Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home শিশুর মনোযোগ বাড়াতে যা করবেন
    লাইফস্টাইল

    শিশুর মনোযোগ বাড়াতে যা করবেন

    Md EliasAugust 31, 20245 Mins Read
    Advertisement

    বর্তমানে বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে মুঠোফোন ও বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইসগুলো, যা আপনার অবসর সময়কে নতুন আকার দিয়েছে। শুধু তাই নয়, পড়ুয়াদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এইসব ডিভাইসগুলো। ফলে বাড়ছে স্ক্রিনটাইম। যার ফলে বাচ্চাদের সামাজিক আচরণ নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। এ ছাড়াও ডিজিটাল ডিভাইসের ব্যাপক ব্যবহার প্রভাবিত করছে শিশু মন ও শরীর। বাচ্চারা ডিজিটাল গ্যাজেটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় ব্যয় করে। ক্রমাগত স্ক্রিন টাইম তাদের নার্ভের ওপর চাপ বাড়িয়ে দেয়। ফলে ওদের মধ্যে বাড়ে হতাশা।

    শিশুর মনোযোগ বাড়াতে

    প্রাক ডিজিটাল যুগে বাচ্চারা আউটডোর গেম খেলত, যা তাদের চিন্তাশক্তি তৈরি হতে সাহায্য করত। মানসিক এবং শারীরিক সক্ষমতা বাড়ত। এখন ঘরে বসে খুব সহজেই ডিজিটাল ডিভাইসগুলো তাদের একঘেয়ামি দূর করে ঠিকই, কিন্তু দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের সামনে বসে থাকায় শিশুদের মানসিক সুস্থতার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।

    সমীক্ষার দাবি, স্ক্রিন টাইম কমিয়ে দিলে বাচ্চাদের মানসিক স্বাস্থ্যের এবং তাদের আচরণে দ্রুত উন্নতি সম্ভব। ।

    শিশুরা স্বাভাবিকভাবেই দুরন্ত হয়। তারা উদ্যমী, দীর্ঘক্ষণ স্থির থাকতে পারে না। কোনো একটি বিষয়ের ওপর দীর্ঘক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না তারা। ফলে পড়াশোনা হোক কিংবা অন্যান্য কাজ, শিশুকে বসিয়ে রাখাটাই যেন একটা চ্যালেঞ্জের কাজ হয়ে যায়। শিশুর মনোযোগ ও আত্মবিশ্বাস ধরে রাখার জন্য কিছু কাজ করতে পারেন।

    চলুন জেনে নিই—

    > শিশুরা প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা বিনোদনের জন্য সময় ব্যয় করে। সেটা গেম, খেলাধুলো, সিনেমা, কমিকস্‌ ইত্যাদি হতে পারে। স্ক্রিন টাইম যদি তিন ঘণ্টা করে কম করা যায়, তাহলে ১৪ দিনের মধ্যেই কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাবে। যেমন- শিশুরা আরও বেশি সামাজিক, চিন্তাশীল, হয়ে উঠবে।

    > ডিজিটাল ডিভাইসগুলো অবশ্যই অবসর সময় কাটানোর চাবিকাঠি। কিন্তু শিশুদের ব্যবহারের সীমা বুঝতে হবে। অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম অস্বাস্থ্যকর এবং তাদের মানসিক বিকাশকে স্তব্ধ করে দিতে পারে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ পদ্ধতি অবসর সময়কে আরও মজাদার করে তুলতে পারে। আপনার সন্তানকে পর্যবেক্ষণ করুন । সম্পূর্ণভাবে ডিজিটাল গ্যাজেট বন্ধ করে দিলে হিতে বিপরীত হতে পারে। বরং বাচ্চার স্ক্রিন টাইম কমিয়ে দিন একটু করে। তাহলে আপনার উদ্বেগ দূর হবে অনেকটাই।

    > প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা ছোটাছুটি করে খেলার জন্য বরাদ্দ করতে হবে। এতে ঘাম ঝরবে। ফলে শরীরে এনডরফিন বেশি পরিমাণে নিঃসৃত হতে থাকে। এর পরেই বাচ্চাকে পড়াতে বসালে প্রথম ঘণ্টাখানেকের পড়ায় ওর পুরো মনোযোগ থাকবে।

    > এখন প্রচুর ইন্ডোর গেমস, বই পাওয়া যায়, যা বাচ্চার কগনিটিভ স্কিল বাড়ায়— যেমন নানান অ্যাকটিভিটি বুক, বিল্ডিং ব্লকস, পাজলস ইত্যাদি। স্মার্টফোনের বদলে এই ধরনের খেলা বা বই ওর হাতে তুলে দিলে মনোযোগের সমস্যা অনেকটাই কমে। সন্ধেবেলা পড়ার মাঝে একটু বিরতি নিয়ে কিছুটা পাজল সলভ করলে বা বিল্ডিং ব্লকস নিয়ে খেললে কখনও মনোযোগে ঘাটতি পড়ে না আর ওদের একঘেয়েমিও কাটে।

    > ছোট থেকে ওকে মিউজিক ইনস্ট্রুমেন্টে তালিম দিতে পারেন। বিদেশে অনেক জায়গায় আড়াই বছর বয়স থেকে পিয়ানো শেখানো হয়। অতটা সম্ভব না হলে তবলা, মাউথ অর্গ্যান, সিনথেসাইজার— যে কোনও একটি বাজনা শেখাতে পারেন। নোট ধরে সুর তোলার মধ্য দিয়ে কনসেনট্রেশন লেভেল অনেকটাই বাড়ে।

    > শোওয়ার আগে কিছুটা সময় থাক গল্প বলার জন্য। অভিনয় করে গল্প বললে ওরা আগ্রহী হবে। গল্পের মাঝেই ওকে প্রশ্ন করার সুযোগ দিতে হবে। এতে খুদে শ্রোতাটির ধৈর্য ধরে শোনার প্রবণতাও তৈরি হয়। মনোযোগ বাড়াতে গল্প শোনানোর ভূমিকা বিরাট। সে গল্প শুনছে কি না, তা বুঝতে আপনিও পরে গল্পের মধ্য থেকে প্রশ্ন করে যাচাই করে নিতে পারেন।

    > লেখার সময়ে ওকে ছোট ছোট নির্দেশ দিন। প্রথমে তিনটে দিয়ে শুরু— যেমন ছবি আঁকার ক্ষেত্রে ‘পয়েন্টগুলোকে জুড়ে দাও, রং দিয়ে আউটলাইন টানো, ভিতরটা রং করো।’ আস্তে আস্তে নির্দেশের সংখ্যা বাড়াতে থাকুন আর দেখুন ও কতটা মনে রাখতে পারছে। বাড়িতে নির্দেশ মতো ঠিকঠাক কাজ করার অভ্যেস গড়ে তুললে স্কুলেও শিক্ষকদের নির্দেশ মানার ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না।

    > ক্লাস ওয়ানে ওঠার পরে অর্থাৎ মোটামুটি ছয় বছর থেকেই বাচ্চাকে নিয়মিত খেলাধুলোর সঙ্গে প্রতিদিন কিছুটা সময় ধরে অঙ্ক করার অভ্যেস গড়ে তুলতে হবে। অঙ্ক মানে শুধুই সিলেবাসের বাঁধা গতের অঙ্ক নয়। পাঠ্য বইয়ের বাইরে অন্য বইয়ের অঙ্কও করতে দিতে হবে, অনেকটা ধাঁধার সমাধান করার ঢঙে। মনোযোগ বাড়াতে অঙ্কই হয়ে উঠতে পারে তুরুপের তাস।

    সম্প্রতি এক গবেষণা বলছে, দিনে অন্তত দশটা নানা ধরনের অঙ্ক যদি একটা বাচ্চ সমাধান করতে পারে, তা হলে অজানা কিছু সমাধানের ক্ষেত্রে তার মনোযোগ অনেকটা বেড়ে যায়। পরবর্তী জীবনেও বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলার ক্ষেত্রে সে অন্যদের তুলনায় একটু বেশিই এগিয়ে থাকবে। আবার কোনও বাচ্চার যদি অঙ্কেই আতঙ্ক থাকে! সে ক্ষেত্রে পড়তে বসে প্রথমে অঙ্ক করে, পরে তার প্রিয় বিষয় যেমন, ভূগোল বা ইতিহাস পড়াতে পারেন। পড়ার প্রথম দিকে মনোযোগ বেশি থাকে। তাই প্রথমেই অপছন্দের বিষয় পড়ে ফেলতে হবে। বরং শেষের দিকে থাকুক প্রিয় বিষয়।

    > সব সময়ে পড়তে বসিয়ে বা আঁকতে বসিয়ে মনোযোগ বাড়ানো যায় না। সে ক্ষেত্রে ছোট ছোট খেলা খেলতে পারেন। শিশু বিশেষজ্ঞরা বলেন, বাজার করতে যদি সন্তানকে সঙ্গে নিয়ে যান, তাহলে বাচ্চাকে বলুন বাজারে যত লাল অবজেক্ট দেখতে পাচ্ছে, সেগুলো গুনে আপনাকে বলতে। আবার কোথাও হয়তো বেড়াতে যাচ্ছেন, বাচ্চাকে বলুন দুই দিয়ে শেষ হওয়া ক’টি গাড়ির নাম্বারপ্লেট সে দেখতে পেল, আপনাকে গুনে জানাতে। এতেও সন্তানের মনোযোগ বাড়বে।

    > বাচ্চার সঙ্গে কথা বলুন। আর ওর কথা মন দিয়ে শুনুন। মা-বাবা ধীরস্থির হয়ে, মন দিয়ে বাচ্চার কথা শুনলে স্বভাবতই ওর অতিরিক্ত ছটফটে ভাব কমে আসবে।

    > বাচ্চার হোমওয়র্ক বাচ্চাকেই করতে দিন। স্কুলে বকা খাওয়ার ভয়ে নিজেরা করে দেবেন না। এতে ও পড়ার গুরুত্ব বুঝতে পারবে।

    > সন্তানের বয়স বারো-চোদ্দো বছর হলে তার পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে শুরু করুন। পড়ানোর সময়ে টাইমার ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিটি টাস্কের সময় বেঁধে দিন। সময়ের মধ্যে তা শেষ করার অভ্যেস হলে পরীক্ষায় সুবিধা হবে।

    হিজড়াদের ৩টি জিনিসে ভুলেও হাত দেবেন না

    > বাচ্চাদের সামনে টেনশন করবেন না, আতঙ্কে ভুগবেন না। ওর সামনে অন্তত মনের ভাব চেপে স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করুন। না হলে ওর মধ্যেও এক ধরনের অস্থিরতা জন্ম নেবে। বাড়ির পরিবেশ যদি শান্ত স্বাচ্ছন্দ থাকে, বাচ্চার স্বভাবেও তার প্রভাব পড়ে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    করবেন বাড়াতে মনোযোগ লাইফস্টাইল শিশুর
    Related Posts
    ফুড অ্যালার্জি ম্যানেজমেন্ট

    ফুড অ্যালার্জি ম্যানেজমেন্ট: প্রাথমিক নির্দেশিকা

    August 1, 2025
    মিলেট রেসিপি

    মিলেট রেসিপি:সুস্থ জীবনের সহজ পথ

    August 1, 2025
    ওয়ারেন বাফেটের

    অর্থকষ্ট থেকে মুক্তি চান? জেনে নিন ওয়ারেন বাফেটের চিহ্নিত এই ৫ খরচের ফাঁদ

    August 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সুগার ফ্রি ডেজার্ট

    সুগার ফ্রি ডেজার্ট:সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর চয়েস

    Samsung AI Bespoke Refrigerator 4-Door Flex

    Samsung AI Bespoke Refrigerator 4-Door Flex বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    ফুড অ্যালার্জি ম্যানেজমেন্ট

    ফুড অ্যালার্জি ম্যানেজমেন্ট: প্রাথমিক নির্দেশিকা

    Sony WF-1000XM6

    Sony WF-1000XM6 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    প্রেগন্যান্সি নিউট্রিশন চার্ট

    প্রেগন্যান্সি নিউট্রিশন চার্ট: গর্ভকালীন সুস্থতার চাবিকাঠি

    মিলেট রেসিপি

    মিলেট রেসিপি:সুস্থ জীবনের সহজ পথ

    Brak Bank

    ব্রাক ব্যাংকে কত মাসের এফডিআরে সুদের হার কত? রইল বিস্তারিত

    কোলেস্টেরল কমানোর খাবার

    কোলেস্টেরল কমানোর খাবার: হৃদয় সুস্থ রাখুন!

    Rice

    হতদরিদ্র নারীদের ভাতার চাল ছিনিয়ে নিলেন বিএনপির কর্মীরা

    প্রধান উপদেষ্টা

    শুল্কহার হ্রাসের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয়: প্রধান উপদেষ্টা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.