জুমবাংলা ডেস্ক : আসছে বাজেটে বাড়তে পারে মোবাইল ফোনে কথা বলার খরচ। টেলিকম খাতের সম্পূরক শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার ঘোষণা আসতে যাচ্ছে আসন্ন বাজেটে। এ নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে অপারেটর ও গ্রাহক মহলে। সকলের দাবি, সংকটের এই সময়ে মোবাইল ফোনের ব্যবহার বাড়ার সাথে বাড়বে খরচের পাল্লা।
দেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির চাকা এগিয়ে নিতে বড় ভূমিকা পালন করছে টেলিকম খাত। বর্তমান সংকটে এই খাতের উপর বড় ধরণের নির্ভরশীলতা সাধারণ ও ব্যবসায়ীদের। কিন্তু মুঠোফোনে কথা বলার খরচ বাড়তে পারে আগামী মাস থেকে।
কারণ বাজেটে মোবাইলে কথা বলার উপর সম্পূরক শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হতে পারে। এতে সরকারের রাজস্ব আয় কিছুটা বাড়লেও বেড়ে যাবে গ্রাহকের খরচ। এ নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব মুঠোফোন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর।
এনবিআর সুত্রে জানানো হয়, টেলিকমসহ বেশ কিছু খাতে করোনায় খুব বেশি প্রভাব পড়েনি। এ বিবেচনায় এই খাতে শুল্ক-কর কিছুটা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। তবে এতে পরিস্থিতির উন্নয়ন হবে না বলে মত এনবিআরের সাবেক সদস্যের।
গ্রাহকদের মধ্যেও দেখা দিয়েছে অসন্তুষ্টি। সংকটকালীন পরিস্থিতিতে মোবাইল ডেটার উপর নির্ভরশীল প্রায় প্রতিটি সেক্টর। তাই শুল্ক বৃদ্ধি পেলে সাধারণ মানুষের খরচই বাড়বে বলে মত গ্রাহকদের।
বর্তমানে মুঠোফোনে ১০০ টাকা রিচার্জ করলে ভ্যাট, সারচার্জ, সম্পুরক শুল্কসহ নানা কর খাতে ২২ টাকা সরকারের কোষাগারে জমা হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।