Close Menu
iNews
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
iNews
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
iNews
Home ২১ বছর ধরে যাত্রীবাহী বাসে রাতের পর রাত কাটাচ্ছেন ফাঁসির ‘আসামি’!
আন্তর্জাতিক

২১ বছর ধরে যাত্রীবাহী বাসে রাতের পর রাত কাটাচ্ছেন ফাঁসির ‘আসামি’!

By Sibbir OsmanJanuary 13, 2020Updated:January 13, 20203 Mins Read
Advertisement

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : টানা একুশ বছর ধরে যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরের যাত্রীবাহী বাসে রাতের পর রাত ঘুমিয়ে কাটাচ্ছেন নাইজেরিয়ান এক নাগরিক।

লন্ডনের লাল দ্বিতল বাস ও গ্রিজায় প্রার্থনারত সানি। ছবি-সংগৃহীত

লন্ডনের বহুল পরিচিত লাল রঙের দ্বিতল বাস দীর্ঘদিন যাতায়াতের কারণে ‘নাইট রাইডার’ হিসেবে পরিচিতিও পেয়েছেন তিনি।

বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তরুণ বয়সে নাইজেরিয়ায় সামরিক শাসকের অধীনে গণতন্ত্রের জন্য লড়েছিলেন সানি (ছ্দ্মনাম)। সেই তাকে গ্রেফতার করে কারাগারে নেয়া হয়।

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার অপেক্ষায় কারাগারের ঠাণ্ডা চার দেয়ালের মধ্যে বসে থাকতেন তিনি। হঠাৎ একদিন একজন নিরাপত্তারক্ষী এসে তাকে টেনে তুলল।

খুব দ্রুত তাকে কারাগারের নীরব করিডোর ধরে নিয়ে গেল বাইরে। সূর্যের কড়া আলোয় শুরুতে সানির চোখ ধাঁধিয়ে উঠলো। বাইরে তার জন্য একটি গাড়ি অপেক্ষা করছিল।

তার পরিবার কারাগারের কর্মকর্তা থেকে শুরু করে লন্ডনগামী একটি ফ্লাইটের বিমানবালাসহ বহু লোককে অর্থ দিয়ে তার বিনিময়ে তার মুক্তি কেনা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দশকের বেশি আগে যুক্তরাজ্যে বসবাসের জন্য আশ্রয় প্রার্থনা করেছিলেন সানি। কিন্তু রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন নাকচ হয়ে যাওয়ার পর বিপদে পড়ে যান সানি। তখন তার সামনে দুটো পথ খোলা ছিল।

একটি হল সামরিক শাসকের অধীনে থাকা নাইজেরিয়ায় ফিরে যাওয়া যেখানে তার জন্য অপেক্ষা করছে ফাঁসির দড়ি। অথবা আত্মগোপনে চলে যাওয়া।

এভাবেই শুরু হয়েছিল তার ২১ বছরের যাযাবর জীবন। সানি দ্রুতই অনুধাবন করলেন লন্ডনের রাস্তার চেয়ে বাসে চড়া অনেক আরামদায়ক এবং নিরাপদ।

আর সেই থেকেই বাসেই রাত্রিযাপন করছেন গৃহহীন সানি। লন্ডনের একজন ধর্মযাজিকা তাকে প্রথম একটি বাসে চড়ার মাসিক পাস কিনে দিয়েছিলেন। এরপর মাসের পর মাস তিনি এই সহায়তা চালিয়ে গেছেন।

মাঝে মাঝে সেই ধর্মযাজিকার পরিচিতরাও তাকে বাসের পাস কিনে দিতেন। দিনের বেলায় সানি গির্জায় স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করতেন। মাঝে মাঝে দিনের বেলায় কাজ শেষ হয়ে গেলে চলে যেতেন লাইব্রেরিতে, বই আর খবরের কাগজ পড়ে সময় কাটাতেন।

রেস্টুরেন্টে খাবার চেয়ে পাননি এমন দিন খুব কমই ছিল। তবে রাত নটার মধ্যেই কোনো একটা রাতের বাসে চেপে বসতেন। বেশ তাড়াতাড়ি আয়ত্ত করে ফেললেন বিশ্রামের জন্য কোন রুটের বাস সবচাইতে ভালো। জেনে গেলেন রুট ২৫-এ উঠলে সারারাত ভালো ঘুমিয়ে কাটানো যায়।

অনেক বাস চালক দয়াবসত বাসের ডিপোতে পৌঁছেও তাকে ঘুম থেকে উঠাতেন না। তার মতো আরও বেশ কয়েকজন গৃহহীন মানুষ নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে একইভাবে বাস ব্যবহার করেন।

বিবিসির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৬ সালে ব্রেক্সিট গণভোটের পর অভিবাসীদের প্রতি বর্ণবৈষম্যমূলক আচরণ বেড়ে গিয়েছিল। ‘নিজের দেশে ফিরে যাও’, এমন বাক্য তখন নিয়মিত শুনতে হতো সানিকে।

তবে এই কষ্টের জন্য তিনি ব্রিটিশ সরকারকে দোষ দিতেন না বরং দুর্দশার জন্য নিজের দেশের সরকারকেই দায়ী করেন তিনি।

এক পর্যায়ে প্যারিসের নটরডেম ক্যাথেড্রালের হয়ে কাজ করে এরকম একদল আইনজীবী তার সহায়তায় এগিয়ে আসে।

ব্রিটেনে একটানা ২০ বছর বাস করার কারণে আইনগতভাবে তিনি সেখানে থেকে যাওয়ার উপযুক্ত সেই যুক্তি তুলে ধরে তারা তার জন্য ব্রিটেনে থাকার আবেদন করেন।

কিন্তু ২০ বছর বাসের রাত কাটানো গৃহহীন সানি সেটি প্রমাণ করার কোন উপযুক্ত কাগজপত্র ছিল না। অবৈধভাবে বসবাসের জন্য তাকে সবসময় কর্তৃপক্ষের ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকতে হয়েছে।

ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দফতর তার আবেদনের জবাবে জানিয়েছিল, কোন ধরনের বিদ্যুৎ বিল, বাড়ি ভাড়ার কাগজ বা ব্যাংকের হিসেব তার নেই।

এরকম কাগজপত্র তার দরকার হবে। সানি তার সবচেয়ে পছন্দের বাস চালককে একটি চিঠি দিতে অনুরোধ করেছিলেন।

লন্ডনের কয়েকটি গির্জা ব্রিটেনে তার বসবাসের ব্যাপারে কাগজপত্র দিয়ে সহায়তা করার চেষ্টা করে। লন্ডনে সানির বসবাসের ছবি সংগ্রহ করে সহায়তা করার চেষ্টা করেছিল তারা।

২০১৭ সালে ৫৫ বছর বয়সে শেষ পর্যন্ত তাকে ব্রিটেনে থাকার বৈধতা দেয়া হয়। সেখানে কাজ করার অধিকার পান তিনি। সানি এখনো বাসে চড়েন।

তবে এখনও নির্দিষ্ট গন্তব্যের যাত্রার অভ্যাস তার হয়নি। এখনো মাঝে মাঝে রাতের বাসে চেপে ঘুরতে থাকেন তিনি।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Sibbir Osman
  • X (Twitter)

Sibbir Osman is a professional journalist currently serving as the Sub-Editor at Zoom Bangla News. Known for his strong editorial skills and insightful writing, he has established himself as a dedicated and articulate voice in the field of journalism.

Related Posts
খালেদা জিয়া

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের শোক

December 30, 2025
Zia

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর শোক

December 30, 2025
নরেন্দ্র মোদি

বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে যা বললেন নরেন্দ্র মোদি

December 30, 2025
Latest News
খালেদা জিয়া

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের শোক

Zia

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর শোক

নরেন্দ্র মোদি

বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে যা বললেন নরেন্দ্র মোদি

Hadi

হাদির খুনিকে ধরিয়ে দিতে ৫৫ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা শিখ সংগঠনের

নেপালের সাবেক র‍্যাপার

জেন-জি বিক্ষোভের পর নেপালে ক্ষমতার দৌড়ে কে এই সাবেক র‍্যাপার?

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট

নির্বাচনে ছেলেকে সমর্থন করবেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট

নেপালে প্রধানমন্ত্রী

নেপালে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হলেন সাবেক র‍্যাপার

ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উ. কোরিয়ার

কিমের তদারকিতে দূরপাল্লার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা উ. কোরিয়ার

দেশে ফেরত

আমেরিকার চেয়ে বেশি ভারতীয় তাড়াচ্ছে সৌদি

কুয়েত

প্রবাসীদের জন্য বড় সুখবর দিলো কুয়েত

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.