আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার পর থেকেই বুয়েটের শেরে বাংলা হলের চারটি কক্ষ বন্ধ রয়েছে। এছাড়াও হলের অন্তত ৩০ জন আবাসিক ছাত্র গা ঢাকা দিয়েছেন। হলের শিক্ষাৃর্থী ও নিরাপত্তা প্রহরী সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আটক হয়েছেন দশ জন। পুলিশি ভয়ে ও মামলার কারণে অনেক শিক্ষার্থী হল ত্যাগ করেছেন।
পাঁচ তলা হলের দুই তলার ২০১১ নম্বর কক্ষে গত ৭ অক্টোবর রাতে আবরার ফাহাদকে হত্যা করা হয়। দুই তলার দুপাশে ৭টি করে মোট ১৪টি কক্ষ রয়েছে।সরেজমিন ২০০৫, ২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১২ নম্বর কক্ষে তালা দেখা গেছে। শিক্ষার্থীরা জানান, এমন অবস্থায় অনেক শিক্ষার্থী আন্দোলনে অবস্থান করছেন। যে কারণে অনেকের কক্ষেই তালা ঝোলানো আছে।
হলের দ্বিতীয় তলা রাজনৈতিক ফ্লোর হওয়ায় এক রুমে চার জনের স্থানে দুজন বা একজন শিক্ষার্থী থাকতেন। ২০০৫- নম্বর কক্ষে মুন্না যাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। ২০১০ নম্বরে থাকতেন মুহতাসিন ফুয়াদ ও ফয়সাল। ২০১১ তে ছিলেন, মুস্তাবা রাফিদ ও অমিত সাহা ও ইফতি মোশাররফ সকাল। ২০১২ নম্বর কক্ষে থাকতেন, তাহসিন, সেতু, তৌহিদ তবে তাহসিন ঘটনার দিন ছিলেন না বলে জানা গেছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।