জুমবাংলা ডেস্ক: ড. ওয়াজেদ স্মৃতি সংসদ (ডিডব্লিউএসএস) আগামী সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ও প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া (সুধা মিয়া)-এর ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
শুক্রবার রাতে রংপুর প্রেসক্লাব কমপ্লেক্সে সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় কর্মসূচি চূড়ান্ড করা হয় বলে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
ডাঃ ওয়াজেদের জন্মস্থান পীরগঞ্জ উপজেলার লালদিঘী ফতেহপুর গ্রামে এবং রংপুর নগরীতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।
ডডব্লিউএসএস এর সভাপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. মোঃ হামিদুল হক খন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভাটি পরিচালনা করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম জাহাঙ্গীর।
সভায় বক্তব্য রাখেন ডিডব্লিউএসএসের নির্বাহী কমিটির সদস্য মোঃ হাসান আলী, এলাহী ফারুক, বাশার ইবনে জহুর, তানভীর হোসেন, অমিতাভ চ্যাটার্জি, মোশাররফ হোসেন মনি, বেলাল হোসেন, তাহমিনা শিরিন নিপা, আলী জহুর মন্টু, অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ-উর-রহমান সাঞ্জু ও শফিকুল ইসলাম।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ৯ মে (সোমবার) সকাল ন’টায় লালদিঘী ফতেহপুর গ্রামে ডা. ওয়াজেদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং সেখানে ফাতেহা ও বিশেষ মোনাজাত।
রংপুর নগরীর কেরামতিয়া জামে মসজিদ, কোর্ট জামে মসজিদ ও অন্যান্য মসজিদে আছরের নামাজের পর দোয়া মাহফিলে ড. ওয়াজেদ এবং তার পরিবারের সকল প্রয়াত সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয় সোমবার সন্ধ্যা সাতটায় ডডব্লিউএসএস এর অস্থায়ী কার্যালয়ে অধ্যাপক ড. হামিদুল হক খন্দকারের সভাপতিত্বে ড. ওয়াজেদের জীবন ও কর্মের ওপর আলোচনা সভার আয়োজন করা হবে।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই পরমাণু বিজ্ঞানী ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়াারি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার লালদিঘী ফতেহপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ৯ মে, ২০০৯ সালে ইন্তেকাল করেন।
তাকে তার পৈতৃক গ্রাম লালদিঘী ফতেহপুরে পারিবারিক কবরস্থানে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়। সূত্র: বাসস
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।