আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ওয়াশিংটন ডিসি’র পুলিশ জানিয়েছে ক্যাপিটল ভবনে সহিংসতায় অন্তত চারজন নিহত হয়েছেন। খবর বিবিসি বাংলার।
এর আগে পুলিশের গুলিতে এক নারী নিহত হন, পরে ‘মেডিকেল ইমার্জেন্সি’ পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় আহত আরো তিনজনের মৃত্য হয়।
এখন পযন্ত ৫২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে- যাদের মধ্যে ৪৭ জনকে কারফিউ ভাঙ্গার জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে।
ওয়াশিংটন ডিসি’র মেয়র মিজ বাউজার কিছুক্ষণ আগে ক্যপিটল হিলের বিক্ষোভ সম্পর্কে একটি সংবাদ সম্মেলন করেন।
তিনি জানান হাউজ রুমে অধিবেশন চলাকালে কয়েকজন জোরপূর্বক প্রবেশ করে। ঐ দলটির সদস্য ছিলেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাওয়া নারী।
ঐ দলটিকে সাদা পোশাকের কয়েকজন কর্মকর্তা বাধা দেন এবং ঐ অফিসারদের একজনের গুলিতে ঐ নারী মারা যান।
মিজ বাউজার জানান নিহত হওয়া বাকি তিনজনের একজন নারী ও দুই জন পুরুষ।
এছাড়া মেট্রো পুলিশ ডিপার্টমেন্টের অন্তত ১৪ জন সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানান তিনি।
বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প এ্কটি নতুন ভিডিও শেয়ার করেন। ভিডিওতে তিনি তার সমর্থকদের ঘরে ফিরতে অনুরোধ করেন।
ভিডিওটি প্রকাশ করার কিছুক্ষণ আগে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত জো বাইডেন ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানান তার সমর্থকদের বিক্ষোভ থামাতে।
ভিডিওবার্তায় ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, “আমি আপনাদের কষ্ট বুঝি, আমি জানি আপনারা আঘাত পেয়েছেন।”
ঐ ভিডিওতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আবারো অভিযোগ তোলেন যে নির্বাচনে ‘কারচুপি’ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, “ক্যাপিটল হিলে হামলা বিক্ষোভ নয়, এটি বিদ্রোহ।”
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।