জুমবাংলা ডেস্ক : লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্বামী হিমাংশু রায়কে (৩৮) আটক করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে থানার রুমেই আত্মহত্যা করেন হিমাংশু রায়।
শুক্রবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় হাতীবান্ধা থানার একটি কক্ষে আত্মহত্যা করেন তিনি। হিমাংশু ওই এলাকার বিশেশ্বর রায়ের ছেলে।
এর আগে একই দিন উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের পূর্ব কাদমা মালদাপাড়া থেকে ছবিতা রানী নামে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় তার স্বামী হিমাংশু রায়কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
হাতীবান্ধা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল আলম বলেন, হিমাংশু রায়ের বাড়িতে তার স্ত্রী ছবিতা রানীর (৩০) মরদেহ দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধারসহ মৃত্যুর কারণ জানতে ওই নারীর স্বামী হিমাংশু রায়কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে থানার একটি রুমে আটক রাখা হয়। সেই রুমে সন্ধ্যায় হিমাংশু রায় আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে তাকে উদ্ধার করে হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার হিরনময় বর্মণ সাগর বলেন, হিমাংশু রায়কে হাসাপাতালে নিয়ে আসার আগে তার মৃত্যু হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।