নিহত হোসনে আরা উপজেলা মুমুরদিয়া ইউনিয়নের ধনকীপাড়া গ্রামের মাহবুবুর রহমানের স্ত্রী।
হোসনে আরার ছোট ভাই রইছ মাহমুদ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নুরুল হক সংগ্রাম জানান, আমার বড় বোন হোসনে আরা ২০১৪ সাল থেকে ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত।
তিনি প্রতিমাসে ডাক্তার দেখানোর জন্য কটিয়াদীতে শারমিন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আসতেন।
ওই দিনও তিনি ডাক্তার দেখানোর জন্য এসে সিরিয়ালে নাম লেখান।
ডাক্তার জুমার নামাজ পড়তে মসজিদে চলে গেলে আমার বোন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের এক কক্ষে নামাজ পড়ার সময় সেজদারত অবস্থায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লোকজন কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শারমিন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কর্মরত হালিমা খাতুন জানান, তিনি একজন ধার্মিক মহিলা ছিলেন।
ডাক্তার দেখাতে আসলেও তিনি কখনও মুখের নেকাব খুলতেন না।
আমি দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় তিনি আমার পাশেই নামাজ পড়ছিলেন।
সেজদারত অবস্থায় তার দেহ কাঁপতে কাঁপতে তিনি পড়ে যান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।