লাইফস্টাইল ডেস্ক : গ্যাসের সমস্যা বলতে পেট ফাঁপা, পেট জ্বালাপোড়া করা, বমি বমি ভাব, মৃদু পেট ব্যথা এবং পেটের কারণে অস্বস্তি বোধ করা এ জাতীয় সমস্যাকে বোঝানো হয়।
বিভিন্ন কারণে পেটে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। এদের মধ্যে অন্যতম ডিস্পেপসিয়া, গ্যাস্ট্রিক আলসার বা পেপটিক আলসার, আইবিএস। কোনো কোনো ক্ষেত্রে হেলিকোব্যাকটর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া দ্বারাও পেপটিক আলসার হয়ে ব্যথা হতে পারে।
সে ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট চিকিত্সা প্রয়োজন রয়েছে। চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে নির্দিষ্ট মেয়াদে ওষুধ সেবন করলে এই ব্যাকটেরিয়া নির্মূল করা সম্ভব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পেটের ক্যান্সারের রোগীও গ্যাসের ব্যথা নিয়ে চিকিত্সকের কাছে আসেন।
রোগ নির্ণয় পদ্ধতি
গ্যাসের সমস্যার সঠিক কারণ নির্ণয় করার জন্য রোগের পুরনো ইতিহাস শারীরিক পরীক্ষা ও ল্যাবরেটরি পরীক্ষা প্রয়োজন। প্রয়োজনে রক্ত পরীক্ষা, ইসিজি এন্ডোস্কোপি (মুখ দিয়ে নল ঢুকিয়ে পরিপাকতন্ত্র পরীক্ষা পদ্ধতি) আলট্রাসনোগ্রাফি করে সঠিক কারণ নির্ণয় করা হয়। তবে যেকোনো পরীক্ষা চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে করাই ভালো।
গ্যাসের ট্যাবলেট কি কার্যকরী?
যেহেতু বিভিন্ন কারণে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে, তাই সব ক্ষেত্রে একই ধরনের ওষুধ কার্যকরী নয়। তবে গ্যাসের সমস্যা ডিস্পেপসিয়া ও পেপটিক আলসারের কারণে হয়ে থাকলে ওমিওপ্রাজল গ্রুপের ওষুধের মাধ্যমে নিরাময় হয়। সব ধরনের গ্যাসের সমস্যা এই ওষুধে ভালো হয় না।
কখন ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন
উপরে বর্ণিত পদ্ধতিগুলো কাজে না লাগলে অথবা বয়স ৫৫ বা এর বেশি হলে গ্যাসের সমস্যার জন্য চিকিত্সকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
সমাধান
বেশির ভাগ গ্যাসের সমস্যা আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন পদ্ধতির কারণে হয়ে থাকে। তাই নিয়মিত ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, অতিরিক্ত ঝাল, ভাজা-পোড়া ও মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করা হলে সুফল বয়ে আনতে পারে। খেতে সমস্যা ও উন্নতি না হলে চিকিত্সকের শরণাপন্ন হতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন
ডা. মো. রেয়াজউদ্দিন
কনসালট্যান্ট, মেডিসিন ও গ্যাস্টো-লিভার বিভাগ
ইবনে সিনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল
গ্যাসের সমস্যা বলতে পেট ফাঁপা, পেট জ্বালাপোড়া করা, বমি বমি ভাব, মৃদু পেট ব্যথা এবং পেটের কারণে অস্বস্তি বোধ করা এ জাতীয় সমস্যাকে বোঝানো হয়।
কারণ
বিভিন্ন কারণে পেটে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। এদের মধ্যে অন্যতম ডিস্পেপসিয়া, গ্যাস্ট্রিক আলসার বা পেপটিক আলসার, আইবিএস। কোনো কোনো ক্ষেত্রে হেলিকোব্যাকটর পাইলোরি ব্যাকটেরিয়া দ্বারাও পেপটিক আলসার হয়ে ব্যথা হতে পারে।
সে ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট চিকিত্সা প্রয়োজন রয়েছে। চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে নির্দিষ্ট মেয়াদে ওষুধ সেবন করলে এই ব্যাকটেরিয়া নির্মূল করা সম্ভব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পেটের ক্যান্সারের রোগীও গ্যাসের ব্যথা নিয়ে চিকিত্সকের কাছে আসেন।
রোগ নির্ণয় পদ্ধতি
গ্যাসের সমস্যার সঠিক কারণ নির্ণয় করার জন্য রোগের পুরনো ইতিহাস শারীরিক পরীক্ষা ও ল্যাবরেটরি পরীক্ষা প্রয়োজন। প্রয়োজনে রক্ত পরীক্ষা, ইসিজি এন্ডোস্কোপি (মুখ দিয়ে নল ঢুকিয়ে পরিপাকতন্ত্র পরীক্ষা পদ্ধতি) আলট্রাসনোগ্রাফি করে সঠিক কারণ নির্ণয় করা হয়। তবে যেকোনো পরীক্ষা চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে করাই ভালো।
গ্যাসের ট্যাবলেট কি কার্যকরী?
যেহেতু বিভিন্ন কারণে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে, তাই সব ক্ষেত্রে একই ধরনের ওষুধ কার্যকরী নয়। তবে গ্যাসের সমস্যা ডিস্পেপসিয়া ও পেপটিক আলসারের কারণে হয়ে থাকলে ওমিওপ্রাজল গ্রুপের ওষুধের মাধ্যমে নিরাময় হয়। সব ধরনের গ্যাসের সমস্যা এই ওষুধে ভালো হয় না।
কখন ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন
উপরে বর্ণিত পদ্ধতিগুলো কাজে না লাগলে অথবা বয়স ৫৫ বা এর বেশি হলে গ্যাসের সমস্যার জন্য চিকিত্সকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
সমাধান
বেশির ভাগ গ্যাসের সমস্যা আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন পদ্ধতির কারণে হয়ে থাকে। তাই নিয়মিত ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, অতিরিক্ত ঝাল, ভাজা-পোড়া ও মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করা হলে সুফল বয়ে আনতে পারে। খেতে সমস্যা ও উন্নতি না হলে চিকিত্সকের শরণাপন্ন হতে হবে।
পরামর্শ দিয়েছেন
ডা. মো. রেয়াজউদ্দিন
কনসালট্যান্ট, মেডিসিন ও গ্যাস্টো-লিভার বিভাগ
ইবনে সিনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।