
খামারিরা জানান, ১৫/২০ টাকা দরে কোনো কোনো দিন বিক্রি করতে হয় দুধ, এতে করে লোকসানে তারা। বিশেষ করে খড় ও ভূষির দাম বেশি থাকায় এবং দুধের দাম কম হওয়ায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে খামারিরা।
জানা যায়, নাটোরের সিংড়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে প্রায় ৬০০টি গরুর খামার রয়েছে। রয়েছে বিভিন্ন বাজার ও হাট। এসব স্থানীয় হাট-বাজারে দুধ বিক্রি হয়। বাড়িতে পুষ্টির চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি মহাজনদের কাছে প্রতিদিন ৪০/৬০ লিটার একেকজন খামারী বিক্রি করতে আসেন। কিন্তু লকডাউনের কারনে বাজার মন্দা থাকায় মহাজন না আসলে দুধ নেওয়ার মত ক্রেতাও থাকে না। দুধ নিয়ে বাড়ি ফেরাও কষ্টের কারন হওয়ায় বুক ভরা কষ্ট নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয় তাদের। এজন্য মিল্ক ভিটা গড়ে তোলার দাবি খামারিদের।
উপজেলা প্রাণীসম্পদ অফিসার ডা. খুরশিদ আলম জানান, কলম, চামারী, হাতিয়ান্দহ এলাকায় বহু খামারি আছে। চামারী ও হাতিয়ান্দহতে বেসরকারি ভাবে প্রাণ ও আরং দুগ্ধ ক্রয় করে। শুক্রবার কিংবা অন্যান্য ছুটির দিন দুধ ক্রয় বন্ধ থাকে। তিনি আরো বলেন, ইটালী, ডাহিয়া ইউনিয়নে সরকারি ব্যবস্থাপনায় দুধ শীতলীকরণ অর্থাৎ ক্রয়কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য সুপারিশ পাঠানো হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



