায় ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীও রয়েছেন। তাদের মধ্যে বুয়েট শিক্ষার্থী নাহিয়ান আমিন ও লামিশা ইসলাম মারা যান।

    নাসিরুল ইসলাম বলেন, ওই দিন পুলিশ সপ্তাহের অনুষ্ঠান ছিল। সারাদিন রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ছিলাম। লামিশা দুপুরে খাওয়া শেষ করে বন্ধুদের সঙ্গে বইমেলায় ঘুরতে যায়। ওই দিন পছন্দের অনেক বই কেনে। ছোট বোন রাইশাকে ভিডিও কলে নিয়ে তার পছন্দের বইও কেনে লামিশা। বই কেনার টাকা কম পড়ায় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ফোন করে ১ হাজার টাকা নেয়। ৯টার দিকে ফোন করে বলে, বাবা আমি মেলা থেকে বের হয়েছি। গাড়ি লাগবে কিনা জানতে চাইলে বলে, না, আমি রিকশায় ফিরব। মিনিট ৪৫ পর জানায়, বাবা বেইলি রোডে আছি। এর ১২ মিনিট পর ৯টা ৫৯ মিনিটে ফোন করে জানায়, বাবা আমি বেইলি রোডে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আটকা পড়েছি। আগুন লেগে গেছে, তুমি দ্রুত আসো, আমাকে বাঁচাও। আমি বলি, মা তুমি ঠান্ডা হও; ওপরের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করো। এর দুই মিনিট পরে ফোন দিলে বলে, বাবা, আমি মনে হয় বাঁচব না। আমি জোর দিয়ে বলি, মা তুমি বাঁচবা, ওপরের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করো। লামিশা বলছিল, বাবা বের হওয়ার রাস্তা খুঁজে পাচ্ছি না। তারপর বলি, যে করেই হোক ওপরের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করো। কিন্তু সে বারবার বলছিল, বাবা, আমি বাঁচব না হয়তো। ঘটনার পর দুইবার কথা হয়েছে। এর পর ফোন দিয়েছি একাধিকবার। কিন্তু মেয়ে আর রিসিভ করেনি।

    কয়েকদিন থেকেই অফিস করছেন এই কর্মকর্তা। এ দিকে তাঁর ছোট মেয়ে রাইশা ইসলাম এবার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। বড় বোনের মর্মান্তিক মৃত্যুতে আগের চেয়েও চুপচাপ হয়ে গেছে। কারও সঙ্গে তেমন কথা বলছে না।

    নাসিরুল ইসলাম বলেন, লামিশা রাইশাকে বলেছিল, যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে (ট্রিপল-ই) ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু বাবাকে একা রেখে এখনই দেশের বাইরে যাব। তাই ভর্তি বাতিল করেছি। কিন্তু আজকে আমাকে ছেড়ে সে একেবারেই মায়ের কাছে চলে গেল। এখন আমাকে নিয়ে কে চিন্তা করবে?

    ভর্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পান লামিশা। তার মধ্যে বুয়েটে ৫২২তম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে (আইবিএ) ৫৩তম, রুয়েট ও টুয়েটে ৩৫তম, আইইউটিতে ১৪২তম, মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) ২০৩তম, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) ১৪৭তম, ঢাবির ‘ক’ ইউনিটে ৩৬৫তম ও গুচ্ছতে ৮২তম হন।

    নাসিরুল ইসলাম বলেন, সব জায়গায় ভর্তির সুযোগ পাওয়ার পর লামিশা আমাকে (নাসিরুল) বলে, ‘বাবা, তুমি আমার মতো সব জায়গায় ভর্তির সুযোগ পেলে কোথায় ভর্তি হতে?’ আমি বলি, ‘মা, সত্যি বলছি, আমি আইবিএতে ভর্তি হতাম।’ কিন্তু সে বলে, ‘বাবা আমি এখানে ভর্তি হবো না।’

    প্রায় সময় তারা দুই বোন বাবার অফিসে আসতেন। সর্বশেষ পুলিশ সদরদপ্তরের এক কর্মকর্তার সঙ্গে পরামর্শ করে বুয়েট মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তি হন লামিশা। ভর্তির পর ক্লাস রিপ্রেজেনটেটিভের (সিআর) দায়িত্ব পান। নাসিরুল বলেন, প্রথম সেমিস্টারের মাত্র ছয়টি ক্লাস বাকি থাকতে মেয়েটি আকাশের তারা হয়ে গেল!

     

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    -র ‘অ্যা ‘জাতীয় ‘ডেথ আগের কল্ড কাঁদছে ডোর ত্যু পড়ে? মৃ লামিশার লেখা সবাই,
    Related Posts
    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    June 7, 2025
    Land Documents

    চলতি জুনেই চিরতরে বাতিল হচ্ছে যেসব জমির দলিল

    June 7, 2025
    Tareq-Younus

    প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে বিএনপিতে ‘তীব্র ক্ষোভ’!

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Soudi Visa

    বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ ১৪ দেশকে ভিসা দেবে না সৌদি আরব

    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    ওয়েব সিরিজ

    নিষিদ্ধ ভালোবাসার গল্প যা শেষ হয় না, একা দেখুন এই ওয়েব সিরিজ

    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    প্রয়োজনের চেয়েও বেশী সাহসী, নতুন ওয়েব সিরিজে ঝড় তুললেন আয়েশা কাপুর!

    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    ওয়েব সিরিজ

    রোমাঞ্চে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, দেখার জন্য প্রস্তুত!

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়ায় ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ, ভক্তদের জন্য নতুন চমক!

    Elon

    ট্রাম্পের সঙ্গে বাবার বিরোধ নিয়ে মাস্ক-কন্যার ব্যঙ্গ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.