Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সরকারের যেসব সিদ্ধান্তে ৩৫ কোটি বই দেরিতে
    জাতীয়

    সরকারের যেসব সিদ্ধান্তে ৩৫ কোটি বই দেরিতে

    January 2, 20255 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : প্রথম থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের হাতে এবার মোট ৪১ কোটি বই যাওয়ার কথা। অথচ ২০২৫ সালের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীরা হাতে পেয়েছে ৬ কোটি বই। বাকি ৩৫ কোটি সময়মতো যায়নি মূলত তিনটি কারণে। খবর ডয়চে ভেলের

    বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে ৩৫ কোটি বই তুলে দিতে না পারায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ।

    বিলম্বের কারণ জানাতে গিয়ে দেশের বাইরে থেকে বই না ছাপানো, শিক্ষাক্রম পরিবর্তনজনিত কারণে বইয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং বই পরিমার্জনের কথা উল্লেখ করেছেন তিনি।

    বাকি ৩৫ কোটি বই শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়ার সম্ভাব্য তারিখ জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘‘সুনির্দিষ্ট কোনো কমিটমেন্ট দেবো না। পাঠ্যবই কবে ছাপা শেষ হবে, তা নিয়ে আমি কিছু বলবো না। বই ছাপার প্রক্রিয়াটা সম্পর্কে কিছু কথা বলবো। আমি মনে করি, পাঠ্যবই ছাপার কাজটা এবার শেষ পর্যন্ত যুদ্ধের মতো হয়েছে।”

    প্রতিবছর জুন-জুলাই মাসে বই ছাপার টেন্ডার হয়। গেল বছরও একইভাবে টেন্ডার হয়েছিল। নির্দিষ্ট প্রেস কাজও পেয়েছিল। কিন্তু ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর আগের টেন্ডার বাতিল করা হয়। প্রেসগুলোকে ছাপার কাজ বন্ধ রাখতে বলা হয়। পাশাপাশি বইগুলো পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ৪৪১টি বই পরিমার্জন করা হয়েছে। সব কাজ শেষ করে নভেম্বরের শেষে কিছু এবং ডিসেম্বরে কিছু বই ছাপার কাজ দেওয়া হয়।

    সরকারের কাছ থেকে অর্ডার পাওয়ার পর বইগুলো ছাপতে কেমন সময় লাগা স্বাভাবিক জানতে চাইলে ব্রাইট প্রিন্টিং প্রেসের স্বত্বাধিকারী এস এম মহসিন বলেন, “অন্তত তিন মাস লাগে। এবার ১৫০টি প্রিন্টিং প্রেসকে ৪১ কোটি বই ছাপার কাজ দেওয়া হয়েছে। আমরা সর্বশেষ অর্ডার পেয়েছি, ডিসেম্বরের ১৯ তারিখে। এই সময়ের মধ্যে কিভাবে ছাপার কাজ সম্ভব? তারপরও আমরা ক্লাস ওয়ান থেকে থ্রি পর্যন্ত সব বই দিয়েছি।”

    এবার বছরের প্রথম দিন কেন শিক্ষার্থীদের হাতে বই দেওয়া গেল না জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনটিসিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, ‘‘এবার পরিস্থিতি ছিল ভিন্ন। ৫ আগস্টের পর পাঠ্যপুস্তক পরিবর্তনের প্রয়োজন হলো। ফলে আড়াই মাসে ৪৪১টি পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন করা হয়েছে। এরপর টেন্ডার প্রক্রিয়ায় গেছি। টেন্ডারেও তো অনেক সময় লাগে। সবকিছু মিলিয়ে নভেম্বরের শেষে আমরা অর্ডারগুলো দিতে পেরেছি। এ কারণে ঠিক সময়ে বই দিতে পারিনি।”

    বুধবার রাজধানী ঢাকার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘পাঠ্যবইয়ের অনলাইন ভার্সন উদ্বোধন ও মোড়ক উন্মোচন’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘‘পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান বলছেন, ‘১৫ জানুয়ারি’, আর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বলছেন, ‘৩০ জানুয়ারির মধ্যে সব বই দেওয়া যাবে।’ আমি কিন্তু সুনির্দিষ্ট কোনো কমিটমেন্ট দেবো না। পাঠ্যবই কবে ছাপা শেষ হবে, তা নিয়ে আমি কিছু বলবো না।”

    ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, “প্রথম সমস্যাটা হলো, আমরা বিদেশে বই ছাপাবো না। তারপর শিক্ষাক্রম পরিবর্তন করা হয়েছে অনিবার্য কারণে, তাতে বইয়ের সংখ্যা বেড়েছে। যখন কাজ শুরু করা হয়েছিল, সেটা অনেক দেরিতে হয়েছে। অনেকগুলো বই পরিমার্জন করতে হয়েছে। রাজনীতিতে নিরপেক্ষ বলে কিছু থাকে না, দলীয় রাজনীতি-নিরপেক্ষ সবকিছু যেন বইয়ে থাকে, সেটা এবার নিশ্চিত করা হয়েছে।”

    এনটিসিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, “প্রিন্টিং প্রেসের মালিকরা অনেক সময় কম দামের কাগজ কেনার জন্যসময় নষ্ট করে ফেলেন। আবার সরকার যেহেতু পহেলা জানুয়ারি বই দেওয়ার ব্যাপারে অনেক বেশি মনোযোগী থাকে, তখন তারা কাগজ পাচ্ছে না বলে ধোঁয়া তুলে কম দামের কাগজ দিয়ে বই ছাপানোর সুযোগ নেয়। এটা এক ধরনের ব্ল্যাকমেইলিং। আমরা কিন্তু সেই সুযোগ দেইনি। আমরা বলেছি, প্রয়োজনে বই একটু পরে যাবে, কিন্তু কম দামের কাগজে বই ছাপা যাবে না। ফলে যতগুলো বই আমরা দিয়েছি, সবগুলোর কাগজ কিন্তু উন্নত মানের। আগামীতেও বই যাবে উন্নতমানের কাগজে।”

    প্রিন্টিং প্রেসের মালিকরা সরকারকে ব্লাকমেইল করে কিনা জানতে চাইলে এস এম মহসিন বলেন, “আমাদের সেই সুযোগ কই? নভেম্বরের ২৫ তারিখে আমাদের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীর বই ছাপার কাজ দেওয়া হয়েছে। চতুর্থ, পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীর বই ছাপার কাজ দিয়েছে ৯ ডিসেম্বর। আর নবম শ্রেণীর বই ছাপার কাজ পেয়েছি ডিসেম্বরের ১৯ তারিখে। ফলে যে সময় আমাদের দেওয়া হয়েছে, তাতে বসে থাকার সুযোগ কই? এগুলো বলার জন্য বলা। আমরা চেষ্টা করছি যত দ্রুত সম্ভব ভালো কাগজে বই ছাপানোর।”

    শিক্ষা উপদেষ্টা বলেছেন, “শিশুদের কাছে বই যাবে, সেটা ভালো কাগজে ছাপা না হলে তো হয় না। সেজন্য উন্নতমানের ছাপা, উন্নত মানের কাগজ ও মলাটের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাছাড়া এনসিটিবিতে আগে যারা কাজ করেছেন, তাদের অনেককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যাদের বসানো হয়েছে, তারা অনভিজ্ঞ। কিন্তু মুদ্রণ শিল্প সমিতির যে নেতা, তাদের সঙ্গে কীভাবে বোঝাপড়াটা করতে হয়, এটা তাদের অভিজ্ঞতায় নেই। সেটা করতে গিয়ে ব্যক্তিগতভাবে আমাকেও এর মধ্যে ঢুকতে হয়েছে।।কাগজের মান ঠিক রাখা এবং আমাদের বই ছাপানোর কাজ বাদ দিয়ে যাতে নোট বই ছাপার কাজ না হয়, সে বিষয় তদারকির জন্য ঢাকার শিক্ষকদের পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার টিমের মাধ্যমেও নজরদারিতে রাখা হয়েছে। বই ছাপানোর কাজে পদে পদে ষড়যন্ত্র ছিল, যা অতিক্রম করা হয়েছে। আজও কোনো কোনো জেলায় ষড়যন্ত্র করে বই আটকিয়ে রাখা হয়েছিল।”

    ষড়যন্ত্রের কথা বলতে গিয়ে উপদেষ্টা বলেন, “গল্পের একেবারে শেষে না গিয়ে যেমন ষড়যন্ত্রকারীকে বোঝা যায় না, এখানেও তেমন। সেটা সরকারের কেউ হোক, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হোক, এনসিটিবির হোক, মজুতদার হোক, সিন্ডিকেট হোক- মানে যে কেউ হতে পারে। তবে এখনই আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। এ অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আগামী দিনে আমরা একচেটিয়া ব্যবসা কমিয়ে আনবো। এটা আমাদের জন্য শিক্ষণীয়।”

    এনটিসিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, “আমরা আশা করছি, এখন প্রতিদিনই এক থেকে দেড় কোটি বই ছাপা হবে। সেই হিসেবে আগামী ২০ তারিখের মধ্যে সবগুলো বই আমরা শিক্ষার্থীদের হাতে দিতে পারবো। এখন মোটামুটি চার কোটি বই ট্রাকে ওঠার অপেক্ষায়। ৫ জানুয়ারি প্রাথমিক ও নবম শ্রেণির সব বই, ১০ জানুয়ারি মাধ্যমিকের আটটি বই এবং ২০ জানুয়ারির মধ্যে সব বই পাঠানোর চেষ্টা করবো।” তবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বলছেন, “সব বই দিতে ৩০ জানুয়ারি হয়ে যেতে পারে।”

    নববর্ষ উদযাপনে আতশবাজি ও ফানুস ওড়াতে গিয়ে ২ শিশু দগ্ধ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ৩৫ default কোটি দেরিতে বই যেসব সরকারের সিদ্ধান্তে
    Related Posts
    Dr. Younus

    দেশের মঙ্গলে দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

    June 7, 2025
    Police

    ঈদের ছুটিতে ঢাকার নিরাপত্তায় তৎপর পুলিশের ৫০০ পেট্রোল টিম

    June 7, 2025
    Sholakia

    শোলাকিয়ায় দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Dr. Younus

    দেশের মঙ্গলে দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

    Arifin Shuvo-Mandira Chakraborty

    ভালোবেসে একে অন্যকে ধুয়ে দিলেন মন্দিরা-শুভ

    Jovan

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রলের শিকার জোভান

    us-iran

    যুক্তরাষ্ট্রের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ইরানের কড়া প্রতিক্রিয়া

    Chili

    শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চিলি, বিদ্যুৎহীন হাজার হাজার মানুষ

    Norway

    নরওয়ের কাছে হেরে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

    Mushfiq

    ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে বগুড়ায় ঈদের নামাজে মুশফিক

    Hamza

    শাহবাগে ঈদের নামাজ পড়লেন হামজা-ফাহামেদুলরা

    Munshiganj

    ঈদে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার পথে স্কুলশিক্ষক নিহত, স্ত্রী ও দুই ছেলেসহ আহত ৪

    Bogura

    ঈদগাহে যাওয়ার সময় বাস চাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.