Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ৩০ লাখ ভোট পেয়েও জিততে পারেননি ড. নীনা
    আন্তর্জাতিক

    ৩০ লাখ ভোট পেয়েও জিততে পারেননি ড. নীনা

    Shamim RezaNovember 9, 20203 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পেনসিলভেনিয়া স্টেটের ব্যালট বিপ্লবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিজয় পেয়েছেন জো বাইডেন আর কমলা হ্যারিস। তবে পেনসিলভেনিয়া স্টেট অডিটর জেনারেল পদে জয় পাননি বাংলাদেশি আমেরিকান ড. নীনা আহমেদ। অথচ তিনিও ডেমোক্র্যাটিক পার্টির একজন প্রার্থী ছিলেন।

    কেন জয়ী হতে পারেননি সে ব্যাপারে রবিবার বিজ্ঞানী-রাজনীতিক ড. নীনার সাথে বাংলাদেশ প্রতিদিনের বিস্তারিত কথা হয়।

    ড. নীনা উল্লেখ করেন, আমি ছিলাম প্রথম অশ্বেতাঙ্গ, ইমিগ্র্যান্ট ও নারী। আমার নির্বাচনী তহবিল আরো বড় হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সেটি ঘটেনি। তহবিলের সংকটে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপণ বেশি দেওয়া সম্ভব হয়নি।
    আমি যেহেতু ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী ছিলাম, সেজন্যে কমিউনিটির লোকজন ধরেই নিয়েছিলেন যে বাইডেনের সাথে আমিও ভোট পাব। তবে স্টেটওয়াইড নির্বাচনে বাংলাদেশি এবং মুসলমান নারী প্রার্থী হয়েও ৩০ লাখের বেশি ভোট পেয়েছি। গণনা এখনো শেষ হয়নি। অপেক্ষায় আছি মোট ভোটের তথ্য জানতে।

    তবে আমার সাথে যিনি লড়াই করে জয়ী হয়েছেন রিপাবলিকান পার্টি থেকে, তিনি পেয়েছেন ৩২ লাখ ৬৭ হাজার ৭৭৪ ভোট। ভুলে গেলে চলবে না যে এই স্টেটে ইতিপূর্বে হিলারি ক্লিন্টন (২০১৬) এবং বারাক ওবামা (২০১২) যত ভোট পেয়েছিলেন, তার চেয়েও বেশি ভোট আমি পেলাম। ২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে ভোট পেয়েছেন তারও বেশি পেয়েছি আমি।

    তিনি বলেন, এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে রাজনীতিতে আমাদের আরো জোরালো ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। এত দূর যেহেতু আসতে পেরেছি, তাই এখানে ক্ষান্ত হলে চলবে না।

    প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রশাসনে এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনকারী ড. নীনা বলেন, তিনজনের দুজনই পুনরায় নির্বাচনে লড়ছেন। আমি ছিলাম প্রথম ইমিগ্র্যান্ট, প্রথম নারী ও মুসলমান এবং অশ্বেতাঙ্গ প্রার্থী। এছাড়া এই স্টেটের ব্যালটে সকলের নামের পাশে চিহ্নিত করার বিধান ছিল, সেটি আমরা এবং স্টেট ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সকল ভোটারকে অবহিত করতে সক্ষম হয়নি। এজন্যে অনেকেই বাইডেনকে ভোটের পরই ভেবেছেন যে ডেমোক্র্যাট সবাই সেটি পাবো। এজন্যে আমরাও কম দায়ী নই।

    ফিলাডেলফিয়া, বাক্স, মন্টগোমারি, চেষ্টার, ল্যানক্যাস্টার প্রভৃতি কাউন্টিতে ৭৫ শতাংশ ভোট হচ্ছে ডেমোক্র্যাট। আমরা এই ভোটব্যাংক-কেও সুসংহত রাখতে পারিনি ওই একই কারণে। এসব এলাকার টিভি, পত্রিকাসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞাপণ দিতে পারিনি অর্থ পর্যাপ্ত না থাকায়। আমি বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই যে, তারা আমাকে যথেষ্ঠ সহযোগিতা দিয়েছেন। আশা করছি, সামনের দিনগুলোতেও সহযোগিতার এ দিগন্ত প্রসারিত থাকবে।

    তিনি বলেন, পেনসিলভেনিয়ার মতো বিরাট একটি স্টেটে আমার মতো একজন মুসলিম এবং নারী ইমিগ্র্যান্ট ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারটি খুব বড় একটি বিষয়। আরেকটি কথা ভুলে গেলে চলবে না যে, আমার রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী ডিফোর তিমুথি হচ্ছে আফ্রিকান-আমেরিকান। ফলে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অনেক আফ্রিকান ভোটারও হয়তো আমাকে গুরুত্ব না দিয়ে তার নিজ একজনকে ভোট দিয়েছেন।

    বাইডেন-হ্যারিসের বিজয়ে অত্যন্ত আনন্দিত, উজ্জীবিত এবং গৌরববোধ করছেন বলে উচ্ছাসের সাথে ড. নীনা বলেন, আমরা সকলেই এজন্যে কাজ করেছি। বিজয়কেও সেভাবেই ভাগাভাগী করে নিতে চাই। আমি সবসময় এটাও ভেবেছি যে, আমার জেতার চেয়েও ওদের জয়ী হওয়াটা জরুরি।

    ড. নীনা স্মরণ করিয়ে দেন যে, দলীয় মনোনয়নের দৌড়ে যারা বাইডেনের প্রতিপক্ষ ছিলেন, তারা সকলেই মাঠে নেমেছিলেন নির্বাচনে তার বিজয়ের জন্যে। যা আগে খুব কম সময়েই দেখা গেছে। বাইডেনের নেতৃত্ব গুণে এটি সম্ভব হয়েছে। ঠিক একই চেতনায় তিনি ট্রাম্পে ক্ষতিগ্রস্ত সামাজিক-সম্প্রীতিকেও পুনরুদ্ধারে সক্ষম হবেন বলে মনে করছি।

    ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে ড. নীনা বলেন, আমার ভোট গণনা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়নি। আমি নিশ্চিত হতে চাচ্ছি যে, কতভোট আমি পেলাম। আমি আমার কমিউনিটির বাইরের তরুণ সমাজ, নারী সমাজের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তারাও যথেষ্ঠ সমর্থন দিয়েছেন এতগুলো ভোট পাওয়ার ক্ষেত্রে।

    সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বাইডেন প্রশাসনে কে থাকবেন তার একটি তালিকা তৈরি শুরু হয়েছে। সেখানেও রয়েছে তার নাম।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    কাফালা ব্যবস্থা

    কাফালা ব্যবস্থা তুলে দিলো সৌদি, যে লাভ হলো বিদেশি শ্রমিকদের

    October 23, 2025
    নৌকাবাইচের সেই ভাইরাল বালক

    নৌকাবাইচের সেই ভাইরাল বালক পেল ‘পর্যটন দূত’ খেতাব

    October 23, 2025
    স্বর্ণ মজুত

    যেসব দেশে রয়েছে সবচেয়ে বেশি স্বর্ণ মজুত

    October 22, 2025
    সর্বশেষ খবর
    কাফালা ব্যবস্থা

    কাফালা ব্যবস্থা তুলে দিলো সৌদি, যে লাভ হলো বিদেশি শ্রমিকদের

    নৌকাবাইচের সেই ভাইরাল বালক

    নৌকাবাইচের সেই ভাইরাল বালক পেল ‘পর্যটন দূত’ খেতাব

    স্বর্ণ মজুত

    যেসব দেশে রয়েছে সবচেয়ে বেশি স্বর্ণ মজুত

    কানাডা থেকে ভারতীয়দের ফেরত

    যে কারণে কানাডা থেকে ভারতীয়দের ফেরত পাঠানো হচ্ছে

    শকুনের বাসা

    শকুনের বাসায় ৬৭৫ বছরের একজোড়া জুতা, আরও যা পেলেন বিজ্ঞানীরা

    ৬ বছর বয়সেই শিশুশিল্পী শিবাঙ্কের অবিশ্বাস্য বিশ্বরেকর্ড!

    দূতাবাস চালু করল ভারত

    চার বছর পর কাবুলে পুনরায় দূতাবাস চালু করল ভারত

    Dubai

    দুবাইয়ের সেই ‘সোনার পোশাক’ এখন গিনেস রেকর্ডে

    ইউক্রেন

    ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় হামলা চালালো ইউক্রেন

    নেতানিয়াহু

    নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.