বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির দুনিয়ায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এর গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চাইলে সবার আগে গণিত ও প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হবে। সমস্যা সমাধানের জন্য তার পেছনে লেগে থাকার মানসিকতাটাও অনেক প্রয়োজন। তারপর নিচের বিষয়গুলোর দিকে মনোযোগ দেওয়া যেতে পারে:
১. কোডিং: যেকোনো একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে প্রবলেম সলভিং সাইট, যেমন কোডফোর্সেস, হ্যাকারর্যাঙ্কে অনুশীলন করতে হবে। ল্যাঙ্গুয়েজ মোটামুটি দখলে এলে ছোটখাটো গেম, প্রজেক্ট, কনসোল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করা যেতে পারে।
২. ডেটা স্ট্রাকচার, অ্যালগরিদম ও অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিংয়ের প্রাথমিক বিষয়গুলো জানতে হবে।
৩. ডেটাবেজ, নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক ধারণা অর্জন করতে হবে। ডেটাবেজ অ্যাপ্লিকেশন, যেমন মাই এসকিউএল, ফায়ারবেজের ব্যবহার জানা।
৪. কোনো একটি ফ্রেমওয়ার্ক, যেমন ডটনেট, লারাভেল ও ফ্রন্টএন্ড ফ্রেমওয়ার্ক, যেমন রিঅ্যাক্ট শেখা জরুরি। কোনো একটি স্ট্যাক, যেমন মার্ন (MERN) সিলেক্ট করা যেতে পারে।
৫. ওয়েব টেকনোলজির কনসেপ্ট (ইউআরএল, ডোমেইন, প্রোটোকল, ডিএনএস, এপিআই, টেস্টিং টুলস) সম্পর্কে ধারণা থাকা।
৬. ডেভঅপস টুলস (গিটহাব, ডকার) ইত্যাদি সম্পর্কে জেনে এরপর ক্যারিয়ারের পথ (ফ্রন্টএন্ড, ব্যাকএন্ড, ফুলস্ট্যাক, ডেভঅপস, সাইবার সিকিউরিটি, মেশিন লার্নিং) নির্বাচন করা।
দেশের ভেতর ও বাহিরে এ সাবজেক্টের চাহিদা ব্যাপক। প্রযুক্তি খাতে অবদান রাখতে হলে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে কাজ করার কোন বিকল্প নেই।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।