Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home শীতকাল এলেই আপনি কী ডিপ্রেশনে চলে যান?
    লাইফস্টাইল

    শীতকাল এলেই আপনি কী ডিপ্রেশনে চলে যান?

    November 30, 20243 Mins Read

    শীতকাল ঘনিয়ে এলে প্রকৃতির পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই একধরনের অদ্ভুত বিষণ্নতায় ভোগা শুরু করেন। এই ডিপ্রেশনে চলে যাওয়াকে উইন্টার ব্লুজ বলা হয়। সারা বছর গরম আবহাওয়া আর বৃষ্টির আধিপত্য শেষে এখন ঘনিয়ে আসছে শীতকাল। এখনো ঠান্ডা না পড়লেও চলে এসেছে নভেম্বর মাস। এ সময়টা কেমন যেন এক অস্বস্তির অনুভূতি দেয় আমাদের অনেককেই। ঝুপ করে সন্ধ্যা নেমে আসা, দিনের আলোর স্বল্পতা, শুষ্ক আবহাওয়া আর প্রকৃতির ল্যান্ডস্কেপের পরিবর্তন অনেকেরই শরীর ও মনে ফেলে বিরূপ প্রভাব। হতে পারে আপনি এ সময়টায় অজানা এক বিষণ্নতায় ভোগেন।

    ডিপ্রেশন

    কোনো কাজেই বেশি সময় মনঃসংযোগ করা সম্ভব হয় না। নিজের প্রতি উদাসীনতা লক্ষ করা যায় আপনার দিনযাপনে। জেনে নিন, আপনি একা নন। শীতকালীন এই মন খারাপকে ইংরেজিতে বলা হয় উইন্টার ডিপ্রেশন কিংবা উইন্টার ব্লুজ। শীতের আগমনধ্বনি পেলেই তৈরি হওয়া এই মানসিক অবসাদকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বলে সিজনাল অ্যাফেক্টিভ ডিজঅর্ডার।

    কয়েক বছর আগেও বাংলাদেশে এ নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা না থাকলেও বর্তমানে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা সবাই সচেতন। এ ধারাবাহিকতায় দেখা যায়, এই শীতকালীন বিষণ্নতায় ভোগা রোগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। এই রোগের উৎপত্তি হয়েছিল শীতপ্রধান দেশগুলোতে।

    সূর্যের আলো থেকে বঞ্চিত থাকা, সেই সঙ্গে কখনোবা তুষারপাত কখনো আবার সারা দিনের ঝিরিঝিরি বৃষ্টি, সব মিলিয়ে দীর্ঘ শীতকালীন এ সময়ে অবসাদে ভোগেন অনেকেই। তবে, এটা নিদির্ষ্ট কোনো ভৌগোলিক সীমারেখায় সীমাবদ্ধ, তা ভেবে একে অবহেলা করার কোনো অবকাশ নেই।

    এই রোগের প্রধান উপসর্গ হচ্ছে সারাক্ষণ ক্লান্তিতে ভোগা, ঘন ঘন মুড সুইং, সারাক্ষণ চোখে ঘুম ঘুম লেগে থাকা, সবকিছু থেকেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলা, সারাক্ষণ ঘরের মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ রাখা, ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া, দ্রুত ওজন বৃদ্ধি এবং যাবতীয় কাজ নিয়ে হতাশায় ভোগাসহ ঠান্ডাজনিত অন্যান্য রোগে ভোগা।

    বলা হয়ে থাকে, এই রোগে নারীরাই বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে বাইপোলার মুড ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের এই সিজনাল অ্যাফেক্টটিভ ডিজঅর্ডার খুবই সাধারণ ব্যাপার। অনেক সময় ভিটামিন ডির ঘাটতি হলেও বিষণ্নতার লক্ষণ দেখা দেয়।মূলত স্যাঁতসেঁতে, সূর্যের আলো কম প্রবেশ করে, ঠান্ডার আধিক্য বেশি—এমন পরিবেশে যাদের বসবাস, তাদের এই রোগে বেশি আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কেননা শীতই হচ্ছে এই রোগের আসল মৌসুম।

    এই রোগ নিয়ে বেশি আতঙ্কিত বোধ করার কিছু নেই। ঋতুর আবর্তনে এর উপসর্গ কমতে শুরু করে। এ মৌসুমের শুরু থেকেই ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে শীতকালীন এই অবসাদ। এ সময়টা নিজেকে গুটিয়ে না রেখে কাছের মানুষ, বন্ধুদের সঙ্গে একটু বেশি সময় কাটান। সামাজিক যোগাযোগের সব মাধ্যম থেকে নিজেকে কিছুটা ছুটি দিয়ে চলে যান প্রিয় কোনো মানুষের কাছে। শীতের এ সময় নানান উৎসবের আয়োজন কোথাও না কোথাও লেগেই থাকে।

    সময় মিলিয়ে চলে যান সেখানে। নিজেকে সচল ও প্রাণবন্ত রাখার জন্য এর চেয়ে ভালো উপায় কমই হয়। সেই সঙ্গে নিজের প্রতি আরও একটু যত্ন নিতে চলতে পারে নিজের মতো করে নিয়মিত কিছু ব্যায়াম। সকালটা শুরু হতে পারে গৃহকোণের পছন্দের কোনো জায়গায় একটু হেঁটে বেড়িয়ে। প্রকৃতি এ সময়টা একটু ধূসর হয়ে পড়ে। এ জন্য ঘরের ভেতরটা চাইলেই একটু রঙিন করে রাখতে পারেন এ সময়। এতে মন ও শরীর—দুটোই চাঙা হয়ে উঠবে।

    এ সময় সূর্যালোকের সংস্পর্শে থাকতে হবে। স্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতিও একটু বেশি নজরদারির প্রয়োজন এমন সময়ে। তবে পরিস্থিতি ভেদে কারও কারও ডিপ্রেশন অনেক সময় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। ডাক্তারের পরামর্শ মেনেই নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনুন।

    বাংলাদেশ গ্রীষ্মপ্রধান দেশ। শীতের স্বল্পকালীন এ সময়টা সবার কাছেই উপভোগ্য হবে এমন ধারণা পোষণ করে অন্যকে মানসিক যাতনায় ফেলে দেওয়া বিশ্বায়নের এ সময়ে সত্যি অমানবিকতা। আপনার অজান্তেই হয়তো এমন কেউ আছেন, যাঁকে এ সময়টাতে কোনো কিছুতেই পাওয়া মুশকিল হয়ে পড়ে। এ ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর প্রতি বিরক্তি প্রকাশ না করে বরং তাঁর প্রতি যত্নশীল হোন; তাহলেই অনাকাঙ্ক্ষিত অনেক ঘটনা থেকেই মুক্ত থাকবে আপনার চারপাশ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আপনি এলেই কী? চলে ডিপ্রেশন ডিপ্রেশনে যান লাইফস্টাইল শীতকাল!
    Related Posts
    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    June 7, 2025
    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    June 7, 2025
    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৮ জুন, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট : ৮ জুন, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম : আজকে বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত?

    খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন দলের শীর্ষ নেতারা

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

    BGB

    চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

    Lather

    নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছে না সাভারের আড়তদাররা

    Rain

    টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    DMC

    ঢাকায় কোরবানি করতে গিয়ে আহত শতাধিক

    Deepika

    মুম্বাইয়ের বৃষ্টিতে ভিজে দীপিকার প্রথম প্রেম, কে সেই প্রেমিক?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.