Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home স্বীকৃতি পেলেও ভাগ্য ফেরেনি মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার মালেকের
    চট্টগ্রাম বিভাগীয় সংবাদ

    স্বীকৃতি পেলেও ভাগ্য ফেরেনি মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার মালেকের

    Shamim RezaDecember 16, 20195 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের সাব-সেক্টর কমান্ডার আবদুল মালেক ভূঁইয়া। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেলেও অর্থনৈতিক দুর্দশায় তার পরিবারের ভাগ্যের চাকা পরিবর্তন হয়নি। বার্ধক্যজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে চরম অসহায় অবস্থার মধ্যে জীবনযাপন করছেন। মানবিক দিক বিবেচনায় দেশপ্রেমিক এ মুক্তিযোদ্ধাকে সরকারের বিশেষ সুবিধার আওতায় সহযোগিতার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

    সূত্রমতে, মহান বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। এই মাসেই চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয় বাংলাদেশের। পাক হানাদারমুক্ত হয় দেশ। নয় মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খান সব পাকিস্তানি সৈন্যকে নিয়ে রেসকোর্স ময়দানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যৌথবাহিনীর কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। ওই দিনই সূচিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশের। অর্জিত হয় লাল-সবুজের পতাকা।

    স্বাধীন বাংলাদেশের স্বীকৃতি অর্জনের নেপথ্যে রয়েছে দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধা, দেশের কৃষক, শ্রমিক, জনতাসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষের অপরিসীম ত্যাগ। ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বিজয় অর্জনে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন। তেমনি এক মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মালেক ভূঁইয়া। তার বাড়ি কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলার ভোলাইন গ্রামে। বাবার নাম মৃত আবদুল হাকিম ভূঁইয়া এবং মাতার নাম মৃত আয়েশা খাতুন। চার ভাই, দুই বোনের মধ্যে আবদুল মালেক তৃতীয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

    আবদুল মালেক যুদ্ধকালীন সাব-সেক্টর কমান্ডার। তার নির্দেশে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়েছেন প্রায় অর্ধশত মুক্তিযোদ্ধা। তাদের মধ্যে কমপক্ষে ছয়জন পাক হানাদার বাহিনীর হাতে খুন হয়েছেন। দৃঢ়চেতা আবদুল মালেক ছিলেন অদম্য সাহসী। মুক্তিযুদ্ধে তার বুদ্ধিদীপ্ততায় এসেছে সফলতা। যে এলাকার দায়িত্ব পেয়েছেন সেই এলাকাই শত্রুমুক্ত করেছেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন আবদুল মালেক ভূঁইয়া ছিলেন ২৪/২৫ বছরের টগবগে তরুণ। ইন্টারমিডিয়েটে পড়তেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশমাতৃকার টানে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রতিজ্ঞা করেন। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় তিনি সহপাঠীদের যুদ্ধে যাওয়ার প্রেরণা জোগান।

    ১৯৭১ সালের ৫ কিংবা ৬ এপ্রিল কুমিল্লার বৃহত্তর লাকসামের নাথেরপেটুয়ার বিনয়ঘর গ্রামে পাকবাহিনী দলবলে এসে নিরীহ-নিরপরাধ মানুষের ওপর আক্রমণ চালায়। হানাদার বাহিনী ৩০টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে পুড়িয়ে দেয়। দুজন বৃদ্ধ মানুষকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে। এ সংবাদ পেয়ে নিজেকে সংযত রাখতে পারছিলেন না প্রতিবাদী আবদুল মালেক। দুর্বার ছুটে যান বিনয়ঘর। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিপুলসংখ্যক মানুষের সঙ্গে তিনিও যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। ওই যুদ্ধে উল্লেখযোগ্য অন্যদের মধ্যে সাবেক সচিব গোলাম মাওলা, লে. কর্নেল আবদুল কাদের, নজির আহমেদ ভূঁইয়াও অংশ নেন। পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর তা বলীলায় উত্তাল দেশ। দেশকে শত্রুমুক্ত করার প্রবল আগ্রহ আবদুল মালেকের। কলেজ হোস্টেলে থেকে যুদ্ধে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। ১৯৭১ সালের ৫ মে পরম শ্রদ্ধেয়া মায়ের দোয়া নিয়ে প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে ভারত চলে যান। তার সঙ্গী ছিলেন ভিক্টোরিয়া কলেজের ১৫/১৬ জন সহপাঠী (ছাত্র)। আবদুল মালেক প্রায় তিন মাস ভারতে অবস্থান করে কাঁঠালিয়া, বড়মুড়া ও লোহারবন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণ শেষে দলবলসহ আবদুল মালেক ভারতের মেলাঘর ক্যাম্পে আসেন। ওইখানে কয়েক দিন থাকার পর জাতীয় চার নেতার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মেজর হায়দার সবার হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে দায়িত্ব বণ্টন করে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশনা দেন। অদম্য সাহস ও বিচক্ষণতার কারণে আবদুল মালেক ভূঁইয়া ২ নং সেক্টরের ৪ নং সাব-সেক্টরের কমান্ডারের দায়িত্ব লাভ করেন। তার নেতৃত্বে ছিলেন ৪৭ জন মুক্তিযোদ্ধা। দেশকে পাক হানাদারমুক্ত করার প্রত্যয়ে অস্ত্র হাতে নিয়ে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের সীমান্ত দিয়ে আবদুল মালেক তার দলবল নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে যেখানে পাক হানাদার বাহিনীর তা বলীলার সংবাদ পেয়েছেন সেখানেই তিনি দলবল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। ১৯৭১ সালের পয়লা রমজানে বৃহত্তর লাকসামে গৈয়ারভাঙ্গায় পাক হানাদার বাহিনীর তা বের কথা শুনে দলবল নিয়ে সেখানে ছুটে যান। শুরু হয় তুমুল যুদ্ধ। ওই যুদ্ধে আবদুল মালেক কমান্ডারের নেতৃত্বাধীন গ্রুপের হারুন, মোকলেছসহ ছয়জন মুক্তিযোদ্ধা নিহত হন। হৃদয়বিদারক ঘটনায় আবদুল মালেক কমান্ডারের মন খারাপ হলেও প্রাণপণ লড়াই করে যান। শেষ পর্যন্ত পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করতে সক্ষম হন। এরই মধ্যে শুনতে পান বৃহত্তর লাকসামের দক্ষিণাঞ্চলের বর্তমানে নাঙ্গলকোটের জোড্ডা ও দৌলখাঁড় ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে পাক হানাদার বাহিনীর তা বের খবর। সেক্টর কমান্ডার আবদুল মালেক দলবল নিয়ে চলে যান জোড্ডা ইউনিয়নের গোহারুয়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ উদ্দিন ভূইয়াদের বাড়িতে। এই পরিবারসহ আশপাশের বাড়ি থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের খাবারের ব্যবস্থা করা হতো। এখান থেকেই আবদুল মালেক কমান্ডার দলবল নিয়ে ওই এলাকার বিভিন্ন স্থানে গিয়ে পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নেন। আশরাফ উদ্দিন ভূইয়া সাংবাদিক নঈম নিজামের বড় ভাই। মালেক কমান্ডারের সঙ্গে যুদ্ধে আশরাফ উদ্দিন ভূইয়া ছাড়াও যোগ দেন তার মামা দেলোয়ার হোসেন। হঠাৎ একদিন সেক্টর কমান্ডার আবদুল মালেক খবর জানতে পারেন, বটতলি বাজারে দোকানপাটে পাক হানাদার বাহিনী আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দিচ্ছে। নিরীহ-নিরপরাধ মানুষের ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে। আবদুল মালেক কমান্ডার সাংবাদিক নঈম নিজামের ভাই আশরাফ উদ্দিন ভূইয়া, মামা দেলোয়ার হোসেনসহ দলবল নিয়ে বটতলি বাজারে গিয়ে পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নেন। শেষ পর্যন্ত হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করেন। আবদুল মালেক ভূঁইয়া সাব-সেক্টর কমান্ডার হিসেবে সফলতা ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে বৃহত্তর লাকসামের দক্ষিণাঞ্চল তথা নাঙ্গলকোটকে পাক হানাদার বাহিনী মুক্ত করেন। ১১ ডিসেম্বর লাকসামে পাক হানাদার বাহিনীর মিনি ক্যান্টনমেন্ট খ্যাত লাকসামের থ্রি-স্টার সিগারেট ফ্যাক্টরিতে থাকা শত্রুদের সঙ্গে যুদ্ধ করে লাকসাম থেকেও বিতাড়িত করতে ভূমিকা রাখেন। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খান সব পাকিস্তানি সৈন্যকে নিয়ে রেসকোর্স ময়দানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও যৌথবাহিনীর কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিজয় অর্জনের সংবাদে আবেগাপ্লুত হয়ে বিজয়ের আনন্দে উল্লসিত হয়ে ওঠেন মুক্তিযুদ্ধে সফল নেতৃত্বদানকারী আবদুল মালেক কমান্ডার। স্বাধীন বাংলাদেশের স্বীকৃতির খবর পেয়ে আবদুল মালেক কমান্ডার স্বজনদের কাছে ফেরেন। যুদ্ধ করে দেশকে শত্রুমুক্ত করায় মা আয়েশা খাতুন তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে দোয়া করেন।

    দেশ স্বাধীনের পর আবদুল মালেক রাষ্ট্রীয় সব স্বীকৃতি পেয়েছেন। তার গেজেট নং ১৮৬১, তারিখ: ১৮/১১/২০০৪ ইং। ভারতীয় তালিকা নং/লাল মুক্তিবার্তা নং ০২০৪০৬০০২৯ (লাল বই)। বামুদ সনদ/সাময়িক সনদ নং ভারতীয়-৩০৯১৪, প্রধানমন্ত্রীর সনদ ক্রমিক-১৭৪৭৪, তাং-৩০/৮/১৯৯৯ ইং, ম-১৫৯৪৮০, স্মারক: মু/বি/সা/কুমিল্লা/প্রঃ৩/১৯/২০০২/৮০৭৩, তাং-১৮/১১/২০০৪ ইং। আবদুল মালেক কমান্ডার অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধার মতো পাচ্ছেন রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা। একজন সেক্টর কমান্ডার হিসেবে তিনি নাঙ্গলকোট উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডারের দায়িত্ব পাওয়ার কথা থাকলেও তাকে বঞ্চিত করা হয়েছে বারবার। বিগত দিনে পাননি সরকারের বিশেষ কোনো সুবিধাও।

    মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মালেকের বাড়ি গিয়ে দেখা যায় দুর্দশার চিত্র। চারবার স্ট্রোক করেছেন দেশপ্রেমিক এ মুক্তিযোদ্ধা। ভুগছেন বার্ধক্যজনিত নানা রোগে। চার ছেলে ও চার মেয়ে সন্তানকে নিয়ে চরম অর্থকষ্টে দিনাতিপাত করছেন। ছেলেদের আয়-রোজগার বলতে ‘হ্যান্ড টু মাউথ’। তিন মেয়ে ডিগ্রি পাস করলেও মাত্র এক মেয়ের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা আবদুল মালেকের তেমন সহায়-সম্পত্তি নেই। বসতবাড়িতে জরাজীর্ণ টিনের ঘরে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বসবাস করেন। সামান্য বৃষ্টিতেই ঘরে পানি পড়ে। বাড়ি যাওয়ার রাস্তাটির অবস্থা বেহাল হওয়ায় ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করেন। সূত্র : বাংলানিউজ২৪

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Nayem Hasan

    বিয়ের তথ্য গোপন করে এসআই হলেন ছাত্রলীগকর্মী

    July 3, 2025
    illegal juice factory

    ২৫ বস্তা অবৈধ জুস ধ্বংস, মালিককে জরিমানা

    July 3, 2025
    Comilla

    দীর্ঘ ২০ বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেল দুই নারী

    July 3, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Banani

    বনানীতে হোটেলে ঢুকে নারীদের ওপর যুবদল নেতার হামলা, ভিডিও ভাইরাল

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ৪ জুলাই, ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি :৪ জুলাই, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম: বাংলাদেশে আজ কেসোনার মূল্য কত?

    oil

    বিশ্ববাজারে আবারও কমেছে তেলের দাম

    Web Series

    নতুন ওয়েব সিরিজ নিয়ে উত্তেজনা, দর্শকদের মুগ্ধ করছে অভিনয়!

    ব্যাটারি

    মোবাইলে নন রিমুভেবল ব্যাটারি কেন ব্যবহার করা হয়

    Nayem Hasan

    বিয়ের তথ্য গোপন করে এসআই হলেন ছাত্রলীগকর্মী

    Sneha Paul

    Ullu’s Top 5 Hot Actresses Who Are Dominating Digital Screens in 2025

    ওয়েব সিরিজ

    রহস্য ও রোমাঞ্চে ভরপুর সেরা ওয়েব সিরিজ, একা দেখার জন্য সেরা!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.