সারাবিশ্বে প্রতিদিনই বাড়ছে অ্যাপের চাপ। চাইলেই সব অ্যাপ ইনস্টল করা যায় না। কারণটা হচ্ছে স্টোরেজ সীমাবদ্ধতা। যদিও আইফোন প্রো আর প্রো ম্যাক্স মডেলে টেরাবাইট স্টোরেজ নিয়ে এসেছে। কিন্তু আইফোন তো ব্যয়বহুল। কার্যত তাতে স্টোরেজ সমস্যার খুব একটা স্থায়ী সমাধান আসেনি।
তাই স্টোরেজ সমস্যার সমাধানে ভালো ব্যবস্থাপনা জানা থাকা জরুরি। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে দ্রুতই স্টোরেজ কমে যায়। তখন প্রশ্ন আসে, কীভাবে ফোনের স্টোরেজ বা স্পেস ফাঁকা করবেন। সহজ কয়েকটি কাজ করলে স্টোরেজে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যায়। তাতে ফোনের স্টোরেজ ঠিকভাবে কাজ করবে।
প্রথমেই অপ্রয়োজনীয় সব অ্যাপ ডিলিট করা উচিত। যেসব অ্যাপ নিয়মিত ব্যবহার হয় না, সেগুলো ফোনে না রাখাই শ্রেয়। ফলে ফোনের ওপর বাড়তি চাপ কমবে। কিছু অ্যাপ ডিলিট করলে স্পেস ফাঁকা হবে।
সিনেমা ডাউনলোড করে দেখেন অনেকে। ছবি, ভিডিও, গান, গেম ডাউনলোড করে রাখেন। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ডাউনলোড যতটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে, ফোনে তত বেশি পরিমাণ স্টোরেজ খালি থাকবে। ফলে ফোন কাজ করবে দ্রুত। অ্যাপ ডাউনলোড করলে তার সঙ্গে অ্যাপ ডেটা ও ক্যাশ মেমোরিতে তা থেকে যায়।
ভরা মঞ্চে দুর্দান্ত কায়দায় ড্যান্স দিয়ে ঝড় তুললো মুসকান বেবি
স্মার্টফোনে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ ডেটা ও অ্যাপ ক্যাশেও ডিলিট করতে হবে। খুব ভারী ফাইল ডাউনলোড করে বহুদিন তা রাখা উচিত নয়। প্রয়োজনীয় ফাইল আলাদা স্টোরে রাখা ভালো। না হলে ফোনের গতি কমে যায়। মাইক্রোসফট, গুগল ফটো, ওয়ান ড্রাইভের ক্লাউড সার্ভিস ব্যবহার করা উচিত। তাহলে ফোনে ডাউনলোড না করে এসব ক্লাউড সার্ভিস ডেটা সংরক্ষণ করা ভালো। ফলে ফোনের স্টোরেজে বাড়তি চাপ পড়বে না।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।