সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানে অর্থনৈতিক সংকট একটি সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। এই সংকট মোকাবেলায় দেশটিকে বৈদেশিক ঋণের উপর নির্ভর থাকতে হয়। তবে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক ঋণ পরিশোধও দেশটির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই পরিস্থিতিতে তাদের তাকিয়ে থাকতে হয় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) অথবা পুরোনো বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর দিকে। তবে খাইবার পাখতুনখোয়ার তারবেলা এলাকায় বিশাল এক সোনার মজুত আবিষ্কারের দাবি দেশটির ঋণ পরিশোধের এক নতুন আশার আলো দেখিয়েছে।

এই বিপুল সোনার ভান্ডার দিয়ে দেশটির সব বিদেশি ঋণ পরিশোধ করা সম্ভব হবে বলে দাবি করেছেন পাকিস্তান ফেডারেশন অব চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফপিসিসিআই) সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি হানিফ গওহর।
করাচি প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় হানিফ গওহর জানান, খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের হরিপুর জেলার তারবেলা এলাকায় ৬৩৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের বিশাল এক সোনার মজুত আবিষ্কৃত হয়েছে। এই মূল্য পাকিস্তানের সমস্ত বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের জন্য যথেষ্ট বলে তিনি দাবি করেন।
তিনি বলেন, বিষয়টি ইতোমধ্যে পাকিস্তানের বিশেষ বিনিয়োগ সহায়তা কাউন্সিল (এসআইএফসি) এবং পাকিস্তান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (এসবিপি) গভর্নরের নজরে আনা হয়েছে। খননকাজ শুরুর প্রস্তুতির জন্য অস্ট্রেলিয়া ও কানাডার দুটি ড্রিলিং কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পেলেই তারবেলার মাটির নিচ থেকে সোনা উত্তোলনের কাজ শুরু হবে।
মুন্সীগঞ্জের পোষা বিড়াল: প্রথমবারের মতো পোষা বিড়ালের ইতালি যাত্রা, খরচ এক লাখ টাকা
তবে এই বিশাল সোনা মজুত আবিষ্কারের বিষয়ে সরকারিভাবে এখনো কোনো তথ্য প্রকাশিত হয়নি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



