জুমবাংলা ডেস্ক: যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার কারনেই নারী ফুটবলে সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়া সম্ভবপর হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে নারী ফুটবল সহ অন্যান্য খেলাতে নারীদের উৎসাহিত করেছিলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীই প্রথম নারীদের খেলাধুলায় অংশগ্রহনে পৃষ্ঠপোষকতা করেন। কিন্তু বিএনপি জামায়াতের সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী সে উদ্যোগকে বন্ধ করে দেয়। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট চালু করেন।’
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হল ছাত্রলীগ আয়োজিত বজ্রকন্ঠ থেকে স্বাধীনতা ক্রিকেট টুর্নামেন্টের গ্রান্ড ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমরা প্রতিবছর বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুর্ধ ১৭ টুর্নামেন্ট আয়োজন করছি। শুধু তাই নয়, আমরা বঙ্গবন্ধু আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়নশীপ আয়োজন করছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এ বছরেই আমরা আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজন করবো।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মো: শহীদুল্লাহ হল ছাত্রলীগ এর সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদ এর সভাপতিত্বে প্রধান আলোচকের বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. মাকসুদ কামাল, সম্মানিত আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এড. এ বি এম রিয়াজুল কবির কাওছার ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মো: শহীদুল্লাহ হলের প্রাধাক্ষ্য জনাব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাবেদ হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।