আন্তর্জাতিক ডেস্ক : অস্ত্র আইনের দূর্বলতা এবং সামাজিক অবক্ষয়ই এ ধরণের সহিংসতার প্রধান কারণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।বৃহস্পতিবার ক্যালিফোর্নিয়ার একটি হাইস্কুলে বন্দুক সহিংসতাসহ শুধু ২০১৯ সালের নভেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত এ ধরণের ৩২টি ঘটনা ঘটেছে।২০১৮ সালটি ছিলো আরো বেশি রক্তাক্ত। সে বছর ৩৬টি এ ধরণের সহিংস ঘটনা ঘটে। আর মৃত্যু হয় ৪৪ জনের।
এ বছর সহিংসতা প্রায় আগের বছরের কাছাকাছি হলেও মৃত্যুর সংখা বেশ কম। মৃত্যুর সংখ্যা কমে আসলেও বন্দুক সহিংসতা কোনভাবেই কমিয়ে আনা যায়নি। তবে ২০১৮ সালের মতো কোনও ঘটনায় বড় ধরণের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। সে বছর একটি ঘটনায় ১৭ আর একটিতে ১০ জনের মৃত্যু হয়। এবার দুটি ঘটনায় সর্বোচ্চ ২ জন করে নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার স্যান্তা ক্লারিতায় ২ জন আর ৩০ এপ্রিল নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বন্দুধারীর ছোড়া গুলিতে মারা গিয়েছিলেন ২ জন। একটি ক্লাস পার্টি চলাকালে বন্দুকধারী হামলা চালালে এ দুই জনের মৃত্যু হয়। আহত হন আরও ৪ জন।পরে অসিম সাহসিকতা দেখিয়ে রিলে হাওয়েল নামে এক শিক্ষার্থী বন্দুকধারীকে ধরে ফেলে।
এছাড়াও ৬টি ঘটনায় ১ জন করে মারা যান। আর বাকি ২৪ ঘটনায় বেশ ক’জন শিক্ষার্থী আহত হলেও কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এই ধরণের ঘটনা বৃদ্ধির সঙ্গে দেশটিতে অস্ত্র আইন কড়াকড়ি করার দাবি উঠছে। তবে দেশটির সরকার এখনও অস্ত্র লবিগুলোর চাপের মুখে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।