লাইফস্টাইল ডেস্ক: দাঁত থাকলে মানুষ দাঁতের মর্ম বোঝেনা- এই প্ৰবাদটি একেবারেই জীবনের সাথে মিলে যায়। ব্যস্ত জীবনে আমরা খুব কম সময় পায় নিজেদের জন্য।
তবে ব্যস্ততার দোহাই দিয়ে নিজের জন্য সময় বের না করলে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য বিঘ্নিত হয়। এজন্য সারাদিনের কিছু সময় নিজের জন্য রাখতে হবে। বয়স থাকতে থাকতে দাঁতের যত্ন নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
১. সবার মুখের ভেতরের ম্যাপ সমান হয় না। কারও মুখের ভিতরটা ছোট হয়, আবার কারও হয় বড়। সেইমতোই প্রত্যেকের মাপ নিয়ে টুথব্রাশের মাপ নির্ধারণ করা সকলের। না হলে দাঁত মাজা সম্পন্ন হবে না।
২. আমরা অনেকেই একটা ব্রাশ অনেকদিন ধরে ব্যবহার করতে থাকি। এর ফলে ব্রাশের মাথা খোঁচা খোঁচা হয়ে গিয়ে মাড়িতে লাগে ব্যথা। তবে এর জন্যে দরকার নিয়মিতভাবে সময় অন্তর ব্রাশ পাল্টানো। প্রতি তিন বা চার মাস অন্তর পরিবারের প্রত্যেকে বদলে নিন নিজেদের ব্রাশ।
৩. আমরা ঠিক কতক্ষণ ধরে দাঁত মাজি? এই নিয়ে সঠিক ধারণার অভাব রয়েছে। ঘড়ি ধরে একদম ২ মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ অবশ্যই করতেই হবে, সম্ভব হলে আরও বেশি এমন বলছেন চিকিৎসকরা।
৪. কম করে হলেও দুবার ব্রাশ করতে হবে। একবার সকালে আর একবার রাতে।
৪. আমরা অনেকেই দাঁত মাজার সঠিক ধরণ সম্পর্কে জানি না। সেক্ষেত্রে প্রথমেই আমরা সামনের সারিটায় ব্রাশ করার পর আবার একই ভাবে পিছনের সারিটা ব্রাশ করে মুখ ধুয়ে নিয়ে। তবে এতে ঠিকমতো ব্রাশ হয় না। তাই ছোট গোল স্ট্রোকে হাত ঘুরিয়ে সামনে এবং পিছনের পাটিতে দাঁত মাজা উচিত।
৫. শুধু দাঁত নয়, মাড়িও ঠিকমতো পরিষ্কার করতে হবে সময়মতো। মাড়িতে যদি ময়লা জমতে থাকে, তাহলে দাঁত ঝকঝকে থাকলেও দেখতে খারাপ লাগবে। ৪৫ ডিগ্রি কোণ করে মাড়ির সারিতে ব্রাশ বুলিয়ে আস্তে আস্তে মাজুন দাঁত।
তথ্যসূত্র: জি নিউজ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।