Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট আসছে? এখনকার সঙ্গে পার্থক্য কী হবে
    Technology News বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট আসছে? এখনকার সঙ্গে পার্থক্য কী হবে

    November 16, 20246 Mins Read

    বিজ্ঞান ও প্রযক্তি ডেস্ক : বাংলাদেশে স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবার নীতিমালা চূড়ান্ত করতে তৈরি করা একটি খসড়া গাইডলাইনের ওপর মতামত সংগ্রহ করছে টেলিযোগাযোগ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।

    এটি চূড়ান্ত হলে বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্টারলিংক কিংবা এ ধরনের প্রতিষ্ঠান স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ ব্যবহার করে বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার ব্যবসায় আসার সুযোগ পাবে।

    স্টারলিংক কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশের বাজারে এই সেবা নিয়ে ঢোকার চেষ্টা করে আসছে। সম্প্রতি তাদের একটি দল ঢাকায় এসে বিনিয়োগ বোর্ডের সঙ্গে বৈঠক করে গেছে।

    মূলত সাধারণ ইন্টারনেট সেবা যেখানে পৌঁছানো যায় না সেখানে সেবা দিতে সক্ষম স্টারলিংক। বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট সেবা দিতে পাঁচ বছর আগে মহাকাশে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়েছে স্টারলিংক।

    ইন্টারনেটের গতি অনেক বেশি হওয়ায় গভীর সমুদ্র বা পাহাড়ি এলাকার মতো দুর্গম জায়গাতেও গেমিং, স্ট্রিমিং ও দ্রুত ডাউনলোড নিশ্চিত করতে পারে তারা।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য রেগুলেটরি ও লাইসেন্সিং নীতিমালা চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে যে খসড়া গাইডলাইন তৈরি করা হয়েছে তাতে নজরদারি ও আড়িপাতার সুযোগ রাখা হয়েছে এবং সেটি চূড়ান্তভাবে বহাল থাকলে ইন্টারনেট সেবার ওপর সরকারের এখন যে খবরদারির সুযোগ আছে তাতে কোনো পরিবর্তন আসবে না।

    ফাইবার অপটিক বা ক্যাবল ব্যবহার করে এখন যারা ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছেন সেই ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বা আইএসপি ব্যবসায়ীরা বলছেন স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবার লাইসেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে কী ধরনের শর্ত থাকে- সেটিই নির্ধারণ করবে দেশের ইন্টারনেট ব্যবসা খাতে এর প্রভাব কেমন বা কতটা হবে।

    বিটিআরসি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন সবার মতামত সংগ্রহের পর আলোচনার মাধ্যমেই চূড়ান্ত নীতিমালা করে সেটি জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।

    স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা মানে কী?

    মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব মালয়ার আইন ও উদীয়মান প্রযুক্তি বিভাগের শিক্ষক মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলছেন এখন সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ইন্টারনেট পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশে, যা মূলত ক্যাবল বা তারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের সংযুক্ত করে।

    ফলে যেসব এলাকায় ক্যাবল নেয়া সম্ভব হয় না সেখানে ইন্টারনেট সেবা দেওয়া যায় না।

    ‘দেশের জল, স্থল ও আকাশ সীমায় যেখানে ক্যাবল নেওয়া সম্ভব নয় সেখানে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবা দেওয়া যাবে। অনেকে যেমন বিমানে বসেও এখন ব্রাউজিংয়ের সুবিধা পাচ্ছেন,’ বলছিলেন তিনি।

    মূলত সহজে বিদেশি চ্যানেল দেখার জন্য যেমন অনেকে আকাশ এন্টেনা ব্যবহার করেন তেমনি স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা পাওয়ার জন্য একটি এন্টেনা বা ডিভাইস ব্যবহার করতে হবে, যা কৃত্রিম উপগ্রহের সঙ্গে সংযুক্ত থেকে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করবে।

    বিটিআরসি গত বছরের শেষে জানিয়েছিল, বাংলাদেশে ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা ১৩ কোটি ১০ লাখ। তবে এর মধ্যে ১১ কোটি ৮৪ লাখ ৯০ হাজার মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারী।

    সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে?

    বিশ্লেষকরা বলছেন স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো কোনো দেশে কাজ করলে সেই দেশের নিয়ম অনুযায়ী প্রয়োজনীয় শর্তপূরণ করে লাইসেন্স নিয়ে থাকে। স্টারলিংক বা এ ধরনের কোনো প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকতে চাইলে লাইসেন্স নিয়েই কাজ করতে হবে।

    বাংলাদেশেও নীতিমালা চূড়ান্ত হওয়ার পর বোঝা যাবে লাইসেন্স পাওয়ার জন্য কোন কোন শর্ত কোম্পানিগুলোকে পূরণ করতে হবে।

    মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলছেন এখন পর্যন্ত খসড়া গাইডলাইনে যা রাখা হয়েছে তাতে সরকার যদি মনে করে এটা হুমকি হয়ে যাচ্ছে তাহলে বন্ধ করে দিতে পারবে।

    প্রযুক্তিবিদ সুমন আহমেদ সাবির বলছেন স্টারলিংক আসলেও তাকে গাইডলাইন অনুযায়ী গেটওয়ে হিসেবে বাংলাদেশের হাব ব্যবহার করতে হবে।

    ‘সেটায় যদি কোম্পানিগুলো রাজি হয় তাহলে সরকার সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে,’ বলছিলেন তিনি।

    করিম অবশ্য বলছেন সব দেশেই এর নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা সরকারের কাছেই থাকে। তবে অনেক দেশে নাগরিকের সুরক্ষার আইনি ব্যবস্থা আছে, যা বাংলাদেশে নেই।

    ‘বাংলাদেশের গেটওয়ে ব্যবহার করে স্টার লিংককে ঢুকতে হবে। এমন একটা গেটওয়ে দিয়ে তাকে ঢুকতে হবে যার মালিক হলো সরকার। ফলে স্টার লিংক আসলে একটা বিকল্প হতে পারে। কিন্তু আগের মতো নিয়ন্ত্রণ সরকারের হাতেই থাকবে,’ বলছিলেন করিম।

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে সরকার বা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রায়শই নাগরিকদের ইন্টারনেটে আড়িপাতা কিংবা নজরদারির মতো অভিযোগ ওঠে।

    করিম বলছেন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপটা সুনির্দিষ্ট, আইনি ও যৌক্তিক হতে হবে।

    ‘এমন যেন না হয় যে সরকার ইচ্ছে করলে চালু রাখবে, ইচ্ছে করলে বন্ধ করবে। একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার ব্যবস্থা থাকতে হবে। গ্রাহকদের ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে,’ যোগ করেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিক সময়ে শেখ হাসিনার সরকার বিরোধী আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছিল, যা দেশজুড়ে তীব্র ক্ষোভ তৈরি করেছিলো।

    গাইডলাইনে কী আছে

    মুহাম্মদ এরশাদুল করিম ও সুমন আহমেদ সাবির- উভয়েই বলছেন যে খসড়া গাইডলাইনে সরকারের নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করা হয়েছে।

    ‘নন–জিওস্টেশনারি অরবিট (এনজিএসও) স্যাটেলাইট সার্ভিসেস অপারেটর’- শীর্ষক ওই গাইডলাইনে বলা হয়েছে- যে লাইসেন্স পাবে তার সিস্টেমে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে এমন ব্যক্তিদের শনাক্তকরণের ব্যবস্থা থাকতে হবে, যাতে করে সরকারি কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে পারে।

    এছাড়া এখন যেমন সরকারি কর্তৃপক্ষের বাংলাদেশের গেটওয়েগুলোতে যে কোনো সময় প্রবেশের অধিকার আছে ঠিক তেমনি ‘আড়িপাতার প্রক্রিয়ায় ডেটা দেয়ার’ ব্যবস্থা রাখতে হবে। অর্থাৎ এর মাধ্যমে গ্রাহকদের ওপর আড়িপাতার সুযোগ থেকেই যাবে।

    এছাড়া খসড়া গাইডলাইন অনুযায়ী আড়িপাতা সংক্রান্ত সরকারের যে নীতি সেটিও প্রতিষ্ঠানগুলোকে মেনে চলতে হবে। পাশাপাশি বেআইনি কার্যকলাপ বা নাশকতা শনাক্তের প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মানতে হবে।

    তবে এতসব বাধ্যবাধকতা ও গ্রাহকদের ওপর নজরদারির এত ব্যবস্থার নির্দেশনা মেনে নিয়ে স্টারলিংকের মতো প্রতিষ্ঠান শেষ পর্যন্ত লাইসেন্স নিতে রাজি হয় কি না তা নিয়েও কৌতূহল আছে অনেকের মধ্যে।

    এখনকার সঙ্গে পার্থক্য কী হবে

    বিশেষজ্ঞ ও ব্যবসায়ীরা বলছেন চূড়ান্তভাবে সরকারের অনুমোদন নিয়ে স্টারলিংক বা এ ধরনের প্রতিষ্ঠান আসলেও সেটি বাংলাদেশের ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ওপর খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না।

    এর কারণ হিসেবে তারা বলছেন স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা পেতে ব্যয় কিছুটা বেশি হবে ফলে হোম ইউজারদের ক্ষেত্রে খুব একটা পরিবর্তন আসবে বলে তারা মনে করেন না।

    ‘তবে কর্পোরেট ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাকআপ হিসেবে স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবার সাথে সংযুক্ত হবে। সব মিলিয়ে লোকাল আইএসপিগুলোর ওপর খুব একটা প্রভাব পড়বে বলে আমি মনে করি না,’ বলছিলেন সুমন আহমেদ সাবির।

    তবে এরশাদুল করিম বলছেন যে এখন বাজারে কিছু প্রতিষ্ঠান কাজ করছে এবং স্টারলিংক এলে বাজারে এর প্রভাব কিছুটা হলেও পড়বে বলে মনে করেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, এখন বাজারে ছোট বড় মিলিয়ে তিন হাজারের মতো প্রতিষ্ঠান ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবে কাজ করছে, যারা মূলত হোম ইউজারদেরই বেশি সেবা দিচ্ছে।

    ইন্টারনেট প্রোভাইডার এসোসিয়েশন এর একজন সহ-সভাপতি আনোয়ারুল আজিম বলছেন স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেটের ব্যয় বেশি হওয়ায় হোম ইউজার পর্যায়ে প্রভাব কম পড়লেও কর্পোরেট গ্রাহকরা সেদিকে ঝুঁকে যেতে পারে।

    ‘সেক্ষেত্রে আইএসপিরা কিছু গ্রাহক হারাবে। তবে দেখতে হবে যে সরকার কোন পর্যায়ে কী ধরনের রেস্ট্রিকশন দিয়ে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এটিও বিবেচনায় নিতে হবে যে শিপিং ও রিমোট এরিয়ার জন্য স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট দরকার আছে। আমরা দেখবো যে কীভাবে সেই পরিকল্পনা করা হয়,’ বলছিলেন তিনি।

    তবে এরশাদুল করিম বলছেন স্টারলিংক বা এ ধরনের প্রতিষ্ঠান এলে অধিকতর ভালো সেবা নিশ্চিত হবে কারণ প্রযুক্তিগতভাবে এসব কোম্পানি অনেক বেশি উন্নত।

    ‘তবে এসব কারণে আবার তাদের ওপর অতি নির্ভরতা তৈরি হতে পারে। এছাড়া স্টারলিংকের কারিগরি দক্ষতার কারণে অন্য কোম্পানি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। ফলে প্রতিযোগিতা ও বাজারের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে,’ বলছিলেন তিনি।

    রাষ্ট্র সংস্কারই এই সরকারের প্রধান চ্যালেঞ্জ: প্রধান উপদেষ্টা

    প্রসঙ্গত, বিশ্বের কমপক্ষে ৫০টি দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম রয়েছে। গত বছরের জুলাই মাসে স্টারলিংকের প্রযুক্তি বাংলাদেশে এনে পরীক্ষা করা হয়েছিলো। সংস্থাটির উদ্দেশ্যই হলো বিশ্বব্যাপী গ্রামীণ ও দুর্গম এলাকায় উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করা। সূত্র : বিবিসি বাংলা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    news technology আসছে ইন্টারনেট এখনকার কী? পার্থক্য প্রযুক্তি বিজ্ঞান ভিত্তিক সঙ্গে স্যাটেলাইট স্যাটেলাইট ভিত্তিক ইন্টারনেট হবে
    Related Posts
    hero-thriller-4v

    ঈদে হিরো মোটরসাইকেল গ্রাহকদের জন্য দারুণ সুখবর

    May 13, 2025
    iPhone 16 Pro

    দাম বাড়তে পারে আইফোনের, বিবেচনা করছে অ্যাপল

    May 13, 2025
    Samsung Galaxy S25 Edge

    এই সপ্তাহে লঞ্চ হচ্ছে একাধিক ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন, রইল বিস্তারিত

    May 12, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    remittance
    সাত দিনে প্রবাসী আয় ৯ হাজার কোটি টাকা
    Momtaz arrested
    Former MP Momtaz Arrested
    savings account
    সঞ্চয়পত্র: সঞ্চয়ের চেয়ে ভাঙতেই বেশি নজর গ্রাহকের!
    hero-thriller-4v
    ঈদে হিরো মোটরসাইকেল গ্রাহকদের জন্য দারুণ সুখবর
    iPhone 16 Pro
    দাম বাড়তে পারে আইফোনের, বিবেচনা করছে অ্যাপল
    press secretary
    এক ডাকাতকে সরিয়ে অন্য ডাকাতকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে: প্রেস সচিব
    Alia Bhatt
    অপারেশন সিঁদুর সমর্থন করায় কমছে আলিয়ার অনুসারী
    Shahiduddin Chowdhury Annie
    শাহবাগ ও যমুনায় কিছু স্লোগান আমাদের ব্যথিত করেছে: এ্যানি
    Lava Blaze 5G Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Lava Blaze 5G Price in Bangladesh & India with Full Specifications
    Myanmar
    মিয়ানমারে জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.