Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    সর্বকালের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ৫ মহাকাশ মিশন

    Yousuf ParvezNovember 28, 20242 Mins Read

    মহাকাশ গবেষণা সব সময়ই ঝুঁকিপূর্ণ এবং ব্যয়বহুল। এই ঝুঁকি নিয়েও অনেক দেশ বছরের পর মহাকাশ মিশন পরিচালনা করছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, জাপান ও ভারত এর মধ্যে অন্যতম। মহাকাশের অজানাকে জানতে কয়েক বছরের পরিকল্পনা, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়। এরকম অনেক মিশনই সফল হয়েছে। তবে ব্যর্থও হয়েছে কিছু। হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে সেসব মিশনে।

    ওরিয়ন মহাকাশযান

    জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ

    জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ পরিচালনা করে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা, কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সি সিএসএ ও ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সি ইসা। এই টেলিস্কোপ মহাকাশের গভীরে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। মহাবিশ্বের প্রথম আলোর খোঁজ করছে এটি। ইতিমধ্যেই এ টেলিস্কোপ মহাকাশ, জ্যোতির্বিজ্ঞান, জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান ও কসমোলজি গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। প্রতিনিয়ত নতুন তথ্য পাঠাচ্ছে এটি।

    গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস)

    গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস একগুচ্ছ স্যাটেলাইটের একটা সিস্টেম। ইউনাইটেড স্টেটস স্পেস ফোর্সের মালিকানাধীন এ সিস্টেম পরিচালনা করে এ ফোর্সেরই একটি ইউনিট—মিশন ডেল্টা ৩১। এই স্যাটেলাইটের কারণে আমরা রাস্তাঘাট বা যেকোনো মানুষের সঠিক অবস্থান জানতে পারি। মোবাইলে যে গুগল ম্যাপ রয়েছে, তা এই স্যাটেলাইট সিস্টেমের ডেটা ব্যবহার করে। এ সিস্টেম বানাতে খরচ হয়েছে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, তবে এটি পরিচালনার জন্য প্রতি বছর ১.৮৪ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয় (২০২৩)।

    ওরিয়ন মহাকাশযান

    ওরিয়ন একটা নভোযান। ১৯৭২ সালের পর আবার চাঁদে মানুষ পাঠাতে চাইছে নাসা। এ জন্য চালু করা হয়েছে আর্টেমিস প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে বানানো হয়েছে ওরিয়ন নভোযান। আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৪ সালে বাজেট পাশ হলেও ২০১১ সাল থেকে এই নভোযানের কাজ শুরু হয়েছে। ভবিষ্যতে চাঁদ, মঙ্গল গ্রহ ও কিছু গ্রহাণুতে নভোচারীদের বহনের কাজে ব্যবহৃত হবে এই নভোযান।

    স্পেস লঞ্চ সিস্টেম

    স্পেস শাটল প্রোগ্রামের উত্তরসূরি হিসেবে ২০১১ সালে চালু হয় স্পেস লঞ্চ সিস্টেম। পৃথিবীর নিম্নকক্ষ পথে নভোচারীসহ মহাকাশযান পাঠানো, বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি কিংবা ভারী পেলোড বহন করার জন্যও এই স্পেস লঞ্চ সিস্টেম ব্যবহৃত হয়।

    অ্যাপোলো প্রোগ্রাম

    মানুষ প্রথম চাঁদের মাটিতে পা রাখে এই অ্যাপোলো মিশনের কল্যাণে। এই প্রোগ্রামের আওতায় মানুষ ৬ বার চাঁদে গিয়েছে। তবে কিছু ব্যর্থতাও আছে। ১৯৬৭ সালে অ্যাপোলো ১ মিশনে অগ্নিকাণ্ডের ফলে ৩ নভোচারী মারা গিয়েছিলেন। এরপর নাসা আরও সতর্ক হয়েছে, সুরক্ষব্যবস্থা জোরদার করেছে আরও। এর ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালের জুলাইয়ে প্রথম নভোচারী হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নীল আর্মস্ট্রং ও বাজ অলড্রিন। তৃতীয় নভোচারী মাইকেল কলিন্স চাঁদের কক্ষপথে অপেক্ষারত ছিলেন তাঁদের জন্য। এরপর আরও পাঁচবার চাঁদে গিয়েছে মানুষ। ১৯৭২ সালের অ্যাপোলো ১৭ মিশনের মাধ্যমে এই প্রোগ্রামের সমাপ্তি ঘটে। পুরো প্রকল্পে প্রায় ৩৮২ কেজি চাঁদের নমুনা সংগ্রহ করে নাসা।

    ‘ও ‘সবচেয়ে ৫ ওরিয়ন মহাকাশযান প্রযুক্তি বিজ্ঞান ব্যয়বহুল মহাকাশ মিশন সর্বকালের
    Related Posts
    ব্যাটারি

    মোবাইলে নন রিমুভেবল ব্যাটারি কেন ব্যবহার করা হয়

    July 3, 2025
    স্মার্টফোনে নেটওয়ার্ক

    স্মার্টফোনে নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধান করার উপায়

    July 3, 2025
    Lava O2

    Lava O2 বাংলাদেশে দাম, স্পেসিফিকেশন, রিভিউ: বাজেটে সর্বোচ্চ পারফরম্যান্সের দাবিদার?

    July 3, 2025
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.