লাইফস্টাইল ডেস্ক : সকালে ঠাণ্ডা তো বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবার গরম। আর রাত হলেই গায়ে চাপাতে হচ্ছে পাতলা চাদর। এই ঋতু পরিবর্তন ভাল লাগলেও বহু মানুষই ভুগছেন সর্দি-কাশিতে। সেই সঙ্গে বারোটা বাজছে গলার স্বরেরও। প্যারাসিটামল খেয়ে জ্বর তো কমিয়ে ফেলছেন ঠিকই। কিন্তু গলায় ব্যথা, বন্ধ নাক নিয়ে কোনও কাজেই যেন মন লাগছে না। উপায় কী?
সকালে ঠান্ডা তো বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবার গরম। আর রাত হলেই গায়ে চাপাতে হচ্ছে পাতলা চাদর। এই ঋতু পরিবর্তন ভাল লাগলেও বহু মানুষই ভুগছেন সর্দি-কাশিতে।
সেই সঙ্গে বারোটা বাজছে গলার স্বরেরও। প্যারাসিটামল খেয়ে জ্বর তো কমিয়ে ফেলছেন ঠিকই। কিন্তু গলায় ব্যথা, বন্ধ নাক নিয়ে কোনও কাজেই যেন মন লাগছে না।
তাহলে এই শারীরিক অস্বস্তি থেকে বাঁচার উপায় কী? ওষুধ ছেড়ে সাহায্য নিতে পারেন ঘরোয়া টোটকার। তবে অ্যান্টিবায়োটিকের মতো যে বিরাট আরাম পাবেন তা কিন্তু নয়।
তবে সাময়িকভাবে গলা ব্যথা, গলায় জ্বালাভাব ও সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েই যাবেন। তার জন্য আপনাকে মাঝে মাঝেই ঈষদুষ্ণ গরম জল খেতে হবে। এতে গলায় বেশ আরাম পাবেন।
চাইলে তার সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। সর্দি-কাশির সমস্যা সারাতে মধুর ব্যবহার বেশ পুরনো। জলে ভাল না লাগলে চায়ের সঙ্গেও মিশিয়ে নিতে পারেন মধু।
গলা খুসখুস করলে আপনি নুন জলে গার্গেল করতে পারেন। এতে গলার স্বর আবার আগের মতোই ফিরে আসবে। বুকে কফ জমে থাকলে তাও বের করে দিতে কাজ করবে গার্গেল।
কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আদার উপর ভরসা রাখতে পারেন। আর তার সঙ্গেও যদি একটু মধু মিশিয়ে নিতে পারেন, তাহলে তো আর কোনও কথাই নেই।
যখনই গলা থেকে স্বর বেরবে না বা গলায় ব্যথা হবে তখন এটা খেতেই পারেন। তার জন্য প্রথমে এক টুকরো আদা কুচি করে কেটে নিন। এরপর তার সঙ্গে মধু মিশিয়ে চুষে খান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।