জুমবাংলা ডেস্ক : উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের মা জানিয়েছেন, আক্রমণকারী বাথরুমের ভেল্টিলেটর দিয়ে বাসায় ঢোকে। আমার মেয়েটা তখন ঘুমে ছিল। বর্তমানে তিনি রংপুর সার্কিট হাউজে তিন বছরের নাতিকে নিয়ে অবস্থান করছেন। সেখানে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি আরও বলেন, আক্রমণের সময় আমার মেয়ে চিৎকার দিয়ে বলেছে, কোন বেয়াদব বাসায় ঢুকেছে। যখন সে বাসার কাছে গেছে তখন আক্রমণকারী আমার স্বামীকে ধরেছে। জঘন্যতম এই হামলায় জড়িতদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে ইউএনওর মা বলেন, আক্রমণকারীর চেহেরা দেখতে পারিনি। মুখ ঢাকা ছিল। সে খাটো এবং চেহারা ছোট।
বৃহস্পতিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সাংবাদিকদের হাসপাতালের পরিচালক কাজী দ্বীন মোহাম্মদ বলেছেন, দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় এবং তার মাথার খুলি ভেঙে ভেতরে ঢুকে যাওয়ায় এখন অস্ত্রোপচার কিংবা বিদেশে নেয়া সম্ভব না।
দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আসিফ মাহমুদ বলেন, বুধবার রাতের কোনও একটা সময় হামলা হয়েছে। ঠিক কী কারণে এই ঘটনা ঘটেছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
ঘোড়াঘাট থানার ওসি বলেছেন, ইউএনওর বাসার সিসি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে। দোষীদের শনাক্ত করা হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।