Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ম্যারাডোনার ক্যারিয়ার যেভাবে শেষ হলো
    খেলাধুলা

    ম্যারাডোনার ক্যারিয়ার যেভাবে শেষ হলো

    Zoombangla News DeskNovember 26, 20207 Mins Read
    Advertisement

    ১৯৯৪ সালে আর্জেন্টিনার সুপারস্টার ডিয়েগো ম্যারাডোনার ফুটবল ক্যারিয়ারে নেমে এসেছিল বিশাল এক বিপর্যয়। তার শরীরে নিষিদ্ধ বলবর্ধক ধরা পড়ায় তাকে বিশ্বকাপের আসর থেকে বিদায় নিতে হয়েছিল খুবই মর্মান্তিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে।

    ১৯৯৪ সালের ৩০শে জুন আমেরিকায় বিশ্বকাপের আসরে ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা এক চরম নাটকীয় ঘোষণায় জানায় ম্যারাডোনার মূত্রের নমুনা পরীক্ষায় বলবর্ধকের উপস্থিতি প্রমাণিত হয়েছে। তাই আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের খেলোয়াড় ডিয়েগো ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনা- নাইজেরিয়া ম্যাচে নিষিদ্ধ বলবর্ধক ব্যবহারের নিয়মবিধি লংঘন করায় তাকে খেলা থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ওই সময় ফুটবল জগতের সম্ভবত সবচেয়ে উজ্জ্বল তারকা ম্যারাডোনার শরীরে নিষিদ্ধ বলবর্ধক এফেড্রিন পাওয়ার পর তাকে টুর্নামেন্ট থেকে বহিষ্কারের এই ঘোষণায় হতবাক ও ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন আর্জেন্টিনার ভক্তরা। তারা বলেন দলের প্রাণকেন্দ্র – মেরুদন্ড ম্যারাডোনাকে তারা দারুণভাবে মিস করবেন। কেউ কেউ আবার এমন কথাও বলেন যে তিনি আর্জেন্টিনা টিমের প্রাণ হতে পারেন, কিন্তু তিনি চরম বোকামো করেছেন। দলের কর্মকর্তারাও বোকা- তাদের উচিত ছিল ম্যারাডোনাকে নিয়ন্ত্রণ করা।

    ডঃ রবের্তো পেইদ্রো একজন নামকরা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ, যিনি ছিলেন ওই বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা মেডিক্যাল টিমের একজন তিনি বলেন ডিয়েগো সেসময় মরিয়া হয়ে গিয়েছিলেন। তিনি একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন- তিনি কাঁদতে শুরু করলেন। কারও সঙ্গে কথা না বলে একটা ঘরে ঢুকে তিনি দরজা বন্ধ করে দিলেন। আমি গিয়ে ম্যানেজার ব্যাসিলেকে বললাম ম্যারাডোনা খেলবেন না। তিনি তখন সব খেলোয়াড়দের একসঙ্গে ডাকলেন এবং খবরটা জানালেন। মনে হচ্ছিল কেউ মারা গেছে- কারও অন্তেষ্ট্যি হচ্ছে। সবাই চুপ, কেউ হাসিঠাট্টা করছে না, কথা বলছে না, অনেকে খাচ্ছেও না।

       

    ডঃ পেইদ্রো বলেন ওই অবস্থাতেই তারা বুলগেরিয়ার সঙ্গে খেলতে গিয়েছিলেন।

    ম্যারাডোনার ১৭ বছরের উজ্জ্বল আন্তর্জাতিক ফুটবল ক্যারিয়ার ইতি ঘটেছিল ওই ঘটনার মধ্যে দিয়ে। আর এর পরের দুটি ম্যাচে হেরে আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপে জেতার সবরকম আশাভরসাও একটা লজ্জাজনক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে ভেঙে চূরমার হয়ে গিয়েছিল।

    ১৯৯৪ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপের আসর বসেছিল আমেরিকার মত একটা দেশে যার ফুটবলের কোন দীর্ঘ ইতিহাস নেই। সেই বিশ্বকাপের একটা আকর্ষণ ছিল জার্মানি তার আগের বিশ্বকাপ বিজয়ীর খেতাব ধরে রাখতে পারে কীনা সেটা দেখা। কিন্তু তার চেয়েও ফুটবলপ্রেমীদের জন্য আরও বড় আকর্ষণ ছিল ডিয়েগো ম্যারাডোনার আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফেরা, যে ম্যারাডোনা ছিলেন ১৯৮৬ সালে মেক্সিকোর বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার সাফল্যের পেছনে প্রধান তারকা।

    ৯৪ সালের বিশ্বকাপ যখন হচ্ছে সেসময় ইতোমধ্যেই ৩৪বছরের ম্যারাডোনা কোকেন সেবনের জন্য দুবছর খেলা থেকে বাইরে কাটিয়েছেন । তখনও তিনি শারীরিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠেননি। কিন্তু এত কিছুর পরেও দশ নম্বর খেলোয়াড় যার ম্যজিকে মুগ্ধ তার লক্ষ লক্ষ ফুটবলভক্ত তিনি আবার মাঠে নামছেন। ফলে উত্তেজনা তখন চরমে।

    ডঃ পেইদ্রো বলছিলেন ম্যারাডোনাকে সবসময় ঘিরে থাকত একটা হালকা মেজাজের আনন্দমুখর পরিবেশ। ধরুন- কোনো লাঞ্চ পার্টি বা নৈশভোজের পার্টি হচ্ছে- তিনি টেবিলে টেবিলে ঘুরে নিজের জীবনের গল্প – বিশ্বকাপে তার খেলার নানা কাহিনি বলতেন। তিনি খেলোয়াড়দের একসঙ্গে করতে পারতেন, তাদের উৎসাহ জোগাতেন, তাদের আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে সাহায্য করতেন।

    ওই প্রথমবার ডঃ পেইদ্রো গিয়েছিলেন বিশ্বকাপ টিমে চিকিৎসক হিসাবে। সব খেলোয়াড়ের সঙ্গেই তার যোগাযোগ ছিল, বিশেষ করে ডিয়েগো ম্যারাডোনার সঙ্গে। টুর্নামেন্টে যোগ দেবার জন্য বুয়েনাস আয়ার্স ছাড়ার আগে থেকেই তিনি ম্যারাডোনার সঙ্গে কাজ করছিলেন। তিনি বলছিলেন টুর্নামেন্টের আগে এবং খেলার সময় তারা ডিয়েগোর শারীরিক সক্ষমতার দিকে চোখ রাখছিলেন।।

    তিনি বলেন, খেলার সময় তিনি ফুসফুসে সর্বোচ্চ কতটা অক্সিজেন ধরে রাখতে পারছেন, কতটা দম পাচ্ছেন- আমরা তা যাচাই করেছিলাম। শুধু তার নয়, সব খেলোয়াড়ের। আমেরিকায় পৌছানোর আগে তার দম বাড়ানোটা খুব জরুরি ছিল। আমেরিকায় পৌছানোর পর দেখলাম তার ফিটনেস বেড়ে গেছে। আমি যা আশা করছিলাম তিনি তার থেকেও ভাল করছিলেন।

    রবার্তো বলছেন ম্যারাডেনার ফিটনেস বাড়ার পর দলের খেলোয়াড়রা মাঠে নামার জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠেন। এবং ২১শে জুন গ্রিসের বিরুদ্ধে তাদের প্রথম গ্রুপ ম্যাচে আর্জেন্টিনা গ্রিসকে হারায় ৪-০ গোলে। গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতা হ্যাট্রিক করেন এবং ম্যারাডোনা করেন চতুর্থ গোলটি। আর্জেন্টিনার ক্যাপ্টেন ম্যারাডোনা খেলেন পুরো ৯০ মিনিট।

    ম্যারাডোনা আশাই করতে পারেননি পুরো নব্বই মিনিট তিনি খেলতে পারবেন। তিনি ভেবেছিলেন হয়ত ৬০ মিনিটেই তার দম ফুরিয়ে যাবে। কিন্তু খেলতে খেলতে তিনি বুঝতে পারছিলেন তিনি পুরোটা টেনে নিয়ে যেতে পারবেন, বলেন ডঃ পেইদ্রো।

    এর চারদিন পর ছিল গ্রুপ পর্বে আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় ম্যাচ। প্রতিপক্ষ আরও শক্ত- নাইজেরিয়া। মাত্র আট মিনিটের মাথায় শারীরিকভাবে শক্তিশালী অ্যাথলেট নাইজেরিয়ানরা এগিয়ে গেল ম্যাচে। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই সব কিছু পাল্টে দিল কানেজিয়া আর ম্যারাডোনার অসাধারণ গতি ও খেলার কৌশল।

    প্রথমার্ধের খেলা শেষ হবার মুখে দুটো গোল দিলেন ম্যারাডোনা- হাফ টাইমে স্কোর দাঁড়াল ২-১। খেলার মাঠের উত্তেজনা থেকে তখন অনেক দূরে ছিলেন রবের্তো। তিনি তখন ফিফা কর্মকর্তা এবং নাইজেরিয় টিমের চিকিৎসকদের সঙ্গে ছিলেন এক বৈঠকে। সেখানে আলাপ হচ্ছিল শরীরে বলবর্ধক আছে কীনা তা দেখার জন্য দলের কোন্ কোন্ খেলোয়াড়কে ডোপ টেস্টের মুখোমুখি করা হবে।

    ফিফার সব টুর্নামেন্টেই এটা একটা নৈমিত্তিক প্রক্রিয়ার অংশ যেখানে যে কাউকেই তারা এই পরীক্ষার জন্য বেছে নেয়। সেখানে বাছাই পর্বে উঠল ম্যারাডোনার নম্বর – দশ। খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সোরগোল পড়ে গেল।

    ড: পেইদ্রো বলেন, আমার মনে আছে লোকের কথাবার্তা- আমাদের এখন ক্যামেরা আনতে হবে। সেসময় লোকের হাতে তো ক্যামেরা ফোন থাকত না। ওরা বলতে লাগল – ক্যামেরা জোগাড় করতে হবে – ম্যারাডোনা যখন পরীক্ষার জন্য হাজির হবেন – ওর ছবি তুলতে হবে।

    ওই সময়ের একটা বিখ্যাত ছবি আছে- আর্জেন্টিনার দুই-এক গোলে জেতা ম্যাচের পর পিচ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন ম্যারাডোনা- মুখে হাসি- ঠাট্টা করছেন। সাদা প্যান্ট ও জামা পরা একজন তরুণী আমেরিকান নার্সের হাত ধরে তিনি হেঁটে যাচ্ছেন। ওই নার্স ছিলেন ফিফার মেডিক্যাল টিমের কর্মী। ম্যাচ শেষের হুইসিল বাজার আগে পর্যন্ত ওই নার্সের সঙ্গে গল্প করছিলেন রবের্তো পেইদ্রো।

    তিনি বলেন, খেলা শেষ হবার সাথে সাথে আমি তাকে বলেছিলাম- তুমি আমার সঙ্গে এসো। ম্যারাডোনাকে নিয়ে যাবে। তার সঙ্গে ছবিতে তোমাকে দেখা যাবে বিশ্বের সর্বত্র। নার্স হেসে আমার সঙ্গে পিচে এসেছিল। পরে অবশ্য মিডিয়াতে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল- ম্যারাডোনাকে নিয়ে যাবার জন্য কেন আর কীভাবে ওই নার্স একেবারে পিচে ঢুকে এল।

    কারও মধ্যে কিন্তু ওই পর্যায়ে কোনো উদ্বেগ ছিল না, বলছিলেন ড: পেইদ্রো। ম্যারোডোনা ও আর্জেন্টিনার আরেকজন প্লেয়ার এবং সেইসঙ্গে নাইজেরিয়া দলের নির্বাচিত দুজন খেলোয়াড় তাদের মূত্রের নমুনা দিলেন।

    পরের দিন আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান হুলিও গ্রনদোনার কাছ থেকে জরুরি ফোনকল পেলেন ড: পেইদ্রো। তিনি বলেন, হুলিও বললেন একটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। ম্যারাডোনার মূত্রে বলবর্ধক পাওয়া গেছে। আপনাকে সেপ ব্ল্যাটারকে ফোন করতে হবে। তিনি আমাকে ব্ল্যাটারের নম্বর দিলেন। বললেন ওকে ফোন করুন – তারপর আমাকে জানান তিনি কী বলেন। আমি বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও ব্ল্যাটারকে পেলাম না।

    অন্য টিম ডাক্তার বিশ মিনিট চেষ্টার পর সেপ ব্ল্যাটারকে ফোনে পেলেন। তিনি ড: পেইদ্রোকে জানালেন – ব্ল্যাটার তাকে বলেছেন – দেখুন ব্যক্তিটি ম্যারাডোনা- কিচ্ছু করার নেই। পরীক্ষার ফল পজিটিভ- কিচ্ছু করা যাবে না।

    রর্বেতো পেইদ্রো বলছেন সেপ ব্ল্যাটার কোনো একটা সমঝোতায় আসবেন এমনটা অবশ্য তিনি আশা করেননি। তিনি চেয়েছিলেন মি: ব্ল্যাটারকে অন্তত এটুকু বলতে যে তারা তাকে নিষিদ্ধ কোন বলবর্ধক দেন নি। তাই তাদের কাছে ব্যাপারটা অসম্ভব মনে হচ্ছে।

    কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই জানা গেল ডিয়েগো ম্যারাডোনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক তাকে ওজন কমানোর জন্য একটি ওষুধ দিয়েছিলেন যার একটা উপাদান ছিল নিষিদ্ধ এফিড্রিন। এই এফিড্রিন সাধারণ জ্বরজারির উপশমে ব্যবহৃত হয়।

    রর্বেতো এবং দলের সঙ্গে যুক্ত অন্য চিকিৎসকরা জোর দিয়ে বলেছিলেন তারা এই ওষুধের বিষয় কিছুই জানতেন না। এবং ম্যারাডোনা নিজেও জানতেন না ওই ওষুধে নিষিদ্ধ পদার্থ রয়েছে। কিন্তু দ্বিতীয়বার পরীক্ষার ফলও পজিটিভ হওয়ায় তাকে টুর্নামেন্ট থেকে বহিষ্কার করা হয়।

    তারকা ফুটবলার ম্যারাডোনার অনুপস্থিতিতে আর্জেন্টিনা পরের গেমে বুলগেরিয়ার কাছে হারে ২-০ গোলে। স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে সেই খেলা দেখতে হয় ম্যারাডোনাকে । এভাবেই ইতি ঘটে তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ।

    রর্বেতো পেইদ্রো অবশ্য কখনও মনে করেননি ডিয়েগো ম্যারাডোনা তার কাছে তথ্য লুকিয়ে তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন, বরং দুজনের মধ্যে সবসময় যোগাযোগ ছিল। ওই ঘটনার বহু বছর পর যখন ডিয়েগোর হৃদযন্ত্রের সমস্যা হয়েছিল তখন তাকে ব্যক্তিগত বিমানে করে উরুগুয়ে থেকে দেশে ফিরিয়ে এনে তার চিকিৎসা করেছিলেন ড: রবের্তো পেইদ্রো।

    অনেকবার তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল ম্যারাডোনার। শুধু একবার রবের্তো তাকে বলেছিলেন তোমার আমাকে বলা উচিত ছিল তুমি ওই ওষুধটা খাচ্ছিলে। ম্যারাডোনা বলেছিলেন, জানি, কিন্তু আমার ধারণা ছিল ওগুলো সব ভিটামিন ট্যাবলেট। তিনি আরও বলেছিলেন – সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ জীবনের কিছু কিছু ঘটনার জন্য অনুশোচনা বোধ করে। ওটা ছিল সেরকম একটা ঘটনা। ব্যস – ওইটুকুই তিনি আমাকে বলেছিলেন।

    ডঃ রবের্তো পেইদ্রো ছিলেন ১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলের সঙ্গে যুক্ত চিকিৎসক। বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    বাংলাদেশের হারে ফাইনালে ভারত

    একাই লড়ে গেলেন সাইফ, বাংলাদেশের হারে ফাইনালে ভারত

    September 25, 2025

    কাঠমান্ডুতে ‘থান্ডার কিক’ বিষয়ক স্পোর্টস সেমিনার অনুষ্ঠিত

    September 24, 2025
    মুস্তাফিজুর রহমান

    সাকিবকে টপকে রেকর্ড গড়ার হাতছানি মুস্তাফিজের সামনে

    September 24, 2025
    সর্বশেষ খবর
    আত্মসাৎ

    চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ, এনজিওর পাঁচজনকে পুলিশে দিলেন গ্রাহকরা

    Australia Oscar submission 2026

    Australia Submits ‘The Wolves Always Come at Night’ for Oscars Race

    Why OG movie will win box office

    Why OG Movie Will Win Box Office Despite Mixed Reviews

    Cardi B Opens Up About $13,000 Butt Piercing in Candid Moment

    Cardi B Opens Up About $13,000 Butt Piercing in Candid Moment

    What is Fire Emblem Shadows?

    Fire Emblem Among Us Twist: Nintendo Unveils Fire Emblem Shadows With Social Deduction Gameplay

    Dallas ICE Facility Shooting

    After Dallas ICE Facility Shooting, ‘ANTI-ICE’ Message Found

    Fire emblem shadows mobile

    Fire Emblem Shadows Mobile: Nintendo’s New Strategy & Social Deduction Game Launches

    Wolverine PS5

    Insomniac’s Wolverine Gameplay Footage Debuts at State of Play

    Amazon October Prime Day

    Top Travel Deals: Luggage and Essentials for October Prime Day

    state of play playstation games

    State of Play PlayStation Games: Full September 2025 Announcements Recap

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.