Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ৭ই মার্চ ঢাকাকে মাটিতে মিশিয়ে দিতে চেয়েছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনী
    ইতিহাস জাতীয়

    ৭ই মার্চ ঢাকাকে মাটিতে মিশিয়ে দিতে চেয়েছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনী

    Soumo SakibMarch 7, 20246 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : ১৯৭১ সালের পহেলা মার্চ ঢাকা স্টেডিয়ামে একটি ক্রিকেট ম্যাচ চলছিল পাকিস্তান বনাম আন্তর্জাতিক একাদশের মধ্যে। তখন পাকিস্তান একাদশের পক্ষে একমাত্র বাঙালি ক্রিকেটার ছিলেন রকিবুল হাসান, যিনি পরবর্তীতে বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়ক হয়েছিলেন।

    Advertisement

    তার ভাষ্যমতে, স্টেডিয়ামে তখন ৪০ হাজারের মতো দর্শক ছিল। তাদের অনেকই রেডিও নিয়েছিলেন সাথে। এর একটি বড় কারণ ছিল পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি তখন উত্তাল। রেডিওর খবরের দিকে অনেকের মনোযোগ।

    খেলার মাঠে বসেই অনেকে শুনতে পান যে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেছেন। সাথে সাথে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে পুরো স্টেডিয়াম। বিবিসির করা প্রতিবেদন থেকে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো

    “জয় বাংলা শ্লোগানে পুরো স্টেডিয়াম মুখরিত হয়ে ওঠে। খেলা বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষুব্ধ দর্শকরা তখন স্টেডিয়াম ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসে,” বিবিসি বাংলার কাছে সেদিনের পরিস্থিতির বর্ণনা করছিলেন রকিবুল হাসান।

    ১৯৭১ সালের পহেলা মার্চ প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান রেডিওতে ভাষণের মাধ্যমে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন। সাথে সাথে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। অফিস-আদালত, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে অনেকে বিক্ষোভ দেখানোর জন্য রাস্তায় নেমে আসে।

    সেদিন শেখ মুজিবুর হোটেল পূর্বানীতে আওয়ামী লীগের পার্লামেন্টারি পার্টির বৈঠক করছিলেন।

    রেডিওতে ঘোষণা শোনার কিছুক্ষণের মধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ও নানা জায়গা থেকে হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে আসলো। হোটেল পূর্বানীর চারপাশ তখন লোকে-লোকারণ্য। কারণ, অনেকই জানতো শেখ মুজিবুর রহমান সেখানে বৈঠক করছেন।

    মার্চ মাসের দুই তারিখে ঢাকায় এবং তিন তারিখে সারাদেশে হরতালের ডাক দেয়া হলো। এছাড়া মার্চ মাসের চার তারিখ থেকে ছয় তারিখ পর্যন্ত দেশজুড়ে স্বতঃ:স্ফূর্ত হরতাল পালিত হয়। মার্চ মাসের চার তারিখ থেকে ছয় তারিখ পর্যন্ত ঢাকায় প্রতিদিন সকাল ছয়টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত হরতাল চলতে থাকে।

    এমন অবস্থায় দোসরা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন তৎকালীন ছাত্র নেতারা।

    পরিস্থিতি তখন আর পাকিস্তান সরকারের নিয়ন্ত্রণে নেই। শেখ মুজিব হয়ে উঠেছিলেন সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী। তিনি যা বলছিলেন, সেটাই ছিল শিরোধার্য।

    ২০১৬ সালে বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা তোফায়েল আহমেদ বলছিলেন, আন্দোলন এবং মানুষের আকাঙ্ক্ষা বিবেচনায় নিয়েই শেখ মুজিব ৩রা মার্চ পল্টনে ছাত্র সমাবেশে ৭ই মার্চ ভাষণ দেয়ার ঘোষণা করেছিলেন।

    অন্যদিকে মার্চ মাসের তিন ও চার তারিখ রাত আটটা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। তখন কারফিউ অগ্রাহ্য করে মানুষ বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে।

    সাতই মার্চের আগে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাসভবনে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়। সে বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ছিল, রেসকোর্স ময়দানের ভাষণে শেখ মুজিব কোন পথ অনুসরণ করবেন।

    গুরুত্বপূর্ণ সে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা ড. কামাল হোসেন। তাকে উদ্ধৃত করে অধ্যাপক রেহমান সোবহান তার আত্মজীবনীতে লিখেছেন, সম্ভবত বঙ্গবন্ধু ও তাজউদ্দীনের নেতৃত্বে সিনিয়র নেতাদের বক্তব্য ছিল স্বাধীনতা ঘোষণার সময় এখনো আসেনি। মানুষকে এমন রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ে নিয়ে আসার আগে জনসচেতনতা আরো সংহত করা প্রয়োজন।

    সাতই মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণকে ঘিরে পাকিস্তান সরকারের মধ্যেও নানা চিন্তা ও উদ্বেগ কাজ করছিল। তাদের ধারণা ছিল, সেদিন শেখ মুজিবুর রহমান হয়তো স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বসতে পারেন।

    শেখ মুজিব যাতে সে রকম কিছু না করেন, সেজন্য পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ও সেনাবাহিনীর দিক থেকে নানা প্রচেষ্টা ছিল।

    তখন পূর্ব পাকিস্তানে কর্মরত ছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা সিদ্দিক সালিক। সালিক তার ‘উইটনেস টু সারেন্ডার’ বইতে সে সময়কার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন।

    সিদ্দিক সালিকের বর্ণনা মতে ৭ই মার্চ যতই এগিয়ে আসতে থাকে, গুজব, ভয়, আতঙ্ক ও উদ্বেগ ততই জোরালো হতে থাকে। তিনি লিখেছেন, “এটা ধারণা করা হচ্ছিল যে শেখ মুজিবুর রহমান একতরফাভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের ঘোষণা দেবেন।”

    শেখ মুজিবুর রহমান ভাষণ দেবার আগের দিন অর্থাৎ ৬ই মার্চ প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। সে ভাষণ দেবার আগে খান শেখ মুজিবুর রহমানকে টেলিফোন করেছিলেন।

    তখন ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর সড়কে অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ছিলেন তার জামাতা ও শেখ হাসিনার (বর্তমান প্রধানমন্ত্রী) স্বামী ড. ওয়াজেদ মিয়া।

    সে সময়কার বিভিন্ন ঘটনা ড. মিয়া তার ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু স্মৃতি, কিছু কথা’ বইতে তুলে ধরেছেন।

    ওয়াজেদ মিয়া লিখেছেন, শেখ মুজিবুর রহমান টেলিফোনে ইয়াহিয়া খানকে বলেন যে আন্দোলন চলার সময় যারা পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন, সেটির জন্য আন্তরিক দুঃখ এবং নিহতদের পরিবারের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার জন্য একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়।

    শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের টেলিফোন আলাপের বিষয়টি দেখা যায় সিদ্দিক সালিকের ভাষ্যেও। সেখানে সালিক লিখেছেন, শেখ মুজিবের সাথে টেলিফোনে আলাপের পর ইয়াহিয়া খান একটি টেলিপ্রিন্টার মেসেজ পাঠিয়েছিলেন শেখ মুজিবের জন্য।

    সিদ্দিক সালিকের ভাষ্য মতে, সেই মেসেজে ইয়াহিয়া খান লিখেছিলেন, দয়া করে তাড়াহুড়া করে কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না। আমি শীঘ্রই ঢাকা আসবো এবং আপনার সাথে বিস্তারিত আলাপ করবো। আমি আপনাকে এই নিশ্চয়তা দিতে পারি যে জনগণের প্রতি আপনার যে প্রতিশ্রুতি এবং আকাঙ্ক্ষা সেটির প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা দেখানো হবে।

    তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, “সামরিক শাসন তুলে নেওয়া এবং সৈন্যদের ব্যারাকে ফেরত নেওয়াসহ পশ্চিম পাকিস্তানের প্রতি চারটি শর্তের ব্যাপারেই শুধু বঙ্গবন্ধু তাঁর সহকর্মীদের সাথে আলোচনা করেছিলেন।”

    “ভাষণ দিতে বাসা থেকে বেরোনোর সময় শেখ মুজিবকে তাঁর স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব বলেছিলেন – তুমি যা বিশ্বাস করো, তাই বলবে। ৭ই মার্চের সেই ভাষণ তিনি নিজের চিন্তা থেকেই দিয়েছিলেন। ভাষণটি লিখিত ছিলো না।”

    রেসকোর্সে ৭ই মার্চের বহু প্রত্যাশিত জনসভায় বঙ্গবন্ধু তার ঐতিহাসিক ঘোষণা করলেন – “এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।”

    সে বিশাল সমাবেশ এবং তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মনোভাব দেখে বেশ চিন্তায় পড়ে যায় পাকিস্তান সরকার। একই সাথে তারা বুঝতে পারে শেখ মুজিবের কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্চ রীতিমতো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

    দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নানা শ্রেণি পেশার মানুষ সে ভাষণ শোনার জন্য রেসকোর্স ময়দানে এসেছিলেন।

    জাহানারা ইমামের বর্ণনায় – কত দূর-দূরান্তর থেকে যে লোক এসেছিল মিছিল করে, লাঠি আর রড ঘাড়ে করে – তার আর লেখাজোখা নেই। টঙ্গী, জয়দেবপুর ডেমরা – এসব জায়গা থেকে তো বটেই, চব্বিশ ঘণ্টার পায়ে হাঁটা পথ পেরিয়ে ঘোড়াশাল থেকেও বিরাট মিছিল এসেছিল গামছায় চিড়ে-গুড় বেঁধে। অন্ধ ছেলেদের মিছিল করে মিটিংয়ে যাওয়ার কথা শুনে হতবাক হয়ে গেলাম। বহু মহিলা, ছাত্রী মিছিল করে মাঠে গিয়েছিল শেখের বক্তৃতা শুনতে।

    সাতই মার্চ ভাষণের পর শেখ মুজিবুর রহমান আশঙ্কা করছিলেন যে তার ওপর যে কোন সময় পাকিস্তানী বাহিনীর পদক্ষেপ আসতে আসতে পারে। এ বিষয়টি তিনি পারিবারিক মহলেও বলেছিলেন।

    ওয়াজেদ মিয়া লিখেছেন, “ ৭ই মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনা, শেখ কামাল, শেখ জামাল, রেহানা, রাসেল, শেখ শহীদ, শাশুড়ি ও আমাকে নিয়ে খাওয়ার সময় গম্ভীর হয়ে বললেন, আমার যা বলার ছিল তা আজকের জনসভায় প্রকাশ্যে বলে ফেলেছি। সরকার এখন আমাকে যে কোন মুহূর্তে গ্রেফতার বা হত্যা করতে পারে। সেজন্য আজ থেকে তোমরা প্রতিদিন দু’বেলা আমার সঙ্গে একত্রে খাবে।”

    সিদ্দিক সালিকের বর্ণনায় – রেসকোর্স ময়দানে মানুষের যে জোয়ার এসেছিল সেটি জনসভা শেষে ভাটার মতো মিলিয়ে গেল। মানুষজনকে দেখে মনে হচ্ছিল, তারা যেন কোন মসজিদ বা চার্চের ধর্মীয় জমায়েত থেকে ফিরছে, যেখানে তারা সন্তুষ্টির বাণী শুনেছে।

    শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চ ভাষণের পর তাঁর নির্দেশে শুরু হয় পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন। এরপর থেকে শেখ মুজিবুর রহামনের নির্দেশে চলতে থাকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান।

    ৭ই মার্চ সরকারের এক তথ্য বিররণীতে বলা হয়, সপ্তাহ-জুড়ে সহিংসতায় ১৭২ জন নিহত এবং ৩৫৮জন আহত হয়। এদের মধ্যে ৭৮ জন নিহত হয় চট্টগ্রামে বিক্ষোভকারীদের নিজেদের মধ্যে সংঘাতে।

    আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ৭ই ইতিহাস চেয়েছিল, ঢাকাকে দিতে পাকিস্তানি মাটিতে মার্চ মিশিয়ে সেনাবাহিনী
    Related Posts
    storm-warning

    সকালের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা, সতর্ক সংকেত জারি

    June 30, 2025
    US-Bangladesh

    মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ফোনালাপ

    June 30, 2025
    Gazipur

    জিআই স্বীকৃতি পেল স্বাদে-মানে অতুলনীয় গাজীপুরের কাঁঠাল

    June 30, 2025
    সর্বশেষ খবর
    iPhone 17 Pro Max

    iPhone 17 Pro Max: Massive Camera, Design & Performance Upgrades Revealed

    Xiaomi AI Smart Glasses

    Xiaomi AI Smart Glasses Redefine Wearable Tech with Real-Time Translation and Alipay Payments

    Nokia X95

    Nokia X95: Real Deal or Just Hype? Here’s What You Need to Know

    top-ranked TV shows

    Top-Ranked TV Shows Everyone Is Watching Right Now – Netflix, Hulu & Prime Video Hits

    REDMI Note 15 Pro+ 5G

    REDMI Note 15 Pro+ 5G: Xiaomi’s Next Global Mid-Range Powerhouse is Here

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ১ জুলাই, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ১ জুলাই, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম: আজকে স্বর্ণের বর্তমান মূল্য

    Hack

    কোনো ক্লিক ছাড়াই হ্যাক হচ্ছে স্মার্টফোন, টার্গেটে গুরুত্বপূর্ণ পেশার মানুষ

    Dighi

    জমকালো বিয়ের সাজে চিত্রনায়িকা দীঘি

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.