জুমবাংলা ডেস্ক : রা;তভ;র আড্ডা। কখনো হোটেলে, কখনো বন্ধুর বাসায়। বুঁ;দ হয়ে থাকতো মাদকে। ম;দ ও না;রীর নে;শা ছিল প্রবল। একা;ধিক ঘনি;;ষ্ঠ বান্ধবী ছিল তার। প্রায়ই ছুটে যেতো ঢা;কার অদূরে কোথাও। সঙ্গী থাক;তো বান্ধ;বী।
টয়োটা এ;;ক্সি;ও গাড়ি;টি নিজেই চালা;তো। প্রতি মাসে বি;পুল অ;ঙ্কের টাকা ব্যয় করতো। মা-বা;বার শাস;;ন-বারণে তোয়াক্কা ছিল না মোটেও। যখন যা চাই;তো তাই পে;তো। অর্থ ও বিত্তের জোরেই বেপ;রোয়া হয়ে ওঠে তান;ভীর ইফতে;ফার দিহান (১৮)।
কলাবা;গানের লেক সার্কাস এলাকার অনেকেই তাকে ডিজুস বয় হি;সেবে চেনে। যখন তখন গাড়ি নিয়ে বের হতো। পাড়া;র গলি কেঁপে উঠ;তো, তার গাড়িতে বাজানো হতো উচ্চ ভলিয়;মের গান। হিন্দি ও ইংরেজি গান শুনতো দিহান। ঘন;ঘন হর্ণ বাজানো; তার অভ্যাস।
গাড়ির সাম;নে থেকে সরে যেতে সময় ক্ষে;ণ করা;র কারণে রিকশা, ভ্যান;চাল;করা তার মা;;রের শিকার হতো প্রায়ই। সংশ্লিষ্ট সূ;ত্রে জানা গেছে, দিহা;নের বাবা আব্দুর র;উফ সরকার ছিলেন জেলা রেজি;স্ট্রার। ২০১২ সালে অবসরে যান তিনি। ভূমি মন্ত্র;ণাল;য়ের এই গুরু;ত্বপূ;র্ণ পদে চাকরি করা;র সুবা;দে বিপুল অ;র্থের মালিক হন আ;ব্দুর রউফ সরকার।
ক;লাবা;গা;নের লেক সার্কা;সের ডল;ফিন গলির পান্থ;নিবাস নামক বা;ড়িটি তার পিতা আব্দুর রউফ সর;কারের। আব্দুর রউফ সরকা;রের তিন পু;ত্রের মধ্যে তানভীর ইফতে;;ফার দিহান ছোট। দিহান যেকো;নো আবদার ক;রলে তা সহ;;জেই পূরণ করতেন পি;তা। দি;হানের বয়স যখন ১৬ বছর, তখনই সাড়ে তিন লাখ টাকা মূল্যে সু;জুকি মোটর সাই;কেল কিনে দেন পিতা।
কয়েক বছ;;রের মধ্যেই গা;ড়ির বায়না করে দিহান। যেকো;নো গাড়ি দিলে হবে না। দিতে হবে টয়ো;টা এ;ও। ছেলের কথা;মতো ২০১৯ সালে ১৪ লাখ টাকা দিয়ে গাড়ি কিনে দেন তার পিতা। দিহা;নের ঘনি;;ষ্ঠরা জা;নান, অল্প বয়সে;ই বেপর;;য়ো জীবন;যাপনে অ;স্ত হয়ে যায় দিহান। যে কারণে দি;হানের তেমন লেখা;প;ড়া করা হয়ে ওঠেনি। তবে ব্রিটিশ কাউ;ন্সিলে এক;টি কোর্স করে;ছিল দিহান।
তার বেশ কয়েক বা;ন্ধবী রয়েছে। আনুশ;কা নুর ছাড়াও পরিচয় ছিল ইংলিশ মিডি;য়ামে অধ্য;য়;ণরত আরো অনেকের সঙ্গে। এরম;ধ্যে তার এক;জন কিশোরী বান্ধ;বী রয়েছে বলে জানা গেছে। ওই মেয়ে;টির সঙ্গে বিভিন্ন সম;য়ে ধানম;ণ্ডির বিভিন্ন রেস্টুরে;ন্টে দেখা গেছে তাকে। সূত্র মতে, পুলিশের কাছে দিহান স্বীকার করেছে একা;ধিক মেয়ের স; ;ন সম্প;র্ক ছিল তার।
একেক সময় একেক জন;কে নিয়ে সময় কাটাতো। বান্ধ;বীরা; তার প্রতি বেশ সন্তু;ষ্ট থাক;তো, কারণে অকারণে বান্ধবী;দের দামি দা;মি গিফট দি;তো দিহান। ঘটনার কিছু;দিন আগেও এক বান্ধবীর বার্থ ডে পার্টির আয়োজন ক;রেছি;ল। সূ;ত্রমতে, প্রায়ই লং ড্রাইভে যেতো দিহান। করোনার সময় বিকালে বের হয়ে বা;সায় ফি;রতো গভী;র রাতে। অনে;ক সময় রাতে বাসায় ফিরতো না।;
রাতে বারবি;কিউ পা;;র্টি;র নামে বন্ধুরা মিলে বিভি;ন্নস্থানে ম;;;র আড্ডায় মজে থাকতো। গুলশান ও উত্ত;রার দুটি তারকা হোটেলে দেখা যেতো তাকে। থা;র্টি ফা;;স্ট নাইটেও রাত;ভর হোটেলে কাটি;য়েছে দিহান। এ নিয়ে প্রা;য়ই তার মা সা;ন;দা সর;কারে;র স;ঙ্গে বাক;বি;তণ্ডা হতো। ঘটনার দিন বাসা ফাঁকা থাকায় ;ও লেভে;লের ছাত্রী আনু;;শকা নুর আমিনকে
ডেকে নেয় তাদের লে;ক সার্কা;সের বাসায়। দিহানের পিতা করো;না সংক্র;;ণের পর থেকেই গ্রা;মের বাড়ি রাজশা;হীতে থাকেন। সেখানে থাকেন দিহানে;র বড় ভাই। ঘটনার দিন দিহানের মেজো ভাই ছি;লেন নারা;য়ণ;গঞ্জে কর্ম;স্থলে। নানা অসু;স্থ থা;কায় তাকে দেখতে বগু;ড়া ছুটে যান দিহানের মা। ওই সুযোগেই আ;নুশকা নুর আমিনকে ডেকে নেয় দি;হান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।