সেচ ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারে বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় হবে
জুমবাংলা ডেস্ক: দ্রুত সময়ের মধ্যে দুই হাজার মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়ে ব্যবহার করা গেলে বাংলাদেশের এক বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করা সম্ভব। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা ন্যাশনাল ব্যুরো অব এশিয়ান রিসার্চের (এনবিআর) গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
গবেষণায় বলা হয়, ডিজেলচালিত সেচ ব্যবস্থাকে সৌর বিদ্যুৎ দিয়ে প্রতিস্থাপন করা গেলে বছরে এক বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের এলএনজি ও ডিজেল আমদানির বোঝা থেকে মুক্ত হতে পারবে বাংলাদেশ। এ দুটি পদক্ষেপ নিলে বছরে ৫.৫৮ মিলিয়ন টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন হ্রাস করা সম্ভব বলে গত ৬ মার্চ প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়।
গবেষণাপত্রের লেখক ও এনবিআর ক্লিন এনার্জি ফেলো শফিকুল আলম বলেন, ‘নবায়নযোগ্য শক্তির সক্ষমতা গড়ে তোলা হলে এলএনজির মতো ব্যয়বহুল এবং অস্থির বাজারদরের জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমবে। একই সঙ্গে জালানি আমদানি কমানোর সুযোগ হবে।’
তিনি আরো জানান, ‘রুফটপ সিস্টেম থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বর্তমানে খরচ দাঁড়ায় প্রতি কিলোওয়াট ৫.২৫ টাকা। সুতরাং শিল্পগুলো দিনের বেলায় প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের খরচ গ্রিড বিদ্যুতের খরচের তুলনায় ৪০ শতাংশ কমাতে পারে। একইভাবে ইউটিলিটি-স্কেল সোলার থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায় প্রতি কিলোওয়াট ৭.৬ টাকা, যা ২০২১-২২ অর্থবছরে পিডিবির গড় বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচের চেয়ে প্রায় ১৪ শতাংশ কম।’
বাংলাদেশে মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।