নিজস্ব প্রতিবেদক : দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, দিন বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে দুদকের কাজের পরিধি। জেলায় জেলায় যারা গডফাদার আছে ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ-সম্পত্তির মালিকানা অর্জন করেছে, তাদের দুদকের আওতায় আনতে ২২টি জেলায় নতুন করে ২২ জন গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিযুক্ত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টায় দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে তিনি এ কথা জানান। এ সময় সংস্থাটির নারীকর্মীদের সন্তানদের জন্য ডে-কেয়ার সেন্টার উদ্বোধন করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, অর্থপাচার ঠেকাতে ট্রেড-বেইজড মানি লন্ডারিং নিরুৎসাহিত করতে কাজ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পাচার হয়ে যাওয়া অর্থ ফেরত আনতে দুদক সিঙ্গাপুর যাবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।
তিনি বলেন, এ জন্য আদালতের মাধ্যমে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে। আমাদের এখানে সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ হলেই সিঙ্গাপুরের আদালতের সহায়তা নিয়ে আমরা কাজ শুরু করতে পারব।
পাচার হওয়া অর্থ সিঙ্গাপুর থেকে আনার বিষয়টি এখনো আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ জানিয়ে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, দুই দেশের আদালত যদি সম্মত হয় তবেই এই কাজ করা যাবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।