Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home খননের ৩ বছরেই ফের অস্তিত্ব সংকটে খুলনার ময়ূর ও হাতিয়া নদী
    জাতীয়

    খননের ৩ বছরেই ফের অস্তিত্ব সংকটে খুলনার ময়ূর ও হাতিয়া নদী

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কFebruary 1, 2020Updated:February 1, 20203 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : খনন কাজের মাত্র তিন বছরের মাথায় আবারও অস্তিত্ব সংকটের মুখে পড়েছে খুলনা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ ময়ূর ও হাতিয়া নদী। ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ের খনন কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

    সরেজমিনে দেখা যায়, গল্লামারী ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় ময়ূর নদের দুইপাশে যত্রতত্র পলিথিনসহ গৃহস্থালির ময়লা-আবর্জনার স্তুপ। মাঝখানে পানি শূন্য উঁচু সমতল ভূমিতে শুকিয়ে পড়েছে কচুরিপানা, কোথাও কোথাও জন্মেছে সবুজ ঘাস ও লতা-পাতা। শক্ত ও উঁচু নদীর বুকে সুবিধাজনক স্থানে পথ বানিয়ে স্যান্ডেল পায়ে পারাপার হচ্ছেন জনসাধারণ।

    জলাবদ্ধতা নিরসনে মাত্র তিন বছর আগে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ময়ূর ও হাতিয়া নদীর ১২ কিলোমিটার খনন হলেও বর্তমান চিত্র এটি। এ অবস্থায় জলাবদ্ধতা নিরসনে নদী দুটি খননের যে আসল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তা ভেস্তে গেছে।

    খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) সূত্রে জানা গেছে, খুলনা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ সাতটি ড্রেনের মুখ ময়ূর ও হাতিয়া এই দুই নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ বছর সংস্কার না হওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ময়ূর নদ ও হাতিয়া নদী ভরাট হয়ে যায়। কোন কোন স্থানে নদী দখলেরও ঘটনা ঘটে। সঙ্গত কারণে সামান্য বৃষ্টিতেই নগরীতে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। চরম দুর্ভোগে পড়ে জনসাধারণ।

    এ অবস্থা থেকে উত্তরণে সিটি করপোরেশন নগর উন্নয়ন প্রকল্পে নদী দুটির তলদেশের পলি ও ময়লা অপসারণসহ জোয়ার-ভাটা নিশ্চিতকরণের বিষয়টি গুরুত্ব দেয়। বিশেষ করে কেসিসি’র সিআরডিপি’র (নগর উন্নয়ন প্রকল্পে) আওতায় দুই নদীর অন্তত ১১.৬৬ কিলোমিটার খননে প্রকল্প গ্রহণ করে। এডিবির অর্থায়নে খনন কাজের ব্যয় ধরা হয় ১৪ কোটি ৫২ লাখ ৫১ হাজার টাকা।

    ২০১৩ সালের ৬ অক্টোবর এই খনন কাজের দরপত্র আহ্বান করা হয়। একই বছর ১৩ ডিসেম্বর ওয়ার্ক অর্ডার দেয়া হয়। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জামিল ইকবাল (জেবি) ও কামরুল এন্টারপ্রাইজ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে।

    কাজের প্রথম পর্যায়ে শ্মশান ঘাট এলাকায় পানি কম থাকায় ম্যানুয়ালি নদী খনন শুরু হয়। কিন্তু ম্যানুয়াল ব্যবস্থা পাল্টে নদীর গভীরতম স্থানে ১২টি সেমি ড্রেজার ব্যবহার করে এ খনন কাজ চালানো হয়। ২০১৬ সালে এ খনন কাজ শেষ হয়। কিন্তু কাজে অনিয়ম হওয়ায় প্রকল্পের সফলতা নিয়ে তখনই প্রশ্ন দেখা দেয়।

    স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নদী দুটিতে নামমাত্র খনন করা হয়েছে। খননের নামে শুধুমাত্র পানি পরিষ্কার করা হয়। নদী থেকে উত্তোলন করা পানিতে তেমন কোনো মাটির অস্তিত্ব ছিল না বা পর্যাপ্ত পরিমাণ মাটি জমা হতে দেখা যায়নি। তবে কিছু পলিথিন উঠিয়ে নদীর দুপাশে রাখা হয়েছিল।

    তারা বলেন, সেমি ড্রেজার দিয়ে কোনোভাবেই নদীর তলদেশের মাটি খনন করা সম্ভব না। ফলে যে অবস্থা ছিল তাই রয়ে গেছে। ফলে সিটি করপোরেশনের উদ্যোগ বিফলে গেছে। ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে নদী খনন করা উচিত ছিল।

    বেসরকারি সংস্থা সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সম্পাদক কুদরত-ই-খুদা বলেন, ভরাট হওয়া নদী দুটির পলি ও ময়লা অপসারণ করার কথা থাকলেও ড্রেজারের মাধ্যমে শুধুমাত্র পানি অপসারণ করা হয়। লোক দেখানো খননে কচুরিপানার শেকড়সহ মাটি পানির নিচেই রয়ে গেছে। এছাড়া খননে যা উঠানো হয়েছিল, রোদ ও বৃষ্টিতে তা ফের নদীতে গিয়ে পড়েছে। ফলে দ্রুতই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

    নদীর খনন কাজে অনিয়মের কথা স্বীকার করে সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, ময়ূর ও হাতিয়া নদীর খনন কাজ হিসাব অনুযায়ী হয়নি। বড় ধরনের পুকুর চুরি হয়েছে। খনন কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হওয়ায় এ দুর্দশার সৃষ্টি হয়েছে। তাই দুদকের উচিত এ ব্যাপারে সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া।

    প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ড ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে ময়ূর নদকে ঘিরে নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ফিজিবিলিটি স্টাডি শুরু হয়েছে। প্রকল্পের আওতায় ময়ূর নদ খননসহ প্রটেকশন ওয়াল, ওয়াকওয়ে, উন্মুক্ত স্থান ও সেতু নির্মাণ করা হবে।   সূত্র : ইউএনবি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Sofiqur

    গুম সংক্রান্ত অধ্যাদেশের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়েছে : শফিকুল আলম

    August 28, 2025
    BUET

    বুয়েটের সব পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা

    August 28, 2025

    ৩৪ বছর পর চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

    August 28, 2025
    সর্বশেষ খবর
    সন্তানের আত্মনির্ভরশীলতা গড়ে তোলার কৌশল

    সন্তানের আত্মনির্ভরশীলতা গড়ে তোলার কৌশল: অভিভাবকদের গাইড

    বাড়িতে ছোট বিজনেস শুরু করার আইডিয়া

    বাড়িতে ছোট বিজনেস শুরু করার আইডিয়া নিয়ে আলোচনা

    সেলিনা জেটলি

    সালমান মেয়েদের ভীষণ চোখে চোখে রাখতেন : সেলিনা জেটলি

    ইসলামী ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা

    ইসলামী ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে টাকা ও সিসি ক্যামেরা নিয়ে গেল চোর

    তাসনিয়া ফারিণ

    পোশাক বিতর্কে তাসনিয়া ফারিণ

    Hero Splendor 125

    Hero Splendor 125: সাশ্রয়ী ও জ্বালানি-দক্ষ বাইক, ৯০ কিমি প্রতি লিটার মাইলেজ

    did anyone win the powerball

    Powerball Numbers Last Night: $861M Jackpot Drawn, No Grand Prize Winner

    স্ত্রী-গুণ

    ৪টি গুণ স্ত্রীর মধ্যে থাকলে আপনি সৌভাগ্যবান

    Certificate

    নতুন নিয়মে অনলাইনে সার্টিফিকেট সত্যায়ন করার পদ্ধতি

    Sofiqur

    গুম সংক্রান্ত অধ্যাদেশের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়েছে : শফিকুল আলম

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.