Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home সেনাপ্রধানের বক্তব্য থেকে কে কী বার্তা নিচ্ছেন
    জাতীয় স্লাইডার

    সেনাপ্রধানের বক্তব্য থেকে কে কী বার্তা নিচ্ছেন

    Soumo SakibFebruary 27, 20258 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের বক্তব্য এখন দেশটির রাজনীতিতে আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে। সেনাপ্রধান তার বক্তব্যে কী বার্তা দিলেন, এ নিয়ে চলছে নানামুখী বিশ্লেষণ; চলছে নানা আলোচনা। বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন থেকে বিস্তারিত-

    সেনাপ্রধানের বক্তব্য থেকেরাজনৈতিক দলগুলোর কাদা- ছোড়াছুড়ি, পিলখানা হত্যাকাণ্ড, গোয়েন্দা সংস্থাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে হেয় করার বিষয় এবং এমনকি দেশের স্বাধীনতা- স্বার্বভৌমত্বের প্রশ্নে সতর্ক করেছেন তিনি।

    জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের এই বক্তব্য দেওয়ার সময় তার শারীরিক ভঙ্গি এবং বক্তব্যের ভাষাও বেশ কঠোর মনে হয়েছে। রাজনীতিকদেরও কেউ কেউ এতে অবাক হয়েছেন।

    কারণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গত ছয় মাসে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান যে সব বক্তব্য দিয়েছেন, সে সব বক্তব্যের সঙ্গে সর্বশেষ বক্তব্যের পার্থক্য সহজেই দেখা যায়।

    বিশেষ করে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে গত পাঁচই অগাস্ট শেখ হাসিনার শাসনের পতনের দিনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের পর সেনাপ্রধান বক্তব্য দিয়েছিলেন। তার সেই বক্তব্যেই জানা গিয়েছিল শেখ হাসিনার ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়া, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের বিষয় এবং সে সময়ের পরিস্থিতি সম্পর্কে। সেদিনের বক্তব্যে তার শারীরিক ভঙ্গি ও ভাষা তেমন কঠোর বা শক্ত ছিল না।

    এখন সেনাপ্রধানের এ ধরনের বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যর্থতা একটা বড় কারণ বলে রাজনীতিকদেরই অনেকে মনে করেন।

    তাদের কেউ কেউ বলছেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর অনেক ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে চরম উদ্বেগ-শঙ্কা তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোও বিভেদে জড়িয়েছে। সার্বিকভাবে এটিকে একটি নিয়ন্ত্রণহীন পরিস্থিতি হিসেবে দেখছেন অনেকে।

    অন্তর্বর্তী সরকার ছয় মাসে সার্বিকভাবে তাদের নিয়ন্ত্রণ কতটা প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছে, এ নিয়ে মানুষের মধ্যে সন্দেহ রয়েছে, আছে আস্থার অভাব। রাজনৈতিক দলগুলোও মনে করছে, অনেক ক্ষেত্রেই সরকার তাদের অথরিটি বা নিয়ন্ত্রণ দৃশ্যমান করতে পারেনি।

    অন্যতম প্রধান দল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাজনৈতিক দলসহ সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছে না, সে কারণে সেনাপ্রধানকে সবাইকে সতর্ক করে বক্তব্য দিতে হয়েছে বলে তিনি মনে করেন।

    সেনাপ্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদসহ বিভিন্ন বিষয়ে বার বার সতর্ক করে কঠোর ভাষায় এই বক্তব্য দিয়েছেন মঙ্গলবার ঢাকায় রাওয়া ক্লাবে। সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে ২০০৯ সালের হত্যাকাণ্ডে নিহত সামরিক কর্মকর্তাদের স্মরণে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

    দলগুলোর প্রতি বার্তা
    সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সতর্ক করে বলেছেন, নিজেরা কাদা-ছোড়াছুড়ি, মারামারি ও কাটাকাটি করলে দেশ ও জাতির স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। তিনি এ-ও বলেন, “এই দেশ সবার। আমরা সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। আমরা চাই না হানাহানি, কাটাকাটি, মারামারি।”

    এমন এক সময় সেনাপ্রধান এ ধরনের বক্তব্য দিলেন, যখন রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদ প্রকাশ্যে এসেছে।

    বিশেষ করে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের মধ্যে বাকযুদ্ধ চলছে বেশ কিছুদিন ধরে। সংস্কার, স্থানীয় সরকার নির্বাচন ও জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এই দুই দলের মত বিরোধ অন্যান্য দলের ওপরও প্রভাব ফেলেছে। এসব ইস্যুতে দলগুলোর পাল্টাপাল্টি অবস্থান এখন দৃশ্যমান।

    অন্যদিকে, শুক্রবার গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র নেতাদের নতুন দল আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। এই দল গঠনের প্রক্রিয়ায় ছাত্র নেতাদেরও অনেকে বিভিন্ন ইস্যুতে বিএনপির সমালোচনা করেছেন; জড়িয়েছেন বিতর্কে।

    অন্তর্বর্তী সরকারে যে তিনজন ছাত্র প্রতিনিধি আছেন, তাদের মধ্যে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করে নতুন দলের নেতৃত্বে যাচ্ছেন।

    অন্য দুজন ছাত্র প্রতিনিধি আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলম উপদেষ্টা হিসেবে রয়ে গেছেন। তাদের মধ্যে মাহফুজ আলম নতুন করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন। এই মন্ত্রণালয় ছিল নাহিদ ইসলামের হাতে।

    তাদের সঙ্গে নতুন দলের সম্পর্ক কি থাকছে, তারা কতটা সম্পৃক্ত থাকছেন-এখন এসব প্রশ্ন তুলছে বিভিন্ন দল।

    উপদেষ্টা পদে থেকে দল গঠনের প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত থাকায় অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতার প্রশ্নও সামনে এনেছে। বিশেষ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি বিবিসি বাংলার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ওই প্রশ্ন তুলেছিলেন।

    দল গঠনের পেছনে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা রয়েছে, এমন অভিযোগও করেছে বিএনপিসহ বিভিন্ন দল।

    সেই প্রেক্ষাপটে ছাত্র নেতাদের অনেকে আলমগীর ও বিএনপির সমালোচনায় নেমেছিলেন। সেটা বিএনপির সঙ্গে তাদের সম্পর্কে দূরত্ব বাড়িয়েছে।

    রাজনৈতিক পক্ষগুলোর বিতর্ক, বিরোধ বা বিভেদের কারণে নানারকম সংকট তৈরি হচ্ছে; সাধারণ মানুষের মধ্যেও আস্থার অভাব দেখা দিয়েছে।

    রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর সরকারও সেভাবে ভূমিকা রাখতে পারছে না।

    এমন এক প্রেক্ষাপটেই সেনাপ্রধান পরিস্থিতির ব্যাপারে সতর্ক করলেন। তিনি তার বক্তব্যে কয়েক বার ‘সতর্ক’ শব্দের ব্যবহার করেছেন। এ ক্ষেত্রে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হ্ওয়ার আশঙ্কাও প্রকাশ করেন তিনি।

    বিএনপির নেতাদের মধ্যে সেনাপ্রধানের বক্তব্য নিয়ে নানা আলোচনা আছে। তবে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিবিবিসি বাংলাকে বলেন, সেনাপ্রধানের বক্তব্য নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির কিছু নেই। এই বক্তব্য তার ভালই লেগেছে। কারণ দেশে এখন সবার ঐক্য প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।

    রাজনৈতিক দলগুলোর কাদা-ছোড়াছুড়ি বন্ধ করা উচিত বলে জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বলছেন। দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, রাজনীতিতে ঐক্যের জায়গায় বিভক্তির কারণে যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে, সেটাই সেনাপ্রধানের বক্তব্যে এসেছে।

    যদিও বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী, এই দুই দলই নানা ইস্যুতে একে অপরের সমালোচনায় লিপ্ত হওয়ায় তাদের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন বেড়েছে।

    জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা মতিউর রহমান আকন্দ অবশ্য বলেছেন, দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সঙ্গে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হওয়ার বিষয় কেন এলো, এটি সহ সেনাপ্রধানের বক্তব্যের সার্বিক বিষয় নিয়ে তারা দলে আলোচনা করে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানাবেন।

    অন্যান্য দল ও জোটগুলোর মধ্যে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক শরিক দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বললে তারা নিজেদের মধ্যে আলোচনার আগে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি।

    নিজের ভিন্ন কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই, এমন কথাও এসেছে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের বক্তব্যে। তার এ কথা নিয়েও চলছে নানা আলোচনা।

    তবে রাজনীতিকদেরই অনেকে মনে করেন, দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা বা মবের দৌরাত্ম চলছে। একই সঙ্গে ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি থামানো যাচ্ছে না। আইশৃঙ্খলার চরম অবনতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আস্থার সংকট বেড়েছে।

    সবদিকে যখন বিশৃঙ্খলা, তখন এ সরকার সামলাতে পারছে না, সামরিক শাসন আসতে পারে কি না- এখন এই আলোচনাও উঠছে বিভিন্ন মহলে।

    এ ধরনের পরিস্থিতিতেই সেনাপ্রধান বললেন, তার কোনো আকাঙ্ক্ষা নেই। তিনি নির্বাচনের কথা বলেছেন।

    ন্যূনতম বা প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে, সেটাই এখন রাজনৈতিক দলগুলোর প্রত্যাশা।

    বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে, ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা সবার সেদিকেই নজর দেওয়া উচিত।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে বলেছেন, দেশে অস্থির পরিস্থিতিতে মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হতে পারে সেনাপ্রধানের বক্তব্য।

    ডিজিএফআই, এনএসআইসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে হেয় প্রসঙ্গ কেন এলো
    সেনাপ্রধান বলেছেন, ‘পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই—এগুলো দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছে অতীতে। খারাপ কাজের সাথে অসংখ্য ভালো কাজ করেছে। এর মধ্যে যদি অপরাধ করে থাকে, সেটার শাস্তি হবে। অবশ্যই শাস্তি হতে হবে। কিন্তু তার আগে মনে রাখতে হবে, আমরা এমনভাবে কাজটা করব, এই সমস্ত অর্গানাইজেশনগুলো যেন আন্ডারমাইন না হয়।’

    ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের শাসনের সময় গুম, খুনসহ মানবাধিকার লংঘনের বিভিন্ন অপরাধের ব্যাপারে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আভিযোগ এসেছে। পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই-এর অতীত ভূমিকা নিয়ে নানা আলোচনাও হয়েছে।

    এমনকি বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান রাখা উচিত কি না- এই প্রশ্নও অনেকে তুলেছেন। আর এমন পটভূমিতেই প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, ডিজিএফআই, এনএসআই- এর ব্যাপারে সেনাপ্রধানের বক্তব্যে তার একটা অবস্থান এসেছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করেন।

    বিডিআর বিদ্রোহে হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে বার্তা
    সেনাপ্রধান বলেন, ‘একটা জিনিস আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে, এই বর্বরতা কোনো সেনাসদস্য করেনি। সম্পূর্ণটাই তদানীন্তন বিজিবি (বিডিআর) সদস্য দ্বারা সংঘটিত। ফুলস্টপ। এখানে কোনো “ইফ” এবং “বাট” (যদি ও কিন্তু) নাই।

    তিনি এ-ও বলেছেন, এখানে যদি “ইফ” এবং “বাট” আনেন, এই যে বিচারিক কার্যক্রম এত দিন ধরে হয়েছে, ১৬ বছর ধরে, ১৭ বছর ধরে যারা জেলে আছে, যারা কনভিকটেড, সেই বিচারিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে। এই জিনিসটা আমাদের খুব পরিষ্কার করে মনে রাখা প্রয়োজন। এই বিচারিক প্রক্রিয়াকে নষ্ট করবেন না। যে সমস্ত সদস্য শাস্তি পেয়েছে, তারা শাস্তি পাওয়ার যোগ্য।’

    বিভিন্ন মহলের দাবির মুখে ১৬ বছর আগের সেই হত্যাকাণ্ডের ঘটনার আবার তদন্ত হচ্ছে। এরই মধ্যে ওই ঘটনায় দীর্ঘ সময় ধরে আটক থাকা সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর সাবেক সদস্যদের অনেককে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

    এ ধরনের একটা পরিস্থিতিতে সেনাপ্রধান ওই বক্তব্য দিলেন। দুইজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, আটক থাকাদের অনেকের মুক্তি পাওয়ার বিষয়টি তাদের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত বা নিহত সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারগুলোর মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করেছে এবং সেটা এক ধরনের চাপ বলা যায়।

    সেজন্য সেনাপ্রধানের বক্তব্যে বিষয়টি এসেছে। এটি ক্ষোভের এক ধরনের বহিঃপ্রকাশ বলে আনেকে মনে করছেন।

    নির্বাচনের দিকেই এগোতে হবে
    দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে আশাবাদ জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার–উজ–জামান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা দেশে একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ইনক্লুসিভ ইলেকশনের জন্য (সামনের) দিকে ধাবিত হচ্ছি। তার আগে যেসব সংস্কার করা প্রয়োজন, অবশ্যই সরকার এদিকে হেল্প করবে।’

    তিনি আরও বলেছেন, “আমি যতবারই ড. ইউনূসের সঙ্গে কথা বলেছি হি কমপ্লিটলি অ্যাগ্রিজ উইথ মি, দেয়ার শুড বি ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ইনক্লুসিভ ইলেকশন অ্যান্ড দ্যাট ইলেকশন শুড বি উইদিন ডিসেম্বর অর..। আমার মনে হয়, সরকার সেদিকেই ধাবিত হচ্ছে।”

    এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের শুরুর দিকে তিনি ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলেন। সে প্রসঙ্গও টেনেছেন সর্বশেষ বক্তব্যে। তার আগের সেই বক্তব্যেই নির্বাচনের ব্যাপারে একটা সময়ের কথা জানা গিয়েছিল।

    যদিও অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই বিএনপিসহ বিভিন্ন দল নির্বাচনের রোডম্যাপ দাবি করে আসছিল। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের সময় নিয়ে কোনো ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছিল না।

    সে পরিস্থিতিতে সেনাপ্রধান ১৮ মাস সময়ের কথা বলেছিলেন। এরপরে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, কতটা সংস্কার দলগুলো চায়, তার ভিত্তিতে নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে অথবা আগামী বছরের জুনের মধ্যে হতে পারে। এখন অবশ্য সরকারের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে, এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

    সেনাপ্রধান তার সর্বশৈষ বক্তব্য তিনি অন্তর্ভূক্তিমূলক নির্বাচনের কথাও বলেছেন। ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন করতে হলে এখন থেকেই দেশকে নির্বাচনমুখী করতে যে ধরনের তৎপরতা দৃশ্যমান হওয়া প্রয়োজন, সরকারের দিক থেকে সেরকম কার্যক্রম নেই বলে বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের নেতাদের অনেকে মনে করেন।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন, সেনাপ্রধানের বক্তব্য নির্বাচনের ব্যাপারে তাগিদ বাড়াবে।

    নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আ ন ম মুনীরুজ্জামান বলেন, দেশকে নির্বাচনমুখী করা হলে সমস্যা কমে আসবে।

    যেভাবেই হোক মব জাস্টিস বন্ধ করতে হবে : জিএমপি কমিশনার

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কী? কে থেকে নিচ্ছেন বক্তব্য বার্তা সেনাপ্রধানের স্লাইডার
    Related Posts
    e passport application

    ই-পাসপোর্ট আবেদন এখন আরও সহজ, জানুন বিস্তারিত

    July 17, 2025
    Bangladesh

    লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় বাংলাদেশের

    July 16, 2025
    এনসিপি

    বৃহস্পতিবার সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক এনসিপির

    July 16, 2025
    সর্বশেষ খবর
    NCP

    নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

    OnePlus Nord 5

    লাইফটাইম ওয়ারেন্টি দিচ্ছে ওয়ানপ্লাস

    Sonnasi

    সন্ন্যাসীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের পর ব্ল্যাকমেইল, নারী গ্রেপ্তার

    Zerin Khan

    ‘প্রয়োজন না থাকলেও চুমু খেতে হত, ছোট পোশাক পরতে বাধ্য করত’

    AI

    এআই-এর পরামর্শ মেনে শেয়ারবাজারে বিপুল লাভ তরুণের!

    dollar

    টাকার বিপরীতে ডলারের পতন: আশীর্বাদ না অভিশাপ?

    e passport application

    ই-পাসপোর্ট আবেদন এখন আরও সহজ, জানুন বিস্তারিত

    Indian Woman Thief

    যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণে গিয়ে চুরি করে ধরা খেলেন ভারতীয় নারী

    janata-bank

    বৈষম্যের অভিযোগে জনতা ব্যাংকের কর্মী অসন্তোষ

    Trump

    ছয় ঘণ্টার নোটিশে অভিবাসীদের দেশ ছাড়া করতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.