Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ৭ জানুয়ারির নির্বাচন আওয়ামী লীগের বিপুল জনসমর্থনের প্রমাণ দেয়
    রাজনীতি স্লাইডার

    ৭ জানুয়ারির নির্বাচন আওয়ামী লীগের বিপুল জনসমর্থনের প্রমাণ দেয়

    January 15, 20246 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর দলের প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস থাকায় ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বিপুল জনসমর্থন পেয়েছেন।

    তিনি বলেন, “আওয়ামী লীগের মতো একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক দল থাকায় আমরা জনগণের সমর্থন, আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। এবারের নির্বাচনে সে বাস্তবতার ব্যাপক প্রতিফলন ঘটেছে।”

    প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আজ বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভেনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল বিজয়ের পর দলের কেন্দ্রীয় কার্যনিবাহী সংসদ, উপদেষ্টা পরিষদ ও সহযোগী সংগঠনের যৌথ সভায় দেওয়া প্রারম্ভিক ভাষণে একথা বলেন।

    তিনি বলেন, আজকে আওয়ামী লীগের মতো একটি শক্তিশালী সংগঠন আমার সাথে আছে বলেই জনগণের আওয়ামী লীগের প্রতি যে সমর্থন, বিশ্বাস ও আস্থা রয়েছে এবারকার নির্বাচনে তার ব্যাপক প্রতিফলন ঘটেছে। কারণ, একজন সাধারণ মানুষ তারা কিন্তু আওয়ামী লীগকে বিশ্বাস করে। অন্য কারো ওপর তাদের সেই বিশ্বাস ও আস্থা নাই। কাজেই তাদের যে আকাক্সক্ষা, সেটা আমাদের পূরণ করতে হবে।

    শেখ হাসিনা বলেন, সাধারণ মানুুষেরা-ওই যে খেটে খাওয়া মানুষ গরিব কৃষক, খেটে খাওয়া মানুষ, রিক্সাওয়ালার থেকে শুরু করে দিন মজুর তাদের ভাগ্য কিভাবে পরিবর্তন করব, তাদের জীবন মান কিভাবে উন্নত করব-সেটাই আমাদের মাথায় সবসময় রাখতে হবে।

    তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের সেটাই শিখিয়েছেন। আর সেভাবেই আমাদের চলতে হবে।

    আওয়ামী লীগ একটি বড় দল এবং সংগঠন পাশে না থাকেলে কোনকিছু অর্জন সম্ভব ছিল না উল্লেখ করে দলটির সভাপতি বলেন, প্রত্যেকটা সাফল্যের পেছনে একটা শক্তি দরকার। আমার শক্তি বাংলাদেশের জনগণ, আওয়ামী লীগ এবং আমাদের সহযোগী সংগঠনগুলো।

    তিনি বলেন, সকলের সঙ্গে আমরা নির্বাচন করেছি। কেউ হেরেছে অথবা কেউ জিতেছে। কারো কষ্ট আছে, আবার কারো আনন্দ আছে। কিন্তু ওই আনন্দ, দুঃখ, কষ্ট, হাসি, কান্না সবকিছু মিলিয়ে আমাদের চলতে হবে। জনগণের স্বার্থে, জনগণের কল্যাণে মানুষের জন্য সবাইকে আবার এক হয়ে, ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। মানুষের যে আস্থা ও বিশ্বাস আমরা অর্জন করেছি সেটা যেন কোন মতে হারিয়ে না যায়।

    তিনি বলেন, অগ্নি সন্ত্রাসি ও জঙ্গিবাদি গোষ্ঠী যারা রেলগাড়িতে আগুন দিয়ে মা ও সন্তান শিশুকে পুড়িয়ে মারে, বাসে আগুন দিয়ে মানুষ মারে, রেলের ফিসপ্লেট খুলে রেল ফেলে দিয়ে মানুষ হত্যার জন্য ফাঁদ পাতে তাদের বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। তাদের মিথ্যাচার এবং এই সন্ত্রাসী কর্মকা- দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে। যারা নির্বাচন বানচাল করতে চায় অর্থাৎ তারা গণতান্ত্রিক পরিবেশেই চায় না, গণতন্ত্র চায় না, নির্বাচন চায় না, তারা দেশের শত্রু, জনগণের শত্রু। তাদেরকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। এদের কথা ছেড়ে দিয়ে আমাদের দেশের জন্য কাজ করতে হবে।

    শেখ হাসিনা বলেন, তারা লিফলেট বিলি করেছে মানুষ যাতে ভোটকেন্দ্রে না যায়। লিফট যত বেশি বিলি করেছে মানুষ তত বেশি ভোটকেন্দ্রে গিয়েছে। তাদের কথায় মানুষ সাড়া দেয়নি। এই যে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস সেটা আমাদেরকে ধরে রাখতে হবে।

    বাংলাদেশের উন্নয়নের বৃত্তান্ত তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ যদি তাকে ‘৮১ সালে না ডাকতো এবং দায়িত্ব না দিত তাহলে তিনি আজকের অবস্থানে পৌঁছতে বা দেশের উন্নতি করতে পারতেন না। কাজেই এই আওয়ামী লীগ অফিস এটাই তার মূল শেকড়। এজন্য দলের অগনিত নেতা-কর্মীর প্রতি তাঁর কৃতজ্ঞতা জানিয়ে এক সময়ের আন্দোলন-সংগ্রামের সারথী যারা আজকে নেই তাঁদেরও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।

    “এখান থেকে আমাদের আন্দোলন সংগ্রাম সবকিছু শুরু। এই অফিসের সঙ্গে আমার জীবনের অনেক স্মৃতি জড়িত,” বলেন তিনি।

    ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের পর গত কয়েকদিনে তাঁর বিভিন্ন কর্মসূচির উল্লেখ করে তিনি বলেন, কর্মীদের নিয়ে গণভবনে বৈঠক করতে পারতেন কিন্তু ভেবেছেন না তাঁর যেখানে মূল শেকড় সেখানে তাকে আসতেই হবে, সেজন্যই এই অফিসে তার আগমন।

    সভায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের স্বাগত বক্তৃতা করেন।

    ২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি জামাতের আগুন সন্ত্রাসের উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি তাঁর ভাষণে বলেন, তাদের সেই ভয়াল চেহারা, তাদের সেই চরিত্র আমরা আবার দেখতে পেলাম এই ২৮ অক্টোবর। পুলিশের উপর হামলা, একজন পুলিশ সদস্যকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা, রাজারবাগে পুলিশ হাসপাতালে হামলা, অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিসংযোগ, বিচারপতির বাসভবনে হামলা, বিচারপতিদের কোয়ার্টারে হামলা, মহিলা আওয়ামী লীগের মিছিলে হামলা ও নির্যাতন, সাংবাদিকদের উপর হামলা, গাড়ি পোড়ানো, ভাঙচুর, কেউ তাদের হাত থেকে রেহাই পায়নি। এই ঘটনা ঘটিয়ে তারা আবার আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গিয়ে কাঁদে।

    তিনি বলেন, তাদের কিছু মুরুব্বী আছে তাদের কথা মতোই চলে। তারা বলে উস্কানি ছিল কিন্তু উস্কানিটা দিল কে? তাদের সে প্রশ্নও করেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, আসলে উস্কানি দেওয়ার মত কেউ ছিল না, পুলিশের যথেষ্ট সহনশীলতা দেখিয়েছিল তখন। এরা এ ধরনের ঘটনা আরও ঘটাবে, ঘটাতেই থাকবে। কারণ, দুর্নীতি করা আর মানুষ খুন করা-এটাই বিএনপির চরিত্র। এটাই তারা পারে। আর তাদের নেতাও তো দুর্নীতির দায় সাজা প্রাপ্ত। কাজেই এই অবস্থার মধ্যেও আমরা এখন সরকার গঠন করেছি। জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস আমরা পেয়েছি এই বিশ্বাসের মর্যাদা দিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে এবং যে উন্নয়নের কাজগুলো আমরা করে যাচ্ছিলাম সেগুলো আমাদের সম্পন্ন করতে হবে। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অনুযায়ী আমাদের দেশের উন্নয়নের ধারাকে আরও গতিশীল করতে হবে, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

    তিনি বলেন, এখন মানুষের জন্য সবচেয়ে কষ্টকর হচ্ছে দ্রব্যমূল্য। হ্যাঁ, মূল্যস্ফীতি বেড়েছে এবং সেটা আমরা অনেকটা কমিয়ে এনেছি। সেখানেও কিছু কিছু মহল আছে চক্রান্ত করে মূল্যস্ফীতি বাড়ায়। তবে, মানুষের ক্রয় ক্ষমতা যে বৃদ্ধি পেয়েছে এটাও সত্যি কথা। এ সময় সীমিত আয়ের লোকজনদের সহযোগিতায় তাঁর সরকারের পারিবারিক কার্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয়, অতি দরিদ্রদের জন্য বিনা পয়সা খাদ্য প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচির উল্লেখ করেন তিনি।

    তিনি বলেন, সামনে রোজা, মানুষের যেন কষ্ট না হয়। এই রমজান মাসে যা যা দরকার তার সবই আমরা আগাম ক্রয় করার চেষ্টা করেছি। পণ্য ক্রয়ে মানুষের যেন কষ্ট না হয় সেজন্য যথাযথ ব্যবস্থা আমরা করব। পাশাপাশি, মূল্যস্ফীতির যেন রাস টেনে ধরা যায় তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থাও আমরা নেব।

    ‘বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা চলছে এবং বাংলাদেশ তার থেকে দূরে নয়’, উল্লেখ করে দেশের প্রতি ইঞ্চি অনাবাদি জমিকে চাষের আওতায় আনার মাধ্যমে সার্বিক খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোয় তাঁর আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ গ্যাস ও তেলকে দেশের প্রয়োজনে কাজে লাগানোর এবং আরো নতুন নতুন খনিজ সম্পদ আহরণের প্রচেষ্টা গ্রহণেরও উল্লেখ করেন।

    জাতির পিতা যে বলেছিলেন, ‘ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটা একটা নীতির ব্যাপার। ’৯৬ সালে সরকারে আসার পর তিনি যখন প্রথম সংসদে খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হবার ঘোষণা দিলেন, খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে তাঁর সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান বলেছিলেন-‘দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া ভালো না, তাহলে বিদেশি সাহায্য পাওয়া যাবে না,’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, কিন্তু আমরা চাই নিজের পায়ে দাঁড়াতে। কারো কাছে হাত পেতে চলবো না, কারো মুখাপেক্ষী হয়ে নয়। সে সময় দেশে ৪০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি ছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগের ফলে ’৯৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে।

    প্রতি নির্বাচনের আগে দেওয়া তাঁর সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার উল্লেখ করে তিনি বলেন, যখন বাজেট প্রণয়ন করা হয়, তখন এই নির্বাচনী ইশতেহার হাতে রেখেই বাজেট প্রণয়ন করা হয়। কেননা, তাঁর সরকার জনগণকে যে ওয়াদা দেয় তা রক্ষা করে।

    নির্বাচনী ইশতেহারে আগে কি ওয়াদা করা হয়েছিল এবং তার কতটুকু পূরণ হয়েছে, ভবিষ্যতে আমরা কতটুকু অর্জন করার লক্ষ্য স্থির করেছি, তাঁর বিশদ বর্ণনা রয়েছে উল্লেখ করে দলের প্রতিটি সদস্যকে তিনি এই নির্বাচনী ইশতেহার ও দলের ঘোষণাপত্র পড়ে দেখার আহ্বান জানান।

    “তাহলে আওয়ামী লীগ কোন আদর্শ নিয়ে কিসের ভিত্তিতে রাজনীতি করে তা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন এবং সে মোতাবেক কাজ করতে পারবেন,” বলেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের কল্যাণ আওয়ামী লীগের হাতে। কারণ, এই আওয়ামী লীগই এদেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এই আওয়ামী লীগই এদেশের মানুষকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা এনে দিয়েছে। শতভাগ মানুষকে বিদ্যুৎ দিয়েছে, সাক্ষরতার হার বাড়িয়েছে, চিকিৎসা সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছে এবং সব থেকে বড় কথা সরকার বিনামূল্যে ভূমিহীন গৃহীনকে ঘর প্রদান করে তাদের জীবনমান উন্নত করার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে।

    ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বাংলায় একটি মানুষও ভূমিহীন গৃহহীন থাকবে না’, প্রধানমন্ত্রী তাঁর এই অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

    –বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘আওয়ামী ৭ জনসমর্থনের জানুয়ারির দেয়: নির্বাচন প্রমাণ বিপুল রাজনীতি লীগের স্লাইডার
    Related Posts
    নতুন

    নতুন বাংলাদেশ বির্নিমাণে সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল

    May 15, 2025
    Sohrawardy Udyan

    সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘিরে ৮টি নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার

    May 14, 2025
    Jamayat

    জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে আপিল বিভাগের রায় ১ জুন

    May 14, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    জয়া
    কার সঙ্গে প্রেম করছেন জয়া আহসান, জানালেন নিজেই
    নতুন
    নতুন বাংলাদেশ বির্নিমাণে সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে আসছে নতুন রাজনৈতিক দল
    স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্রাই-ফোল্ড
    স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্রাই-ফোল্ড: প্রথম সিলিকন কার্বন ব্যাটারির ফোন
    ২১ জনকে নিয়োগ
    ৯পদে ২১ জনকে নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল
    এরিয়া ম্যানেজার
    ‘এরিয়া ম্যানেজার’ পদে নিয়োগ দেবে এসএমসি
    ফরজ হজ
    কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী ফরজ হজ না করার শাস্তি
    চট্টগ্রাম বন্দর
    ‘চট্টগ্রাম বন্দর শুধু বাংলাদেশের না, নেপাল-ভুটান, সেভেন সিস্টার্সেরও হৃৎপিণ্ড’
    মিথ্যা সাক্ষ্য
    ইসলামে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া হারাম
    টম ক্রুজ
    ৪ অভিনেত্রী নিয়ে কান উৎসব মাতালেন টম ক্রুজ
    অগ্রিম টিকিট বিক্রি
    কাল থেকে ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.