জুমবাংলা ডেস্ক : বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে শেষ পর্যন্ত টিকেট পুড়িয়ে ফেলেছেন। এখন ভরসা কাছে থাকা টিকেটের ফটোকপি। ক্যান্সার নিরাময় হাসপাতাল লটারির রাজধানীর ঠিকানাতে গিয়েও এ নিয়ে কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, ফোনে আয়োজক প্রতিনীধি জানিয়েছে, সময় পেরিয়ে যাওয়ায় টাকা দেয়া সম্ভব নয়। যমুনা টিভি
৭ বছর ধরে লটারির টিকেট কিনতেন ময়মনসিংহের ত্রিশালের লটারিপ্রেমী সেলিম মিয়া। আশা ছিলো লাখ টাকার স্বপ্ন একদিন হাতে এসে ধরা দেবে। তবে ভাগ্যদেবী শেষ পর্যন্ত মুখ ফিরে তাকায়নি।
সেলিম মিয়া জানান, তার অপেক্ষার অবসান ঘটে সবশেষ ক্যান্সার নিরাময় হাসপাতালের টিকিট সংগ্রহ করে। প্রথম পুরষ্কার ৩০ লাখ টাকার নম্বরটি মিলে যায় তার টিকেটের সাথে। তবে টাকা পাননি তিনি।
তিনি আরো জানান, বিক্রির সময় বাড়ি পাবেন, গাড়ি পাবেন, ভাগ্যটা পরীক্ষা করেন বলে টিকিট বিক্রি করেছে। কিন্তু একটি টাকাও পাইনি। টাকা পেতে অনেক চেষ্টা, তদবির করেও কোন কাজ হয়নি। চার মাস পেরিয়ে গেলে টাকা না পেয়ে রাগ, ক্ষোভে আগুনে পুড়িয়ে ছাই করেছেন স্বপ্নের সেই লটারির টিকিট।
লটারির টাকা না পেলেও এলাকায় তার নাম হয়েছেন লাখোপতি সেলিম। টাকার চিন্তায় কিছুটা হারিয়েছেন মানসিক ভারসাম্য। এ বিষয়টি জানতে লাটারির ঠিকানায় গিয়ে পাওয়া যায়নি কাউকে।
ক্যান্সার নিরাময় হাসপাতালের লটারি ২০১৯ আয়োজক ডা. মোল্লা ওবায়দুল্লাহ বাকি টেলিফোনে জানান, প্রথম পুরষ্কারের দাবি কেউ করেনি। সময় পেরিয়ে যাওয়ায় এখন আর টাকা দেয়ার সুযোগ নেই। সূত্র ও ভিডিও : যমুনা নিউজ অনলাইন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।