সোমবার (০১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টায় এক সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক ওই শিশুটিকে আদালত প্রাঙ্গণ থেকে উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ধর্ষিতার বাবা গত প্রায় এক মাস আগে সুনামগঞ্জ সদরের একটি বাজারে ঘরভাড়া নিয়ে সামনে চায়ের দোকান দেন। পেছনে স্ত্রী সন্তানদের থাকার ব্যবস্থা করেন। তাদের পাশের গ্রামের মো. আজাদ মিয়া ৩১ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৮টায় ঘরের পেছনের দরজা ভেঙে অস্ত্রের মুখে পরিবারের সবাইকে জিম্মি করে। এরপর ওই কিশোরীকে তুলে নিয়ে নিজ বাড়িতে একাধিকবার ধর্ষণ করে। এরপর সোমবার সন্ধ্যায় ওই কিশোরীকে আদালত প্রাঙ্গণে রাস্তার পাশে ফেলে যায়। এসময় এক সিএনজি চালক এগিয়ে এসে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় কিশোরীকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করান।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ডা. সৈকত দাস জানান, রাতে ওই কিশোরীকে ভর্তি করে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয় এবং পরবর্তী চিকিৎসার জন্য গাইনি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে।
সুনামগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শহিদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রাতেই পুলিশ কিশোরীকে দেখতে হাসপাতালে যান এবং অভিযোগ পাওয়ার পর দোষীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।