
জানা যায়, ১০ কেজি চাল, এক কেজি ডাল, এক লিটার তেল, চার কেজি আলু, একটি সাবান করে ইতিমধ্যে তিন ধাপে এসব পরিবারকে দেয়া হয়েছে।
বিরল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পদক রমাকান্ত রায় একটি জাতীয় দৈনিককে বলেন, ‘মন্ত্রী মহোদয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী ত্রাণকার্য চলছে। আমাদের কোন সংখ্যা নাই, কোন লিমিট (সীমা) নাই। যত দরকার তত দেয়া হবে। যতদিন দরকার ততদিন দেয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী জনাব খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নির্দেশ হচ্ছে- একজন মানুষও যেন অভুক্ত না থাকে।’
করোনার প্রাদুর্ভাবের সঙ্গে সঙ্গেই নিজের নির্বাচনী এলাকার জনগণের উদ্দেশ্যে ভিডিও বার্তায় বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দেন নৌ প্রতিমন্ত্রী। এরপরে নিজে দিনাজপুর জেলা প্রশাসনের সঙ্গে মতবিনিময় করে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দেন। বিরল ও বোচাগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমন্বয় সভা করেন। নির্বাচনী এলাকার জনগণের জন্য হটলাইনও চালু করেন তিনি। যেকোন প্রয়োজনে তারা এর সুবিধা পাচ্ছেন। দিনাজপুরের অভুক্ত প্রাণীদেরও খাবারের ব্যবস্থাও করেন নৌ প্রতিমন্ত্রী। জানা যায়, দিনাজপুরের পার্শ্ববর্তী ও বিভিন্ন জেলায়ও ত্রাণকার্যে সহায়তা করে আসছেন খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সরকার ও দলীয় প্রধানের নির্দেশনা অনুযায়ী সারাদেশে কাজ চলছে। আমি আমার এলাকার নেতা-কর্মী ও প্রশাসনকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পৌঁছে দিয়েছি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।