জুমবাংলা ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফানে’ সুন্দরবনের ক্ষয়ক্ষতি নির্ধারণে চারটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সহকারী বন সংরক্ষক পদাধিকারী রেঞ্জ অফিসারদের নেতৃত্বে এ কমিটিগুলো গঠন করা হয়েছে।
আগামী তিন কার্যদিবসের কমিটিগুলোকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলে হয়েছে। কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন আজ ঢাকাস্থ সরকারি বাসভবন হতে ঘূর্ণিঝড় আম্ফান পরবর্তী সাংবাদিকদের জিজ্ঞাসার জবাবে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী সুন্দরবন বন বিভাগের ১০টির অধিক কাঠের জেটি এবং ৩০ টির অধিক স্টাফ ব্যারাকের টিনের চালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়ে ফলে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে বনবিভাগের ৬০ টির অধিক পুকুরে লবনাক্ত পানি প্রবেশ করেছে। সুন্দরবনের গাছ গাছালির মধ্যে কেওড়া গাছ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মন্ত্রী জানান, সুন্দরবনের ক্ষতিগ্রস্থ অথবা ভেঙ্গে যাওয়া গাছপালা অপসারণ করা হবে না। সুন্দরবন নিজস্ব প্রাকৃতিক ক্ষমতা বলেই এটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনবে। শুধু ক্ষতিগ্রস্থ অবকাঠামো গুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হবে। পুকুরগুলোর লবনাক্ত পানি অপসারণ করা হবে ব্যবহার উপযোগী করা হবে। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কিছু পুকুর পুনঃখননের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।