জুমবাংলা ডেস্ক : লালমনিরহাটে স্ত্রীর পরকীয়ার কারণে হত্যাকাণ্ডের শিকার আব্দুল জলিলের মরদেহ ১১ দিন পর ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে তোলা হয়েছে।
রবিবার সকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফরিদ আল সোহানের উপস্থিতিতে লালমনিরহাট সদর পৌরসভার সাপটানা কবরস্থান থেকে জলিলের লাশটি তোলা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এ সার্কেল) মারুফা জামাল, সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহা আলম, হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (সদর ফাঁড়ির ইনচার্জ) মাহমুদুন্নবীসহ মামলার বাদীর পরিবারের লোকজন।
হত্যাকাণ্ডের শিকার আব্দুল জলিল সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ ইউনিয়নের শাহার আলীর ছেলে ও স্ত্রী মমিনা বেগম লালমনিরহাট পৌরসভার সাপটানা মাজাপাড়া এলাকার মোল্লা মিয়ার মেয়ে।
এর আগে গত ২৪ জুলাই আব্দুল জলিলকে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানোর পর তার স্ত্রী মমিনা বেগম পরকীয়া প্রেমিক পল্লী চিকিৎসক গোলাম রব্বানীর পরামর্শে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে বিষয়টি ধামাচাপা দিতে দ্রুত লাশ দাফন করেন। পরদিন ২৫ জুলাই এ ঘটনায় তদন্ত চেয়ে পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ করেন জলিলের ছোট ভাই। মৃত্যুর ১১ দিন পর আদালতের আদেশে জলিলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে উত্তোলন করা হলো বলে জানান ওসি শাহা আলম।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।