প্রত্যেক মানুষের যেকোনো সময় প্যানিক অ্যাটাক হতে পারে। কোন নির্দিষ্ট কারণ ব্যতীত প্যানিক অ্যাটাক হতেই পারে। কিন্তু যদি বুঝতে পারেন প্যানিক অ্যাটাক হতে যাচ্ছে তাহলে নিজেকে শান্ত করার চেষ্টা করতে হবে।
প্যানিক অ্যাটাক থেকে বাঁচার জন্য কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। আপনি হয়তো কারো কাছ থেকে একটি দুঃসংবাদ পেয়েছেন। এরপর আপনার অস্থির লাগতে পারে, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ বৃদ্ধি পেতে পারে।
এ সময় নিজেকে শান্ত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। জোরে জোরে শ্বাস নেওয়া এবং ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ার পদ্ধতি বেশ কার্যকর। সাধারণত প্যানিক এটাক থেকে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে না।
নিজের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করার চেষ্টা করুন। যদি অতিরিক্ত জটিল পরিস্থিতি সম্মুখীন হন তাহলে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এর পরামর্শ মেনে নিতে পারেন।
সকল ধরনের ডিপ্রেশন থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। প্রয়োজনে এন্টি-ডিপ্রেশন মেডিসিন গ্রহণ করতে পারেন। একজন দক্ষ থেরাপিস্টের সাথে কথোপকথনের মাধ্যমে নিজের স্ট্রেস এবং প্যানিক অ্যাটাক কমিয়ে নিয়ে আসতে পারেন।
প্যানিক অ্যাটাকের সময় অস্থিরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে একজন থেরাপিস্ট আপনাকে ভালোই সহযোগিতা করতে পারে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার ফলে প্যানিক অ্যাটাক ঘটতে পারে।
প্যানিক অ্যাটাক এর সময় মানসিক চাপ বৃদ্ধির সাথে সাথে ভয়ের সৃষ্টি হতে পারে। এই সময় আপনার শ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে এবং অনেক ঘেমে যেতে পারেন। মানসিক চাপ এবং উদ্যোগ থেকে দূরে রাখতে পারলে প্যানিক অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।