Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘শুধু বাণিজ্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করলে ভুল হবে’
    Bangladesh breaking news অর্থ-বাণিজ্য

    ‘শুধু বাণিজ্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করলে ভুল হবে’

    Tarek HasanApril 12, 20256 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়ায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। এসব নিয়েই কথা বলেছেন সিটিজেনস প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

    শুধু বাণিজ্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা

    তিনি বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসন যে শুল্ক যুদ্ধ শুরু করেছে, তার প্রতিক্রিয়ায় পৃথিবীব্যাপী আমরা দুইটা ধারা দেখি। যারা বড় দেশ, বড় অর্থনীতি, যাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা আছে, তারা অনেকেই প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপ করছে।

    চীন যেমন একজন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোনো কোনো দেশ সম্ভবত হবে। আবার অপরদিকে যারা তুলনামূলকভাবে দুর্বল অর্থনীতি, যারা রপ্তানির দিক থেকে মার্কিন বাজারের উপর নির্ভরশীল, তারা যেটা করছে, সময় চাচ্ছে আলোচনা করার জন্য। তার পাশাপাশি তারা একতরফাভাবে শুল্ক কমাচ্ছে। আবার যারা মধ্য ও উচ্চ মধ্য আয়ের দেশ আছে, তারা শুল্কও কমাচ্ছে, আলোচনাও করছে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাদের খাত রক্ষা করার জন্য বাড়তি শুল্কও আরোপ করছে। আমরা এই দুটো ধারা দেখি, আবার মিশ্র ধারাও দেখি।

    তৃতীয় আরেকটা পদক্ষেপ এখানে আছে। চীনের মতো দেশ ডাব্লিউটিওতে গেছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার নীতির বরখেলাপ ঘটেছে। সেইটাতে তারা অনুযোগ করেছে। সমস্যা হচ্ছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাতে দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্য যে বিচার ব্যবস্থা আছে, সেটা অকার্যকর হয়ে রয়েছে।

    এর কারণ হচ্ছে, দ্বন্দ্ব নিরসনের জন্য যে প্যানেলটা আছে, সেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের মনোনয়ন দেয়নি। ফলে এটা বহুদিন যাবত অকার্যকর হয়ে রয়েছে। ফলে এখান থেকে কোনো সুরাহা বের হবে না।

    সাম্প্রতিককালে অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, একদিকে যেমন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারে, একইভাবে কোরিয়া ও জাপানের বাজারে এর পাশাপাশি অষ্ট্রেলিয়া, ক্যানাডা আছে। বিগত সময়ে এসব বাজারে অগ্রগতি আমরা দেখেছি। এটা থেকে দেখা যায়, বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য শুল্ক সুবিধা ব্যতিরেকেও প্রতিযোগিতা সক্ষম হয়ে উঠেছে। অনেকেই যেখানে নেতিবাচক বা দুর্যোগপূর্ণ মনে করেন আমি কোনোভবেই সেটা মনে করি না।

    ইউরোপের বাজারে যেহেতু আমরা শুল্ক সুবিধা পাই, ফলে তার উপর নির্ভরশীলতা অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠেছে। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তো আমরা শুল্ক দিয়েই প্রতিযোগিতা করি। গত এক-দুই বছরে মার্কিন বাজারে আমাদের পণ্যের প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাজারে বাংলাদেশের অংশও বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রবৃদ্ধির হারও ভালো, বাজারের অংশও বৃদ্ধি পেয়েছে।

    সেজন্য বারবার আমি যেটা বলতে চাই- বাংলাদেশের রপ্তানি শিল্প একটা অসহায় অবস্থার মধ্যে আছে- সেটা আমার মনে হয় না। অপ্রচলিত বাজারে এবং মার্কিন বাজারেও শুল্ক দিয়ে আমরা একটা অবস্থানে আছি। অন্যান্য প্রতিযোগী দেশগুলোর উপর যে শুল্ক আরোপ করা হচ্ছে, সেটার তুলনায় কী দাঁড়াবে সেটা দেখার বিষয়। সেক্ষেত্রে ভিয়েতনাম একটা বড় বিষয়। ভিয়েতনামের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে সম্পর্ক, যে বাণিজ্য সুবিধা আছে, সেগুলো এবং বিশেষ করে ভিয়েতনাম যে একতরফাভাবে শুল্ক হ্রাস করে মার্কিন বাজারের সাথে একটা দেওয়া-নেওয়ার ভেতরে যেতে চাচ্ছে, সেটা বাংলাদেশের লক্ষ্য রাখার বিষয়।

    ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, শেষ বিচারে বাংলাদেশের কাঠামোগত সীমাবদ্ধতা, অর্থাৎ, আমার রপ্তানি পণ্যের যে সীমিত সমাহার, সেটাকে বৃদ্ধি করা ছাড়া আর কোনো সুযোগ আছে বলে মনে হয় না। বাংলাদেশ যতই স্বল্পোন্নত দেশের থেকে বেরুবে, তত বেশি তারা রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ, একইভাবে বাজারের বহুমুখীকরণ এই দুটো বিষয় খুবই গুরুত্বসহকারে আমাদের নীতি অঙ্গনে রয়েছে।

    এখন দেখার বিষয়, এই ধাক্কাকে যে কাজটা আমরা বহুদিন ধরে করিনি, সেই কাজটা করার ক্ষেত্রে নতুন কোনো সেই অর্থে প্রেরণা বা তাগিদ সৃষ্টি হলো কি না। আমি ইতিবাচকভাবে দেখতে চাই যে, এরকম একটা ধাক্কাকে, যখন একটা সংকট হয়, সেটাকে একটা সুযোগ হিসেবে দেখার ব্যাপারে আমরা কতটা উদ্যোগী হবো।

    শুল্ক বৃদ্ধির কারণে আমাদের কী পরিমাণ রপ্তানি কমে যেতে পারে তা এখনো বোঝা যাচ্ছে না, কারণ, পরিস্থিতি তো এখনও স্থিতিশীল হয়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে নীতি নিয়েছে, সেটা মধ্য মেয়াদে কতখানি রাখবে সেটাও এখনো পরিস্কার না। এটা তো শুধু আমাদের বাজারগুলোর বিষয় না। মার্কিন অর্থনীতির পরিস্থিতিও এটার উপর প্রতিঘাত ফেলে।

    প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বা মার্কিন নীতি প্রণেতাদের যে মূল লক্ষ্য, সেটা শুল্ক বৃদ্ধি করে তারা বাণিজ্য ঘাটতি কমাবে, এটার মাধ্যমে তারা বিভিন্ন দেশকে বাধ্য করবে তাদের দেশে বিনিয়োগ করার জন্য বা অন্য দেশে তাদের পণ্যের শুল্ক সুবিধা পাবে এসবের আকাঙ্খা থেকে তো করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে যে পণ্য রপ্তানি হয়, তাতে প্রস্তুত পণ্যের চেয়ে সেবা খাতের গুরুত্ব বাড়ছে।

    যে সমস্ত দেশ প্রযুক্তিগতভাবে এগিয়ে আছে, তারা অনেক ক্ষেত্রে শিল্পজাত পণ্যের চেয়ে সেবা খাত ধর্মী পণ্যে যেতে পারছে। প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেই সুযোগ বাংলাদেশও নেবে কিনা সেটা দেখার বিষয়। এটার মধ্য দিয়ে বাইরের পরিস্থিতি নিয়ে আমরা যতখানি বিচলিত হই, কিন্তু আমি মনে করি, দেশের ভেতরে বিনিয়োগ এবং রপ্তানি, শ্রমের উৎপাদনশীলতার দিকে এতদিন আমরা যথেষ্ট নজর দেইনি।

    এই ধাক্কাটাকে আমাদের জেগে ওঠার একটা নতুন সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করা দরকার। কিন্তু শুধু বাণিজ্য দিয়ে যদি এই পরিস্থিতিতে মোকাবিলা করার চেষ্টা করা হয় তাহলে সেটা ভ্রান্ত হবে। এই অবস্থাকে মোকাবেলা করতে হলে আমাদের উৎপাদনশীলতা, বহুধাকরণ, আমাদের শ্রমের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রপ্তানির ভেতরে থেকে আমরা যদি শুল্কের মধ্যে সমাধান খোঁজার চেষ্টা করি, তাহলে খুব বেশি বিবেচনাপ্রসূত হবে না।

    পন্যের চাহিদা কমে গেলে তো এটা হতে পারে। বাংলাদেশের তরফে পোশাক কারখানা বন্ধ করার বিষয় না। বিষয়টা হলো, উনারা যদি আমাদের কাছ থেকে পণ্য নিয়ে বিক্রি করতে না পারে, তাহলে এই ধাক্কা তো আসবে। আশঙ্কা তো থাকবে।

    এখানে আমি দুটি বিষয় বলছি, এই পরিস্থিতিতে বিচলিত হয়ে আমরা এমন কিছু না করি যেটা মধ্য বা দীর্ঘ মেয়াদে আমাদের জন্য উপকারী না হয়। সবচেয়ে বড় কথা, এই পরিস্থিতিতে আমাদের অর্থনীতিতে যে পরিমাণ সংস্কার করা প্রয়োজন, সেটার ক্ষেত্রে আমরা মনোযোগী হবো কি না? এই ধরনের উদ্যোগ আমি এখন নীতি প্রনেতাদের মধ্যে দেখিনি। ট্রাম্প প্রশাসনকে প্রধান উপদেষ্টা চিঠি দিয়ে তিন মাস অতিরিক্ত শুল্ক স্থগিত রাখতে বলেছেন।

    এই তিন মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য নীতির ক্ষেত্রে কী কী পরিবর্তন আনার সুযোগ আছে সেটা দেখা দরকার। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যেসব অনুযোগ-অভিযোগ আছে সেগুলো। আমাদের দেশে মার্কিন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যদি কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা থাকে, সেগুলো নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বাংলাদেশ থেকে মুনাফা তাদের দেশে নেওয়ার ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রা না থাকে বা যদি দিতে না পারি, এসব বিষয় এখন এর সঙ্গে যুক্ত হবে। আমাদের দেশে মার্কিন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যদি কোনো ধরনের প্রতিবন্ধতা যদি থাকে, সেগুলো তুলে দিতে হবে। এখানে মার্কিন বিনিয়োগের বিষয়টিও আসবে। এটা শুধু বাণিজ্য নীতি দিয়ে মোকাবিলা করা যাবে না। এখানে একটি সামগ্রিক পরিকল্পনা নিতে হবে।

    অর্থনীতি কিছুটা চাপের মুখে পড়বে। কিছুটা এই জন্য যে, আমাদের বিনিয়োগ পরিস্থিতি ভালো না। ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে যে সমর্থনটা পাওয়া দরকার, সেটা পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ, ব্যাংকিং পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শেষ হয়নি। সুদের হারও বড় আছে। অর্থায়নের দিক যেমন রয়েছে, সুদের হারের বিষয়ে সেরকম রয়েছে। অপরদিকে কাঁচামাল আমদানি করার ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার জোগান দেওয়ার ওপরও অনেকখানি নির্ভর করবে।

    স্ত্রীকে তালাক দিয়ে আধা মণ দুধ দিয়ে গোসল প্রবাসীর

    আমার দৃষ্টিতে এটা যতখানি না শুল্ক আরোপের ফলে চাপটা হবে, সেটা আমার দেশের যে চলমান সমস্যা আছে, সেগুলোকেই আরো বেশি প্রতীয়মান করে তুলবে। সেদিকে নজর দেওয়া এবং একই সঙ্গে যে পরিস্থিতি আছে তাতে রপ্তানির উপর যেন চাপ সৃষ্টি না হয় তার জন্য আলোচনার যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, সেটাকে কার্যকরভাবে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশে যেসব ক্রয় প্রতিষ্ঠান আছে, যারা বিদেশি ক্রেতাদের পক্ষে এখান থেকে পণ্য কেনে, তদেরও এখানে ভূমিকা রাখার সুযোগ আছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    bangladesh, banijjo rajniti breaking news poristhiti mokabila rajniti o banijjo trade policy Bangladesh অর্থ-বাণিজ্য আন্তর্জাতিক বাণিজ্য করলে চেষ্টা ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য দিয়ে’ পরিস্থিতি পরিস্থিতি মোকাবিলা বাণিজ্য বাণিজ্য নীতি বাংলাদেশ ভুল মোকাবিলার রাজনীতি ও বাণিজ্য শুধু শুধু বাণিজ্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা হবে
    Related Posts
    উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিটি

    প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে ৪ উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিটি

    August 27, 2025
    ভারী বৃষ্টি

    মৌসুমি বায়ুর প্রভাব কমায় বৃষ্টিও কমেছে, বাড়ছে ভ্যাপসা গরম

    August 27, 2025
    বুয়েট শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ

    তিন দফা দাবিতে বুয়েট শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ

    August 27, 2025
    সর্বশেষ খবর
    উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিটি

    প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে ৪ উপদেষ্টার নেতৃত্বে কমিটি

    nyt mini crossword today

    NYT Mini Crossword Today: Answers and Clues for August 27, 2025

    jay cutler

    Jay Cutler’s Net Worth in 2025: Ex-Bears Star Faces Jail Time After DUI Plea

    Travel

    ৪০ হাজার টাকার মধ্যে দেশের বাইরে ঘুরতে যেতে পারেন এই ৫টি স্থানে

    টাইটানিক নায়িকা

    মঞ্চে পোশাক খুলার পর কী ঘটেছিল, জানালেন টাইটানিক নায়িকা

    বিশ্বের প্রথম মানব ত্বক

    মুসলিম বিজ্ঞানীর নেতৃত্বে ল্যাবে তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম মানব ত্বক

    Mega Millions winning numbers

    Mega Millions Jackpot Jumps to $277 Million After August 26 Draw: Winning Numbers and Prize Breakdown

    Oppo-A5-Pro-2

    দেশের বাজারে এলো শক্তিশালী Oppo A5 Pro স্মার্টফোন

    Taylor Swift, Travis Kelce Super Bowl Photo Enters Chiefs Hall

    Taylor Swift, Travis Kelce Engagement Recalls Concert Proposals

    বাংলাদেশী পাসপোর্ট

    ৫টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন, খরচও অনেক কম

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.