Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home বীমা সেবায় মানুষের আস্থা ফিরেয়ে আনুন : প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় স্লাইডার

বীমা সেবায় মানুষের আস্থা ফিরেয়ে আনুন : প্রধানমন্ত্রী

Sibbir OsmanMarch 1, 20206 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দু:সময়ে বীমা থাকার বিভিন্ন সুবিধা সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করার পাশাপাশি আধুনিক তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে বীমা সংস্থাগুলোকে দুর্নীতিমুক্ত ও এর পরিসেবা আরো উন্নত করতে বীমা কোম্পানিগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বীমার যেকোন কিছু অর্থাৎ বীমার দাবি নিষ্পত্তি থেকে শুরু করে বীমা সেবাকে আরো সহজীকরণে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য্য। এটা করলে তবে দুর্নীতি দূর হবে। এর থেকে মানুষ উপকার পাবে।’

‘কাজেই সেক্ষেত্রে বীমা খাতটাকেও আপনাদের প্রযুক্তি নির্ভর করতে হবে, বীমা কোম্পানীগুলোর উদ্দেশ্যে বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় বীমা দিবসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেকেরই ইন্সুরেন্সটা করা থাকলে পরে তাদের যে সুবিধাটা হয় সেটা একটু দেখা দরকার এবং এক্ষেত্রে ডিজিটাল পদ্ধতিটা এখন কার্যকর করা দরকার।

সরকার প্রধান বলেন, ‘পৃথিবীর সবদেশে এটা হয়ে গেছে,সেক্ষেত্রে আমি মনে করি আমাদের দেশেও পুরো বীমা পদ্ধতিটাকে আপনারা ডিজিটাল সিস্টেমে দাঁড় করাবেন।’

তিনি বলেন, এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ আমরা উৎক্ষেপণ করেছি, সারাদেশে ব্রড ব্র্যান্ড ইন্টরনেট সার্ভিস চালু করেছি, মোবাইল ফোন সকলের হাতে হাতে, ফোরজি আমরা চালু করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি বলবো বীমাটাকে আপনারা আরো মানুষের কাছে নিয়ে যান। এখন আমাদের গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত মানুষ কিন্তু অনেক বেশি সচেতন। কাজেই সেদিকে থেকে আমরা মনে করি তাহলে মানুষের আরো আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করা সম্ভব হবে।’

তিনি বলেন, ‘দেশের সকল বীমা প্রতিষ্ঠানকে অটোমেশন পদ্ধতির আওতায় নিয়ে আসলে বীমা খাতের উন্নয়নের সাথে সাথে অধিকাংশ সমস্যার সমাধান হবে এবং কেউ ফাঁকি দিতে পারবেনা। ফলশ্রুতিতে বীমার গ্রাহকদেরও আস্থা এবং বিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে। বীমা খাতের প্রিমিয়ামসহ দেশের রাজস্ব আয়ও বৃদ্ধি পাবে।’

‘এছাড়া বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বীমা গ্রাহকদের স্বার্থ সংরক্ষণে ‘স্টেট-অব-দি-আর্ট টেকনোলজি’ সম্পন্ন ‘ইউনিফাইড মেসেজিং প্লাটফর্ম’ (ইউএমপি) পদ্ধতি চালু করেছে। যা গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে বলে আমি বিশ্বাস করি’ একথা উল্লেখ করে এজন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে বীমা খাতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ৫ ব্যক্তির মাঝে ‘বীমা পদক’ বিতরণ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স ডেভেলপমেন্ট এন্ড রেগুলেটরি অথরিটির (আইডিআরএ) ‘বীমা ম্যানুয়েল’ এবং ‘বীমা নির্দেশিকা’ নামক দুইটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।

দেশের বীমা খাতের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে অনুষ্ঠানে একটি ভিডিও চিত্র পরিবেশিত হয়।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আশরাফুল ইসলাম এবং আইডিআরএ’র চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান পাটোয়ারী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

এছাড়া, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) প্রেসিডেন্ট শেখ কবির হোসেন, বিশিষ্ট ইন্সুরেন্স ব্যক্তিত্ব বেগম ফরিদুর নাহার লাইলি এবং বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স ফোরাম (বিআইএফ) প্রেসিডেন্ট বিএম ইউসুফ আলী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

বীমার উন্নয়নে তাঁর সরকারের পদক্ষেপসমূহ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স একাডেমি, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন এবং জীবন বীমা কর্পোরেশনকে পেশাদারিত্ব এবং প্রযুক্তিগতভাবে আরও সক্ষম করতে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সকল বীমা প্রতিষ্ঠানকে অটোমেশন পদ্ধতির আওতায় আনা এবং এজন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গাড়ি যারা ব্যবহার করে তাদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় গাড়ির ইন্সুরেন্সটা সঠিকভাবে করে নাই। থার্ড পার্টি ইন্সুরেন্স, সামান্য কিছু টাকা দিলেই সার্টিফিকেটটা পেয়ে যায় এবং গাড়ি চালাতে পারে। কিন্তু যখন দুর্ঘটনা ঘটে তখন কিন্তু আর কিছুই পায়না।
শেখ হাসিনা বলেন, কারো গাড়ি দুর্ঘটনায় পড়লে সে যে টাকা পেতে পারে বা ইন্স্যুরেন্সের টাকায় গাড়ি মেরামত করাতে পারে, সে বিষয়টা মানুষকে আরো ব্যাপকভাবে জানানো দরকার।

তিনি তাঁর নিজস্ব অভিমত ব্যক্ত করে বলেন, ‘কেউ যদি আপনাকে পেছন থেকে ধাক্কা মারে তাহলে তার ইন্সুরেন্স থেকেই আপনার জরিমানার টাকা পাওয়া দরকার। যদিও এই সিষ্টেমটা আমাদের দেশে এখনও শক্তিশালীভাবে গড়ে উঠে নাই। আমি মনে করি এটা গড়ে ওঠা দরকার।’
তিনি বীমা কেম্পানীর উদ্দেশ্যে বলেন, ‘বীমা করলে মানুষ যে সুবিধাগুলো পাবে সেগুলো মানুষের কাছে আরো ব্যাপভাবে প্রচারের প্রয়োজন রয়েছে।’

এক্ষেত্রে তাঁর সরকারের কৃষকদের জন্য কৃষি বীমা, স্বাস্থ্য বীমা, রেল যাত্রীদের জন্য বীমা এমনকি ভবনের জন্য বীমা করার উদ্যোগ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শিশুদের লেখাপড়া চালানো এবং সুন্দর ভবিষ্যত নিশ্চিতের জন্য শিশুর জন্মের পরপরই তাদের নামে একটি করে বীমা এবং গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্যও বীমা করা প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বীমা মালিকদের প্রস্তাবিত ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষা বীমা’ চালুর বিষয়টি তাঁর সরকার পরিকল্পনায় রেখেছে।

তিনি এ সময় স্বাধীনতার পর পাটের গুদামে ঘন ঘন আগ্নিকান্ডের উদাহরণ টেনে বীমার টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য একে ‘এক ধরনের ষড়যন্ত্র’ ছিল মর্র্মে স্মরণ করিয়ে দিয়ে তাঁর সরকার গঠনের পর ঘন ঘন গার্মেন্টস কারখানায় আগুন লাগার বিষয়টিকেও ‘ক্ষেত্র বিশেষে এই একই কারণে সৃষ্ট’ বলেও উল্লেখ করেন।

‘আমি তদন্ত শুরু করলাম এবং গোয়েন্দা সংস্থাকে লাগালাম যে কেন, কিভাবে কিসের জন্য অগ্নিকান্ড ঘটছে বা ফেইক কি না, সে সময় কিছু কিছু ঘটনা ধরাও পড়লো। আর কিছু কিছু লোককে আমি নিজেই ধরে ফেললাম’ বলেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, ‘আমি নাম বলতে চাইনা। কিন্তু আমার যেহেতু বলার অধিকার আছে তাই বললাম।’

শেখ হাসিনা বীমা কোম্পানীর উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনাদের যারা পর্যবেক্ষক হবেন বা ঘটনার ইন্সপেকশনে যারা যাবেন তাদেরকে ভালো ট্রেনিংপ্রাপ্ত এবং সৎ লোক হতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘গ্রাহকরা বীমার ক্ষেত্রে প্রিমিয়ামটা যাতে সঠিকভাবে দেয় সেটাও যেমন প্রয়োজন, বীমার টাকা যেন পায় এবং সঠিকভাবে পায় সেটা নিশ্চিত করাটাও জরুরি। যতটুকু ক্ষতি ততটুকুই যেন ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায়। ফাঁকি দিয়ে নেয়ার প্রবণতাটাও দূর করতে হবে।’
বীমা করে অর্থ উপার্জনটা এক সময় মধ্যবিত্ত এবং চাকরি প্রত্যাশীদের ভাল উপার্জনের একটি পথ ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটা এখন আর তেমনভাবে নেই। আমি মনে করি এটা আবার ফিরে আসা উচিত।

তাঁর সরকারের প্রচেষ্টায় দেশের বেকার সমস্যা অনেকাংশেই লাঘব হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বীমা কোম্পানীর মালিক যারা রয়েছেন তারা যদি এজেন্ট হিসেবে কাজ দেন তাহলে অনেক যুবক এবং বিশেষ করে মেয়েরা কাজ করতে পারে ফলে কর্মংস্থানের সৃষ্টি হবে এবং বেকারত্ব দূর হবে।’

প্রধানমন্ত্রী এ সময় জাতির পিতা দেশের বীমা শিল্পের উন্নয়নে যেসব যুগান্তকারী পদক্ষেপ প্রহণ করেছিলেন তার উল্লেখযোগ্য অংশ তুলে ধরেন।
সরকার প্রধান বলেন, স্বাধীনতার পর বীমা শিল্পকে অধিকতর অগ্রাধিকার দিয়ে উন্নয়নের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু’র সরকার ১৯৭২ সালে ‘বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স (জাতীয়করণ) আদেশ-১৯৭২’ জারি করে ৪৯টি দেশি-বিদেশি বীমা কোম্পানিকে জাতীয়করণের মাধ্যমে সুরমা, রূপসা, তিস্তা এবং কর্ণফুলি নামক ৪টি বীমা কর্পোরেশন গঠন করেছিলেন এবং একই সাথে এই চারটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়ন্ত্রণ করার লক্ষ্যে ‘জাতীয় বীমা কর্পোরেশন’ গঠন করেন।

তিনি বলেন, পরবর্তীতে দেশের বীমা শিল্পের উন্নয়নে ‘ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন আইন-১৯৭৩’ প্রণয়ন করে এই ৪টি কর্পোরেশনকে ভেঙ্গে লাইফ বীমা সেবা প্রদানের জন্য ‘জীবন বীমা কর্পোরেশন’ নামে এবং নন-লাইফ বীমার ‘সাধারণ বীমা কর্পোরেশন’ নামে দু’টি পৃথক বীমা কর্পোরেশন গঠন করা হয়।

এ দু’টি কর্পোরেশন এখনও দেশে বীমা ব্যবসা তদারকির মাধ্যমে দেশের জনগণকে বীমা সেবা দিয়ে আসছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ১৯৭৩ সালে একটি স্বায়ত্বশাসিত বীমা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স একাডেমিও প্রতিষ্ঠা করেন জাতির পিতা।
জাতির পিতা আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন উল্লেখ করে জাতির পিতার কন্যা বলেন, এই বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ করে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। আর সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।

মুজিববর্ষ উদযাপনের প্রসংগ টেনে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে পহেলা মার্চ, কাজেই মুজিববর্ষে আমি সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে এটুকু বলবো- আসুন সকলে মিলে সে প্রত্যয় ব্যক্ত করি যে, বাংলাদেশকে আমরা উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলে জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণ করবো।’

সূত্র : বাসস

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় আনুন আস্থা প্রধানমন্ত্রী ফিরেয়ে বীমা মানুষের সেবায় স্লাইডার
Related Posts
আইজিপি বাহারুল আলম

আইজিপি বাহারুল আলমকে সরিয়ে দিতে লিগ্যাল নোটিশ

December 4, 2025
বন ও বন্যপ্রাণী

বন ও বন্যপ্রাণী সুরক্ষায় ২ অধ্যাদেশ পাস

December 4, 2025
ওসি বদলি

ঢাকায় ৫০ থানার ওসি বদলি

December 4, 2025
Latest News
আইজিপি বাহারুল আলম

আইজিপি বাহারুল আলমকে সরিয়ে দিতে লিগ্যাল নোটিশ

বন ও বন্যপ্রাণী

বন ও বন্যপ্রাণী সুরক্ষায় ২ অধ্যাদেশ পাস

ওসি বদলি

ঢাকায় ৫০ থানার ওসি বদলি

প্রধান উপদেষ্টা

নির্বাচন ঘিরে পুলিশ কর্মকর্তাদের যে নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

মাউশির

স্কুলে ভর্তি: শিক্ষার্থীদের বয়স নিয়ে মাউশির জরুরি বিজ্ঞপ্তি

ভূমিকম্প

একই স্থানে বারবার ভূমিকম্প, কারণ কী?

BNP

আরও ৩৬ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

Qatar

ক্লিয়ারেন্স পেলেই চলে আসবে কাতারের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স : ঢাকাস্থ দূতাবাস

অ্যাটর্নি জেনারেল

অন্তর্বর্তী সরকার নিয়ে প্রশ্ন তোলার আর সুযোগ নেই : অ্যাটর্নি জেনারেল

ঘন কুয়াশা

উত্তরাঞ্চলে ঘন কুয়াশার সঙ্গে বেড়েছে ঠাণ্ডার তীব্রতা

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.