লিবিয়া উপকূল থেকে শিশুসহ ২২ মরদেহ উদ্ধার

ভূমধ্যসাগরের লিবিয়া উপকূল থেকে শিশুসহ অন্তত ২২ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে আরও ৬১ জনকে। নিহতদের সবাই মালির নাগরিক। বুধবার জাতিসংঘ ও দেশটির সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর এপির। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা বলছে, ৮৩ জনের একটি দল লিবিয়া হয়ে ইউরোপে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করে। পরে উপকূলীয় এলাকায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে অভিবাসী বোঝায় ট্রলারটি। এ সময় মৃত্যু হয় ২২ জনের। যে সব অভিবাসনপ্রত্যাশীকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। শারীরিকভাবে যারা প্রচুর দুর্বল হয়ে পড়েছে, তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আর বাকিদের নেওয়া হয়েছে স্থানীয় ডিটেনশন সেন্টারে। এ দিকে ইউক্রেন যুদ্ধ ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটসহ নানা কারণে অভিবাসন সংকট আরও বাড়তে পারে এমন শঙ্কায় কড়াকড়ি বাড়িয়েছে স্পেনসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভূমধ্যসাগরের লিবিয়া উপকূল থেকে শিশুসহ অন্তত ২২ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে আরও ৬১ জনকে। নিহতদের সবাই মালির নাগরিক।

ভূমধ্যসাগরের লিবিয়া উপকূল থেকে শিশুসহ অন্তত ২২ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে আরও ৬১ জনকে। নিহতদের সবাই মালির নাগরিক। বুধবার জাতিসংঘ ও দেশটির সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর এপির। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা বলছে, ৮৩ জনের একটি দল লিবিয়া হয়ে ইউরোপে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করে। পরে উপকূলীয় এলাকায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে অভিবাসী বোঝায় ট্রলারটি। এ সময় মৃত্যু হয় ২২ জনের। যে সব অভিবাসনপ্রত্যাশীকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। শারীরিকভাবে যারা প্রচুর দুর্বল হয়ে পড়েছে, তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আর বাকিদের নেওয়া হয়েছে স্থানীয় ডিটেনশন সেন্টারে। এ দিকে ইউক্রেন যুদ্ধ ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটসহ নানা কারণে অভিবাসন সংকট আরও বাড়তে পারে এমন শঙ্কায় কড়াকড়ি বাড়িয়েছে স্পেনসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ।
ছবি সংগৃহীত

 

বুধবার জাতিসংঘ ও দেশটির সরকার এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর এপির।

জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা বলছে, ৮৩ জনের একটি দল লিবিয়া হয়ে ইউরোপে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করে। পরে উপকূলীয় এলাকায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে অভিবাসী বোঝায় ট্রলারটি। এ সময় মৃত্যু হয় ২২ জনের। যে সব অভিবাসনপ্রত্যাশীকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। শারীরিকভাবে যারা প্রচুর দুর্বল হয়ে পড়েছে, তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আর বাকিদের নেওয়া হয়েছে স্থানীয় ডিটেনশন সেন্টারে।

এ দিকে ইউক্রেন যুদ্ধ ও বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটসহ নানা কারণে অভিবাসন সংকট আরও বাড়তে পারে এমন শঙ্কায় কড়াকড়ি বাড়িয়েছে স্পেনসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ।

চালু হচ্ছে ৬ লেনের কালনা সেতু, ঢাকা-কলকাতার দূরত্ব কমবে ২০০ কি.মি