Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ৩৫০০ কোটি টাকা নিয়ে চম্পট প্রশান্ত হালদার
    অপরাধ-দুর্নীতি

    ৩৫০০ কোটি টাকা নিয়ে চম্পট প্রশান্ত হালদার

    Saiful IslamJanuary 22, 20206 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে ও পরে কমপক্ষে চারটি ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) মালিকানায় অস্বাভাবিক পরিবর্তন আসে। সেই চার প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা এখন চরম খারাপ। একটি বিলুপ্তের পথে, বাকি তিনটিও গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে পারছে না।

    নানা কৌশল করে এসব প্রতিষ্ঠান দখল করেছেন মূলত একজন ব্যক্তি। প্রতিষ্ঠান দখল করার জন্য নামে-বেনামে অসংখ্য কোম্পানি খুলেছেন, শেয়ারবাজার থেকে বিপুল পরিমাণ শেয়ার কিনেছেন, দখল করা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণের নামে টাকাও সরিয়েছেন। এমনকি দেশের বাইরেও কোম্পানি খুলেছেন।

    আর এই ব্যক্তি হলেন প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদার। প্রতিষ্ঠানগুলো দখলের সময় পি কে হালদার প্রথমে রিলায়েন্স ফাইন্যান্স এবং পরে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ছিলেন। আর এসব কাজে তাঁকে সব ধরনের সমর্থন ও সহায়তা দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তা। মূলত বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন—এই দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থার চোখের সামনেই সবকিছু ঘটেছে।

    এখন পি কে হালদার পলাতক। আর আমানতকারীরা দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন টাকা ফেরত পাওয়ার আশায়। প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ৮ জানুয়ারি পি কে হালদারের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

    দখলের ইতিবৃত্ত
    পি কে হালদারের দখল করা প্রতিষ্ঠান চারটি হলো ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি)। এর মধ্যে গত বছরের জুলাইয়ে পিপলস লিজিং অবসায়নের জন্য অবসায়ক নিয়োগ করা হয়েছে। চারটি প্রতিষ্ঠান দখলে নিলেও কোনো প্রতিষ্ঠানেই পি কে হালদারের নিজের নামে শেয়ার নেই।

    প্রশান্ত কুমার হালদার প্রতিষ্ঠান দখল ও অর্থ আত্মসাৎ করেছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থার চোখের সামনে। অনেক ক্ষেত্রে সমর্থনও পেয়েছেন।

    দুই মাসের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সব শেয়ার অন্যদের নামে হলেও ঘুরেফিরে আসল মালিক পি কে হালদারই। নিজেকে আড়ালে রাখতে এমন কৌশল নেন তিনি। নিজের নামের সঙ্গে মিল রেখে পি কে হালদার গড়ে তুলেছেন একাধিক প্রতিষ্ঠান, যার বেশির ভাগই কাগুজে। এর মধ্যে রয়েছে পিঅ্যান্ডএল ইন্টারন্যাশনাল, পিঅ্যান্ডএল অ্যাগ্রো, পিঅ্যান্ডএল ভেঞ্চার, পিঅ্যান্ডএল বিজনেস এন্টারপ্রাইজ, হাল ইন্টারন্যাশনাল, হাল ট্রাভেল, হাল ট্রিপ, হাল ক্যাপিটাল, হাল টেকনোলজি অন্যতম। এর বাইরে আনন কেমিক্যাল, নর্দান জুট, সুখাদা লিমিটেড, রেপটাইল ফার্মসহ আরও একাধিক প্রতিষ্ঠান।

    কাগজে–কলমে এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় আছেন পি কে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, ভাই প্রিতিশ কুমার হালদার ও তাঁর স্ত্রী সুস্মিতা সাহা, খালাতো ভাই অমিতাভ অধিকারী, অভিজিৎ অধিকারীসহ বিভিন্ন আত্মীয়স্বজন। আবার ব্যাংক এশিয়ার সাবেক এমডি ইরফানউদ্দিন আহমেদ ও সাবেক সহকর্মী উজ্জ্বল কুমার নন্দীও আছেন কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মালিকানায়।

    এত দিন ধরে বহাল তবিয়তে থাকলেও পি কে হালদারের নাম সামনে আসে ক্যাসিনোবিরোধী সাম্প্রতিক শুদ্ধি অভিযানের সময়। এ সময় দুদক যে ৪৩ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে, তাঁদের মধ্যে পি কে হালদার একজন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গত ১৪ নভেম্বর হাজির হতে নির্দেশ দিয়েছিল দুদক। তার আগে ৩ অক্টোবর তাঁর বিদেশযাত্রায়ও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি ঠিকই দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন। বেশির ভাগ অর্থও সরিয়ে ফেলা হয়েছে। দুদকের অনুরোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) পি কে হালদারের অর্থ লেনদেন নিয়ে এক বিশেষ প্রতিবেদন তৈরি করে। তাতেও তাঁর ব্যাপক অনিয়ম ও জালিয়াতির চিত্র উঠে এসেছে।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পি কে হালদার ও তাঁর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে জমা হয় প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে তিনটি প্রতিষ্ঠানের হিসেবে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা, পি কে হালদারের হিসাবে ২৪০ কোটি টাকা এবং তাঁর মা লীলাবতী হালদারের হিসাবে জমা হয় ১৬০ কোটি টাকা। তবে এসব হিসাবে এখন জমা আছে মাত্র ১০ কোটি টাকার কম। অন্যদিকে পি কে হালদার এক ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকেই ২ হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ বের করে নিয়েছেন।

    এ নিয়ে অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, এসব টাকা দিয়েই আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকানা কেনা হয়। তবে ঋণ নেওয়া পুরো টাকার হদিস মিলছে না। নিয়ন্ত্রণ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর পর্ষদে বসেছেন পি কে হালদারের একসময়ের সহকর্মী ও আত্মীয়রা। আর মালিকানা পরিবর্তনে সব ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক সমর্থন দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

    কে এই পি কে হালদার
    পি কে হালদারের জন্ম পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার দিঘিরজান গ্রামে। বাবা প্রয়াত প্রণনেন্দু হালদার ও মা লীলাবতী হালদার। তাঁর মা ছিলেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। পি কে হালদার ও প্রিতিশ কুমার হালদার—দুই ভাই–ই বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। পরে ব্যবসায় প্রশাসন নিয়ে পড়াশোনা করেছেন।

    ২০০৮ সাল পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইআইডিএফসিতে উপব্যবস্থাপনা (ডিএমডি) পরিচালক ছিলেন পি কে হালদার। ১০ বছরের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা নিয়েই ২০০৯ সালে তিনি রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের এমডি হয়ে যান। এরপর ২০১৫ সালের জুলাইয়ে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের এমডি পদে যোগ দেন।

    অনুসন্ধানে জানা গেছে, দুই ভাই মিলে ভারতে হাল ট্রিপ টেকনোলজি নামে কোম্পানি খোলেন ২০১৮ সালে, যার অন্যতম পরিচালক প্রিতিশ কুমার হালদার। কলকাতার মহাজাতি সদনে তাঁদের কার্যালয়।

    আর কানাডায় পিঅ্যান্ডএল হাল হোল্ডিং ইনক নামে কোম্পানি খোলা হয় ২০১৪ সালে, যার পরিচালক পি কে হালদার, প্রিতিশ কুমার হালদার ও তাঁর স্ত্রী সুস্মিতা সাহা। কানাডা সরকারের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কানাডার টরন্টোর ডিনক্রেস্ট সড়কের ১৬ নম্বর বাসাটি তাঁদের।

    পি কে হালদারের মুঠোফোন দুই মাস ধরে বন্ধ। প্রশ্ন লিখে হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইলে যোগাযোগ করা হলেও কোনো উত্তর মেলেনি।

    পি কে হালদারের এত টাকা
    পি কে হালদারের নামে ব্যাংক এশিয়া, এনআরবি গ্লোবাল, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংসহ কয়েকটি ব্যাংকের হিসাবে বিভিন্ন সময়ে জমা হয় ২৪০ কোটি টাকা। হাল ট্রাভেল (হাল ট্রিপ) এজেন্সির চেয়ারম্যান পি কে হালদার নিজে। বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা হাল ট্রিপের হিসাবে জমা হয় ৪০৭ কোটি টাকা। ফার্স্ট কমিউনিকেশনের পরিচালকও তিনি। এর ব্যাংক হিসাবে জমা হয় ৮২৩ কোটি টাকা।

    সুখাদা লিমিটেডে পি কে হালদারের শেয়ার ৯০ শতাংশ ও মা লীলাবতী হালদারের ৫ শতাংশ। এ হিসেবে ২০ কোটি ৪১ লাখ টাকা জমা হয়।

    লীলাবতী হালদারের ৩টি ব্যাংক হিসাবে জমা হয় ১৬০ কোটি টাকা। রিলায়েন্স ফাইন্যান্স থেকে নেওয়া ৩ গ্রাহকের ঋণের ৬৩ কোট টাকাও লীলাবতী হালদারের হিসাবে জমা হয়। ওই সময়ে রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের এমডি ছিলেন পি কে হালদার। একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের হিসাবে এত টাকা জমা হওয়া নিয়ে কোনো ব্যাংক কখনোই প্রশ্ন তোলেনি।

    ভাই প্রিতিশ কুমার হালদারের ব্যাংক হিসাবে ৫০ লাখ টাকা জমা থাকলেও তাঁর নামে রয়েছে হাল টেকনোলজি, হাল ট্রিপ টেকনোলজি, পিঅ্যান্ডএল হোল্ডিং, মাইক্রো টেকনোলজিস, নর্দান জুটসহ আরও নানা প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের হিসাবে ৫০০ কোটি টাকার বেশি জমা হয়, ঋণও রয়েছে।

    কার টাকা, গন্তব্য কোথায়
    ব্যাংক এশিয়ার ধানমন্ডি শাখায় পি কে হালদারের দুটি হিসাবে বিভিন্ন সময়ে ২৪৪ কোটি টাকা জমা হয়। এই হিসাব থেকে রিলায়েন্স ব্রোকারেজে যায় ২০৫ কোটি টাকা, লীলাবতী হালদারের হিসাবে ৩৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা, পিঅ্যান্ডএল অ্যাগ্রোতে ১১ কোটি টাকা, আনন কেমিক্যালে ৩ কোটি ও এফএএস ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টে যায় ৪০ লাখ টাকা।

    ২০১৫ সালে পিপলস লিজিংয়ের নিয়ন্ত্রণ নেয় আনান কেমিক্যাল। এফএএস ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ও রিলায়েন্স ব্রোকারেজের মাধ্যমে এই শেয়ার কেনা হয়।

    লীলাবতী হালদারের ব্যাংক হিসাবে বিভিন্ন সময়ে ১৬০ কোটি টাকা জমা হয়। এর মধ্যে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে তাঁর হিসাবটি ২০১৩ সালের ৭ মার্চ খুলে ওই বছরের ২৬ আগস্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই ৫ মাসে ওই হিসাবে ১৯ কোটি টাকা জমা করে ইমেক্সকো, বর্ণা ও ওরিয়াল নামের তিনটি প্রতিষ্ঠান। আরেকটি হিসাবে জমা করে ৯ কোটি টাকা, যা ৩০ দিনের মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ তিন প্রতিষ্ঠানই রিলায়েন্স ফাইন্যান্স থেকে ৬৩ কোটি টাকা ঋণ পায়। ওই সময়ে পি কে হালদার ছিলেন রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের এমডি। পুরানা পল্টনের ইস্টার্ন ট্রেড সেন্টারের ১০ তলায় এ তিন প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়, যা তিন মাস ধরে বন্ধ।

    হাল ট্রাভেল সার্ভিস মূলত ট্রাভেল এজেন্সি প্রতিষ্ঠান, যা হাল ট্রিপ নামে পরিচিত। এর চেয়ারম্যান পি কে হালদার ও এমডি তাজবীর হাসান। পি কে হালদারের শেয়ারই ৯০ শতাংশ। প্রতিষ্ঠানটির কয়েকটি ব্যাংক হিসাবে বিভিন্ন সময় জমা হয় ৪০৭ কোটি টাকা।

    হাল ট্রিপের কার্যালয়ে বসে গত ২১ ডিসেম্বর এমডি তাজবীর হাসান বলেন, ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে হাল ট্রাভেলের মালিকানায় যুক্ত হোন পি কে হালদার। প্রতি মাসে সর্বোচ্চ তিন কোটি টাকার টিকিট বিক্রি হয়। ৩ বছরে ৪০০ কোটি টাকা কারা জমা করল? এ প্রশ্নের কোনো জবাব তিনি দিতে পারেননি। সূত্র : প্রথম আলো

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা

    রাজধানীর মিটফোর্ডে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪

    July 11, 2025
    আবুল বারকাত

    ২৯৭ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি: আবুল বারকাত কারাগারে

    July 11, 2025
    জামায়াত নেতা

    পাবনায় এক নারীকে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে, অডিও ভাইরাল

    July 10, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নতুন অধ্যাদেশ

    ‘ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮’ সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশ জারি করলেন রাষ্ট্রপতি

    মোবাইল আসক্তি থেকে মুক্তি

    মোবাইল আসক্তি থেকে মুক্তি: জীবন বদলে দিন

    বেতন কাঠামো নির্ধারণ

    প্রথমবার কুয়েতে বাংলাদেশি শ্রমিকদের বেতন কাঠামো নির্ধারণ, ১ আগস্ট থেকে কার্যকর

    বিনা খরচে ইউটিউব থেকে আয়

    বিনা খরচে ইউটিউব থেকে আয়: শূন্য বাজেটে সফলতার গোপন রেসিপি!

    কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক নিয়ম

    কুরআন তিলাওয়াতের সঠিক নিয়ম: হৃদয় স্পর্শের শিল্প ও আত্মার প্রশান্তির সন্ধান

    নুর

    অনেকেই পিআর পদ্ধতির নির্বাচন নিয়ে প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে: নুর

    ইসলামে পর্দা পালন

    ইসলামে পর্দা পালন: ঈমানের অলংকার ও আত্মসম্মানের রক্ষাকবচ

    যৌন হেনস্থা

    ভারতীয় পুরোহিতের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ মিস গ্র্যান্ড মালয়েশিয়ার

    এই মাসে লঞ্চ হতে চলেছে Oppo K13 Turbo, জেনে নিন লঞ্চ ডিটেইলস

    শিক্ষক

    লাহোরে শ্রেণিকক্ষে ক্লাস নেওয়ার সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন শিক্ষক

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.