
জানা যায়, স্থানীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে কেন্দ্র থেকে খুলনা মহানগর মহিলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ বাগিয়ে এনেছিলেন সাদিয়া মুক্তা। পরে দলীয় পদ ব্যবহার করে অপরাধী চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যান।
তার বাবা আলতাফ সরদার এক সময় নগরীর সোনাডাঙ্গা এলাকায় মুদি দোকানের ব্যবসা করতেন। স্বামী শুকুর আলী প্লট ও জমির ব্যবসা করতেন। সাদিয়া খুলনায় বহুতল ভবন, বিলাশ বহুল ফ্ল্যাট ও রেস্টুরেন্টের মালিক হয়েছেন। পুলিশের তদন্তে এসব তথ্য জানা গেছে। তবে নানা অভিযোগের পর ২০১৯ সালের ৩১ জুলাই তাকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার শেখ মনিরুজ্জামান মিঠু জানান, ২৪ জানুয়ারি নগরীর বাবু খান সড়কের কাজী মঞ্জুরুল ইসলামের বাড়ি থেকে প্রায় ৫০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, নগদ অর্থসহ প্রায় ২৯ লাখ টাকার মালামাল চুরি হয়। এ ঘটনায় পুলিশ চোর সিন্ডিকেটের কয়েকজনকে গ্রেফতার করলে তারা চোরাচালানের হোতা হিসেবে সাদিয়ার নাম বলে। পরে তার বাড়ি থেকে চুরি যাওয়া স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করা হয়।
কেএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ এহসান শাহ বলেন, সাদিয়া গ্রেফতারের পর থেকেই তার স্বামী পলাতক। সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



