
জানা গেছে, ওই এলাকার সিরাজুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তির বাড়ির পূর্বপাশের শ্রমিক দিয়ে মাটি খননের সময়ে কষ্টিপাথরের ১টি মূর্তি পরিত্যক্ত অবস্থায় দেখতে পান শ্রমিকরা। সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ধামইরহাট থানার এসআই মো. আলমগীর হোসেন ও তার ফোর্সসহ রাস্তার ধারে পরিত্যক্ত অবস্থা থেকে “বিষ্ণু দেবতার” মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধারকৃত “বিষ্ণু দেবতার” ডান হাত ও হাটু পর্যন্ত ভাঙ্গা, যার উচ্চতা (দৈর্ঘ্য)-১৪.৩ ইঞ্চি, প্রস্থ মাঝখানে ১০ ইঞ্চি এবং প্রস্থ নিচে ৬ ইঞ্চি। যার ওজন ৫.৪৪০ কেজি এবং মূর্তিটির বাজার মূল্য আনুমানিক তিন কোটি পঞ্চাশ লাখ টাকা। পরে এটিকে উদ্ধার করে প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরে নেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
এদিকে ধামুরহাট থানা অফিসার আব্দুল মমিন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে উদ্ধারকৃত মূর্তিটি পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার এর প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে হস্তান্তর করা হয়। যেহেতু পরিত্যক্ত অবস্থায় মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়েছে তাই এর সাথে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



