লাইফস্টাইল ডেস্ক: ডিমে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। শরীরে ডিমের প্রয়োজনীয়তার কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। আবার ডিম রান্না অন্যান্য অনেক রান্নার তুলনায় সহজ। আবার ওজন কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ডিম।
নাস্তায়:
ডিম হলো আদর্শ নাস্তা। সকালে ডিম খেলে সারাদিন অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। আবার সকালে তড়িঘড়ি থাকলে একটা ডিম খেয়ে বের হয়ে যেতে পারেন।
ওয়ার্কআউটের পর:
ওয়ার্কআউট করে আসার পর ডিম খাওয়া হতে পারে আদর্শ খাবার। ডিম যেমন শরীরে শক্তি যোগায় তেমনি মাসলগুলো শক্তিশালী রাখে।
রাতে:
গবেষণা অনুযায়ী রাতের খাবারের পর ডিম খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী। তবে অনেকে বলে রাতে ডিম খেলে নিদ্রাহীনতা দেখা দেয়। এজন্য আপনার শরীরের সাথে কখন খাপ খায় সে অনুযায়ী ডিম খান।
খাওয়ার উপযুক্ত করা ডিম:
সবসময় অল্প তেলে ডিম পোচ বা রান্নার চেষ্টা করুন। আবার বেশি সময় ধরে রান্না করলেও চলবে না- এতে করে পুষ্টিগুণ কমে যায়।
ডিমে ক্যালোরির পরিমাণ:
একটি বড় ডিমে ৭৮ ক্যালোরি এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
ডিম কিভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে:
উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন খেলে মেটাবোলিজম বাড়ে এবং ক্যালোরি বার্ণ হয়। এতে করে ওজনও আস্তে আস্তে কমে।
ওজন কমানোর জন্য ডিম খাওয়ার নিয়ম:
আপনি যদি ওজন কমাতে চান তবে ডিম সিদ্ধ করে, পোচ করে, বেক করে, অমলেট বা স্ক্র্যাম্বলড করে খেতে পারেন।
দিনে কয়টি ডিম খাওয়া উচিত:
প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া শরীরের জন্য ভালো এবং এর কোন প্বার্শ প্রতিক্রিয়া নেই।
তথ্যসূত্র: দ্যা টাইমস অব ইন্ডিয়া।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।