জুমবাংলা ডেস্ক : কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনারসহ আজকালের নির্বাচন কমিশনাররা মেরুদণ্ডহীন। তারা এখন ক্যামেরা ব্যবহার করেন। গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে ক্যামেরা ব্যবহার করেছেন। তারা ভোট চুরি এখন ঢাকাতে বসেই দেখছেন। আসলে সবখানেই এখন চোরের কারবার হয়ে গেছে।
তিনি তৎকালীন (১৯৯৯) সালের নির্বাচন কমিশনার আবু হেনাকে পুরুষ হিসেবে উল্লেখ করেন।
বুধবার বিকালে স্থানীয় ডাকবাংলো চত্বরে ১৯৯৯ সালের ১৫ নভেম্বর টাঙ্গাইল-৮ (সখীপুর-বাসাইল) আসনের উপ-নির্বাচনে তৎকালীন সরকার (আওয়ামী লীগ) জনগণের ভোটের অধিকার হরণের প্রতিবাদে উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন।
তিনি বন বিভাগকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সখীপুরের সাধারণ মানুষকে বন বিভাগ নোটিশ দিয়েছে বলে শুনেছি। তাদের জমি নাকি ছেড়ে দিতে হবে। যাদের বাড়িঘর আছে, কবর আছে, যারা ধান ফলায়, পাট ও সবজি চাষ করে, তাদের এক ইঞ্চি জমিতে যদি বন বিভাগ খবরদারি করতে যায়, তাহলে তাদের সখীপুর থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে। তাদের এক মুহূর্তও থাকতে দেওয়া হবে না।
উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের আহবায়ক আবদুস সবুর খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান খোকা বীর প্রতীক, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ ইকবাল সিদ্দিকী, কেন্দ্রীয় সদস্য শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, জেলা কমিটির সহ-সভাপতি আবদুল হালিম সরকার লাল, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এটিএম সালেক হিটলু, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন প্রমুখ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।