Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home সূর্য যদি নীল নক্ষত্র হয় তাহলে কী হতো?
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

সূর্য যদি নীল নক্ষত্র হয় তাহলে কী হতো?

Yousuf ParvezOctober 16, 20245 Mins Read
Advertisement

শত কোটি বছর পরের ভবিষ্যৎ। সূর্যের আয়ু প্রায় শেষদিকে। নিভু নিভু হয়ে এসেছে সৌররাজের দীপ্তি। নিভে যাওয়ার আগে সবটুকু শক্তি ছড়িয়ে দিতে আবারও জ্বলে উঠেছে সূর্য। চিরচেনা নক্ষত্রটি লোহিত দানব নক্ষত্র হয়ে গ্রাস করছে আমাদের ছোট্ট গ্রহটিকে!

সূর্য নীল নক্ষত্র

বলছিলাম সূর্যের শেষ পরিণতির কথা। আসলে সূর্য নয়, জি ক্যাটাগরির সব নক্ষত্রের মৃত্যু প্রায় একইভাবে ঘটে। এগুলোকে বলা হয় মূল ধারার নক্ষত্র। কারণ, বেশির ভাগ নক্ষত্র এরকমই হয়। আকারে মাঝারি ধরনের। পৃষ্ট দেখতে হলুদ। এ জন্য এদের হলুদ নক্ষত্রও বলা হয়। সূর্য একটা হলুদ নক্ষত্র। অন্যদিকে সবচেয়ে ভারী ও বড় নক্ষত্রগুলোর পৃষ্ঠ হয় নীল।

একটু কল্পনা করুন তো, সূর্য হলুদ না হয়ে নীল নক্ষত্র হলে কী হতো? সমাপ্তিটা কি একটু ভিন্ন হতো? পৃথিবীর অবস্থাই-বা কেমন হতো সে সময়? এখনকার মতোই চলত সব, নাকি পৃথিবী থেকে মুছে যেত প্রাণের চিহ্ন? আসুন, বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আজকের এ মানস পরীক্ষার মাধ্যমে অদ্ভুত এ প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা যাক।

সূর্য থেকে পৃথিবীতে যে আলো আসে, তা আসলে সব রঙের সমাহার। সে কারণে সাদা দেখায়। কিন্তু নক্ষত্রের পৃষ্ঠের অবস্থা এমন নয়। এর রং থাকে। কোনো নক্ষত্র কেমন হবে, তা নির্ভর করে নক্ষত্রটি কতটা উত্তপ্ত, তার ওপর। সেই নক্ষত্রটির গ্রহের রং কেমন হবে, তাও অনেকটা নক্ষত্রের তাপমাত্রার ওপর নির্ভর করে।

মহাবিশ্বের সবচেয়ে ঠাণ্ডা নক্ষত্রটির তাপমাত্রা প্রায় ১ হাজার ৭৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। লাল আলো নিঃসরণ করে। আর সবচেয়ে গরম নক্ষত্রের তাপমাত্রা প্রায় ৪০ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেখতে হয় নীলাভ।

এদিকে সৌরপৃষ্ঠের তাপমাত্রা প্রায় ৬ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস। লাল ও নীল আলো প্রায় সমানভাবে নিঃসরণ করে। দেখতে হয় হলুদ। পৃথিবীতে আসতে আসতে সাদা হয়ে যায়। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের কারণে সূর্যের আলোর রং দিনের বিভিন্ন সময় আমরা লাল বা কমলাও দেখি। নীল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য কম। ফলে বিক্ষিপ্ত হয় বেশি। আকাশকে যে নীল দেখায়, তা বায়ুমণ্ডলের কারণেই।

সম্ভব নয়, কিন্তু তর্কের খাতিরে ধরা যাক, হঠাৎ করে সূর্য নীল নক্ষত্রে পরিণত হলো। সে ক্ষেত্রে দ্রুত বেশ কিছু ঘটনা ঘটে যেত। পৃথিবীর আকাশে হয়তো কখনোই কমলা রঙের নয়নজুড়ানো সূর্যাস্ত দেখা যেত না। আমি-আপনি সবাই পুড়ে কয়লা হয়ে যেতাম সঙ্গে সঙ্গে। তাই সূর্যকে নীল নক্ষত্র বানানোর আগে আসুন, আমাদের পরিচিত দুটি অতি উজ্জ্বল নক্ষত্রকে একটু দেখা যাক।

নীল নক্ষত্রের মধ্যে কম তাপমাত্রার একটি নক্ষত্রের নাম রিজেল (বাংলা নাম বাণতারা)। অরিয়ন নক্ষত্রপুঞ্জের অন্যতম উজ্জ্বল তারা এটি। পৃষ্ঠের তাপমাত্রা প্রায় ১১ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ, সূর্যের প্রায় দ্বিগুণ। কিন্তু নক্ষত্রটি শক্তি বিকিরণ করে সূর্যের প্রায় ৪০ হাজার গুণ। আর আকারের দিক থেকে সূর্যের তুলনায় ৭৯ গুণ (ব্যাস) বড়। আমাদের নক্ষত্রটি এত বড় হলে গ্রাস করত বুধের বর্তমান কক্ষপথ। পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যেত মারাত্মকভাবে।

আমরা যদি সর্বোচ্চ তাপমাত্রার নীল নক্ষত্র হিসেবে সূর্যকে কল্পনা করি, তবে তা হতো ইটা ক্যারিনির (Eta Carinae) মতো। এ নক্ষত্রের পৃষ্ঠতাপমাত্রা প্রায় ৪০ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস। সূর্যের চেয়ে প্রায় ৬ গুণ উত্তপ্ত। কিন্তু তারচেয়ে মারাত্মক বিষয় হলো, নক্ষত্রটি সূর্যের তুলনায় ১০ লাখ গুণ বেশি শক্তি বিকিরণ করে প্রতি মুহূর্তে। সূর্য এরকম গরম হলে এখনকার চেয়ে ৫০ লাখ গুণ বেশি উজ্জ্বলতা ছড়াত।

এ থেকে নিঃসৃত ভয়ংকর প্লাজমার স্রোত প্রায় কাবাব বানিয়ে দিত পুরো পৃথিবীকে। সঙ্গে অতিবেগুনি রশ্মির আক্রমণ তো আছেই। নরকসম এ তাপমাত্রা থেকে বাঁচার কোনো উপায় থাকত না বললেই চলে। কোনোভাবে মাটির নিচে সুড়ঙ্গ করে কিংবা সুরক্ষিত দালান বানিয়ে সেখানে হয়তো প্রাণ বাঁচানো যেত। কিন্তু যে মুহূর্তে নিরাপদ আশ্রয় ছেড়ে ভূপৃষ্টে পা ফেলতেন, সঙ্গে সঙ্গে তীব্র তাপে পুড়ে যেত দেহখানি।

ভয় পাবেন না। কল্পনা যেহেতু করছি, আরেকটু বাড়িয়েই করা যাক। ধরা যাক, কোনোভাবে আমরা তাপটা সহ্য করে নিতে পারলাম। তারপরও থাকত অতিবেগুনি রশ্মির আক্রমণ। এ মারাত্মক রশ্মির কারণে ত্বক কুঁচকে যায়, বয়স বাড়ে, হয় ক্যান্সার।

ধরা যাক, এটাও জয় করা গেল কোনোভাবে। কিন্তু চোখকে বাঁচাবেন কীভাবে? অতিবেগুনী আলোর কারণে চোখে শুরু হবে মারাত্মক যন্ত্রণা। দৃষ্টি হয়ে আসবে ঝাপসা। অল্প সময়ের মধ্যেই চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যাবে চিরতরে। কোনোভাবে এটাও জয় করা গেলে নীলাভ আলো আপনাকে শান্তিতে থাকতে দেবে না। কারণ, দিনভর থাকবে তীব্র নীল আলোর কোলাহল।

নীল আলো এমনিতেই ঘুমের ক্ষতি করে। মেলাটোনিন লেভেলকে ধসিয়ে দেয়। ঘুমের অসঙ্গতি বাড়িয়ে দেয় রক্তচাপ, ডেকে আনে ডায়াবেটিস। বন্ধ হতে পারে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া। মানুষ ছাড়া অন্য প্রাণীর ওপরও পড়ত নীল আলোর বাড়তি চাপ। গাছের আকার হতো ছোটো ও মোটা। পাতা হতো আরও কালো। অতিরিক্ত সূর্যের আলো পছন্দ করে না, এমন সব উদ্ভিদ হয়তো মারাই পড়ত। কারণ, সাদা আলোর চেয়ে নীল আলো বেশি শক্তি বহন করে।

ফলে দিনের দৈর্ঘ্য এখনকার মতো হলেও শক্তির পরিমাণ হতো অনেক বেশি। অতিরিক্ত শক্তির চাপ সব উদ্ভিদ বা প্রাণী সামাল দিতে পারত না। অবশ্য, সে সময় যেসব উদ্ভিদ টিকে যেত, সেগুলো ওই নীল আলোর সঙ্গে হয়তো খাপ খাইয়ে নিত কোনোভাবে। সেটাও হতো এক দেখার মতো ব্যাপার।

সূর্য ইটা ক্যারিনির মতো বড় নক্ষত্র হলে আরেকটা ঝামেলা হতো। মহাকর্ষ শক্তি বেড়ে যেত এখনকার চেয়ে বহুগুণে। অতিরিক্ত মহাকর্ষ শক্তি সৌরজগতের বর্তমান কাঠামোকে পুরো এলোমেলো করে তুলত সে ক্ষেত্রে।

বর্তমান কক্ষপথে থাকা পৃথিবীর ভাগ্যে তখন দুটো ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থাকত। এক, পৃথিবীসহ সব গ্রহকে এক এক করে গিলে নিত দানব সূর্য। দুই, ভাগ্য একটু ভালো হলে সূর্যের শক্তিশালী মহাকর্ষকে কাজে লাগিয়ে সৌরজগৎ ছেড়ে পৃথিবী বেরিয়ে পড়ত অসীম মহাশূন্যে। তবে এ ঘটনা ঘটলে তা হতো একদম আকস্মিকভাবে। সে ক্ষেত্রে ভবঘুরে গ্রহ পৃথিবী অল্প সময় পরেই পরিণত হতো বরফশীতল গ্রহে। ঘটনা যা-ই ঘটুক না কেন, পৃথিবীরবাসী মারা পড়ত গণহারে।

মন্দের ভালো হলো, ভয়ংকর এ যন্ত্রণা শেষ হতো খুব দ্রত। আকারে বিশাল ও অতি উত্তপ্ত নক্ষত্রগুলো বেশিদিন টেকে না। ইটা ক্যারিনির বয়স এখন প্রায় ৩০ লাখ বছর। ইতিমধ্যেই জ্বালানি প্রায় ফুরিয়ে এসেছে। বিজ্ঞানীদের হিসেব অনুযায়ী আর লাখ খানেক বছরের মধ্যেই সুপারনোভা বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে সাঙ্গ হবে এর ভাবলীলা।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
কী? তাহলে নক্ষত্র নীল প্রযুক্তি বিজ্ঞান যদি সূর্য সূর্য নীল নক্ষত্র হতো: হয়,
Related Posts
No-Internet-Connection

No Internet Connection সমস্যা? আজই Settings-গুলো বদলে নিন

December 9, 2025
আসল না ক্লোন

আপনার ফোন কি আসল না ক্লোন? মাত্র ১ মিনিটেই যাচাই করুন

December 9, 2025
স্মার্টফোন

১০ হাজার টাকায় ৫টি দুর্দান্ত স্মার্টফোন

December 9, 2025
Latest News
No-Internet-Connection

No Internet Connection সমস্যা? আজই Settings-গুলো বদলে নিন

আসল না ক্লোন

আপনার ফোন কি আসল না ক্লোন? মাত্র ১ মিনিটেই যাচাই করুন

স্মার্টফোন

১০ হাজার টাকায় ৫টি দুর্দান্ত স্মার্টফোন

mobile-keyboard

মোবাইল কিবোর্ডে সময় বাঁচানোর দুর্দান্ত উপায়

ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার

ইউটিউবে দ্রুত সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর উপায়

ইউটিউবে দ্রুত সাবস্ক্রাইবার

ইউটিউবে দ্রুত সাবস্ক্রাইবার বাড়ানোর উপায়

cctv-camara

পুরনো স্মার্টফোন দিয়ে বানান সাশ্রয়ী হোম সিকিউরিটি ক্যামেরা

অ্যাডভেঞ্চার বাইক

আপনার কল্পনাকেও হার মানাবে সেরা ৯টি হাই-টেক অ্যাডভেঞ্চার বাইক

SIM-Card

হারানো বা অতিরিক্ত সিমের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করুন খুব সহজেই

এন্ডয়েড

ফোন রিস্টার্ট দিলে কী হয়? জানুন এর ৬টি গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.